inputs
stringlengths 8
2.28k
| targets
stringlengths 2
6.41k
| language
stringclasses 1
value | language_code
stringclasses 1
value | annotation_type
stringclasses 2
values | user_id
stringclasses 17
values |
---|---|---|---|---|---|
টিভিতে পদ্মা সেতুর বিজ্ঞাপনে রাফি দেখল সেতু দিয়ে গাড়ি ও ট্রেন চলছে। সে তার বড় ভাই জামানের কাছে জানতে চাইলে নির্মাণ শেষ না হলেও এভাবে সেতু দিয়ে গাড়ি চলার ভিডিও দেখানো সম্ভব কীভাবে? জামান প্রযুক্তিটি ব্যাখ্যা করল এবং বলল বর্তমানে কখন, কোন যানবাহন, কোথায়, কোন অবস্থানে আছে তাৎক্ষণিক জানাও সম্ভব। জামান কোন প্রযুক্তির ব্যাখ্যা করল তা বর্ণনা কর। | উদ্দীপকে জামানের ব্যাখ্যা করা প্রযুক্তিটি হলো ভার্চুয়াল রিয়েলিটি।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হলো কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত একটি পরিবেশ, যেখানে ব্যবহারকারী ঐ পরিবেশে মগ্ন হতে, বাস্তবের অনুকরণে সৃষ্ট দৃশ্য উপভোগ করতে, সেই সাথে বাস্তবের ন্যায় শ্রবণানুভূতি এবং দৈহিক ও মানসিক ভাবাবেগ, উত্তেজনা, অনুভূতি প্রভৃতির অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারে। বাস্তবের ন্যায় অভিজ্ঞতা অর্জনের অনুভূতি সৃষ্টির জন্য এক্ষেত্রে মাথায়, চোখে, শরীরের বিভিন্ন স্থানে নানা যন্ত্রপাতি পরিধান বা সংযুক্ত করতে হয়— যেগুলো ব্যবহারকারীর শারীরিক অনুভূতি, উত্তেজনা প্রভৃতি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে তাকে কৃত্রিমভাবে তৈরি বাস্তব জগতের অভিজ্ঞতা প্রদান করে। এছাড়াও ভার্চুয়াল রিয়েলিটিতে হুবহু বাস্তবের ন্যায় দৃশ্য তৈরিতে ত্রিমাত্রিক এনিমেশন ও সিমুলেশন ব্যবহার করা হয়।
উদ্দীপক অনুসারে রাফি টিভিতে পদ্মা সেতুর বিজ্ঞাপনে, সেতু তৈরির আগেই এর উপর দিয়ে গাড়ি ও ট্রেন চলা দেখতে পায়। ত্রিমাত্রিক জিওমেট্রি, ইফেক্টর, অ্যাপ্লিকেশন ও সিমুলেটর ব্যবহার করে এ ধরনের বাস্তবের ন্যায় পরিবেশ ও বস্তুসমূহ এবং তাদের সিমুলেটেড এনিমেশন তৈরি করা সম্ভব। সুতরাং, উদ্দীপকে উল্লিখিত প্রযুক্তিটি অবশ্যই ভার্চুয়াল রিয়েলিটি। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
একজন গবেষক একটি পাহাড়ের শীর্ষে হাঙ্গরের জীবাশ্ম খুঁজে পেয়েছেন। এই প্রমাণ এই অঞ্চল সম্পর্কে নিম্নলিখিত কোনটি প্রস্তাব করে? নিম্নলিখিতগুলির মধ্যে থেকে নির্বাচন করুন।
(1) একসময় এটি একটি জলপ্রপাতের নিচে ছিল (২) এটা একসময় নদীর অংশ ছিল
(৩) একসময় এটি সমুদ্রের আচ্ছাদিত ছিল
(৪) একসময় এটি একটি মিষ্টি জলের হ্রদের কাছে ছিল | (৩) একসময় এটি সমুদ্রের আচ্ছাদিত ছিল | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
সারাংশ বলো:
কথায় কথায় মিথ্যাচার, বাক্যের মূল্যকে অশ্রদ্ধা করা এসব সত্যনিষ্ঠ স্বাধীন জাতির লক্ষণ নয়। স্বাধীন হবার জন্য যেমন সাধনার প্রয়োজন, তেমনি স্বাধীনতা রক্ষার জন্য প্রয়োজন সত্যনিষ্ঠা ও ন্যায়পরায়ণতা। সত্যের প্রতি শ্রদ্ধাবোধহীন জাতি যতই চেষ্টা করুক তাদের আবেদন নিবেদন আল্লাহর কাছে পৌঁছাবে না, তাদের স্বাধীনতার দ্বার থেকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেয়া হবে। যে জাতির অধিকাংশ ব্যক্তি মিথ্যাচারী, সেখানে দু’একজন সত্যনিষ্ঠ ব্যক্তির বহু বিড়ম্বনা সহ্য করতে হবে। কিন্তু মানবকল্যাণের জন্য, সত্যের জন্য যে বিড়ম্বনা ও নিগ্রহ তা সহ্য করতেই হবে। | স্বাধীন হবার জন্য যেমন সাধনা প্রয়োজন তেমনি একে রক্ষা করার জন্য প্রয়োজন ন্যায়পরায়ণতা ও সত্যনিষ্ঠা। মিথ্যাবাদিতা ধ্বংস ডেকে আনে এবং জীবনকে পরাধীনতার দিকে ঠেলে দেয়। যে জাতির অল্পসংখ্যক লোক সত্যবাদী, তারা অনেক সময় বিড়ম্বনা ও নিগ্রহের স্বীকার হলেও দেশ ও জাতির স্বার্থে তারা তা সহ্য করে থাকেন। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
ইন্টারনেট নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লেখ। | ইন্টারনেট শব্দটি ইন্টার নেটওয়ার্কের সংক্ষিপ্ত রূপ। ইন্টারনেট হলো বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা কম্পিউটারসমূহের মধ্যে একটি আন্ত-সংযোগ ব্যবস্থা। এ ব্যবস্থায় প্রতিটি কম্পিউটার একটি সার্ভারের সঙ্গে যুক্ত থাকে। সার্ভারের সঙ্গে সংযুক্ত প্রতিটি কম্পিউটারের একটি করে ঠিকানা থাকে। প্রযুক্তির ভাষায় এই ঠিকানাকে আই.পি. অ্যাড্রেস বা ইন্টারনেট প্রোটোকল অ্যাড্রেস বলে। এই আই.পি. অ্যাড্রেস ব্যবহার করে একটি কম্পিউটার সার্ভারের সঙ্গে সংযুক্ত অন্যান্য কম্পিউটারের সঙ্গে যোগাযোগ করে। ১৯৬০-এর দশকে মার্কিন সামরিক বাহিনীর গবেষণা সংস্থা অ্যাডভান্সড রিসার্চ প্রজেক্টস এজেন্সি নেটওয়ার্ক পরীক্ষামূলকভাবে কম্পিউটারের মাধ্যমে একটি যোগাযোগব্যবস্থা গড়ে তোলে। এ প্রক্রিয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণাগারের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপিত হয়। তখন থেকেই ইন্টারনেটের যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে, ১৯৮৯ সালে সুইজারল্যান্ডের সার্ন-এর বিজ্ঞানীগণ তাঁদের নিজেদের মধ্যে ব্যবহারের জন্য ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব উদ্ভাবন করেন যা ১৯৯১ সালে সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যোগাযোগের ক্ষেত্রে সমগ্র পৃথিবীকে একটি বিশ্বগ্রাম বা গ্লোবাল ভিলেজে পরিণত করে। আধুনিক বিশ্বে ইন্টারনেট যোগাযোগব্যবস্থার প্রধান মাধ্যম হয়ে উঠেছে। তথ্য আদান-প্রদান, সংবাদপত্র পড়া, সামাজিক যোগাযোগ, পড়াশোনা, গবেষণা, টেলিভিশন দেখা, রেডিও শোনা, তথ্য সংগ্রহ তথা মানুষের পুরো জীবনব্যবস্থাই হয়ে উঠেছে ইন্টারনেটনির্ভর। ইন্টারনেট ব্যবহারে মানুষের কর্মকাণ্ড সহজ ও সাশ্রয়ী হয়েছে। তবে ইন্টারনেটের অপব্যবহার কখনো কখনো সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টি করছে। নানারকম অপকর্মের মাধ্যম হয়ে উঠেছে ইন্টারনেট। তাই ইন্টারনেটের অপব্যবহার রোধ করে মানবকল্যাণে এর ব্যবহার নিশ্চিত করা সবার দায়িত্ব। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ কাকে বলে? | তড়িৎ ও চৌম্বকক্ষেত্রের কম্পনের ফলে সঞ্চালিত শক্তিকে তাড়িতচৌম্বক বিকিরণ বা তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ বলে।
পরিবর্তনশীল চৌম্বক ফ্লাক্স তড়িৎক্ষেত্র উৎপন্ন করে এবং পরিবর্তনশীল তড়িৎ ফ্লাক্স চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্টি করে। এ থেকে বোঝা যায় যে, কোনো অঞ্চলে যদি তড়িৎ বা চৌম্বক ফ্লাক্সের পরিবর্তন ঘটে, তাহলে সে অঞ্চলের বাইরে পারিপার্শ্বিক স্থানে আলোর দ্রুতিতে তাড়িতচৌম্বক ক্ষেত্র সঞ্চালিত হবে। এরকম চলাচলকারী তড়িৎ ও চৌম্বকক্ষেত্রকে বলা হয়। তাড়িতচৌম্বক বিকিরণ বা তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ। সুতরাং তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ হলো কোনো স্থান দিয়ে আলোর দ্রুতিতে গতিশীল তড়িৎ ও চৌম্বক আলোড়ন। এ তরঙ্গে তড়িৎ ও চৌম্বকক্ষেত্র সর্বদা সমকোণে থাকে। উভয়ক্ষেত্রই সঞ্চারণের অভিমুখের সাথে সমকোণে থাকে। এ তরঙ্গ তাই আড় তরঙ্গ। কয়েকটি তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গের নাম হলো বেতার তরঙ্গ, মাইক্রো তরঙ্গ, অবলোহিত তরঙ্গ, দৃশ্যমান আলো, অতি বেগুনি বিকিরণ, এক্সরে ও গামারশ্মি।
অর্থাৎ, শূন্যস্থান দিয়ে আলোর দ্রুতিতে গতিশীল তড়িৎ ও চৌম্বক আলোড়ন, যাতে তড়িৎ ও চৌম্বকক্ষেত্র পরস্পর লম্ব এবং এরা উভয়ে তরঙ্গ সঞ্চালন অভিমুখের সাথে লম্ব থাকে তাকে তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ বলে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত বাক্যটি সম্পূর্ণ করুন:
"পরীক্ষার আগে শিক্ষার্থীদের নিয়মিত" | সম্পূর্ণ বাক্যটি নিম্নরূপ:
পরীক্ষার আগে শিক্ষার্থীদের নিয়মিত পড়তে বসা উচিত। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
অভিস্রবণ ঘটে যখন | দুইটি ভিন্ন ঘনত্ব ধারণকারী দ্রবীভূত পদার্থ একটি অর্ধভেদ্য ঝিল্লি দ্বারা বিভক্ত করা হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a |
পারমাণবিক তত্ত্ব বা পরমাণুবাদ হচ্ছে | পদার্থের ধর্ম সম্পর্কিত একটি বৈজ্ঞানিক ধারণা। রসায়নশাস্ত্র ও পদার্থবিজ্ঞানের পরিভাষায়, মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তুই অতি ক্ষুদ্র কণা দ্বারা গঠিত। এই ক্ষুদ্র কণাকে পরমাণু নামকরণ করা। পরমাণু অর্থ পরম বা অতি ক্ষুদ্র অণু। পরমাণুবাদের ধারণা প্রাচীন গ্রীসে দার্শনিক মতবাদ হিসেবে আবির্ভূত হয়। পরবর্তীতে উনিশ শতকের প্রথমভাগে এই ধারণা বিজ্ঞানের মূল ধারায় প্রবেশ করে। বৈজ্ঞানিকগণ এই ধারণাকে পূর্ণতা দানে সক্ষম হন। পরমাণুর ইংরেজি প্রতিশব্দ “এটম” প্রাচীন গ্রিক বিশেষণ “এটমস” থেকে এসেছে যার অর্থ অবিভাজ্য, যাকে আর ভাগ করা যায় না। | Bengali | ben | original-annotations | 88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a |
অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
১৯২৮ সালের ২৫শে ডিসেম্বর লস অ্যাঞ্জেলেস চলচ্চিত্রটির উদ্বোধনী প্রদর্শনী হয় এবং ১৯২৯ সালে ২০শে জানুয়ারি তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বৃহৎ পরিসরে মুক্তি পায়। চলচ্চিত্রটি | ২য় একাডেমি পুরস্কার আয়োজনে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রসহ পাঁচটি বিভাগে পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয় এবং ব্যাক্সটার শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে একটি পুরস্কার অর্জন করেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
কাম্য মূলধন কাঠামোর বৈশিষ্ট্যসমূহ অর্থায়নের আলোকে বর্ণনা করো। | যে কোন ফার্মের আর্থিক ব্যবস্থাপককে একটি কাম্য বা আদর্শ মূলধন কাঠামো গড়ে তুলতে হয়। কাম্য মূলধন কাঠামো গড়ে তোলা হলেই ফার্মের মূল্য তথা প্রতি শেয়ারের বাজার মূল্য বৃদ্ধি করা যায়। নিম্নে কাম্য মূলধন কাঠামোর বৈশিষ্ট্য বা বিষয়গুলো সংক্ষেপে বর্ণনা করা হলো:
১. মুনাফা অর্জন ক্ষমতা: কোম্পানির মূলধন কাঠামো ফার্মের জন্য সবচেয়ে লাভজনক হতে হবে। অর্থাৎ সর্বনিম্ন ব্যয় সাপেক্ষ হতে হবে যা ফার্মের জন্য সবচেয়ে সুবিধাজনক। মূলধন কাঠামোতে সর্বনিম্ন ব্যয়ে সর্বাধিক লিভারেজ বেনিফিট হতে হবে।
২. সচ্ছলতা: অতি মাত্রায় ঋণের ব্যবহার ফার্মের সচ্ছলতাকে হুমকির সম্মুখীন করে। যতক্ষণ পর্যন্ত ঋণ ব্যবহার করা অত্যধিক ঝুঁকিপূর্ণ না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত ঋণ ব্যবহার করা যাবে। তবে মাত্রাতিরিক্ত ঋণ সর্বদাই ঝুঁকিপূর্ণ।
৩. নমনীয়তা: একটি কাম্য মূলধন কাঠামোর অপর বৈশিষ্ট্য হলো এর নমনীয়তা। মূলধন কাঠামো এমনভাবে পরিকল্পনা ও বিন্যাস করতে হবে যাতে এর প্রয়োজনমতো পরিবর্তনের সুযোগ থাকে। প্রয়োজনীয় কাঠামোর সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য মাঝে মাঝে মূলধনের কাঠামোতে পরিবর্তন আনতে হয়।
৪. রক্ষণশীলতা: মূলধন কাঠামো এই অর্থে রক্ষণশীল হতে হবে যাতে কোম্পানির ঋণ ধারণ ক্ষমতা অতিরিক্ত না হয়। ফার্মের ইক্যুইটির সাথে ঋণের একটি সমন্বয় থাকতে হবে। যাতে একচেটিয়াভাবে ঋণ বা ইক্যুইটি কোনটি প্রাধান্য না পায়। ফার্মের ঋণ ধারণ ক্ষমতা এর তারল্য সচ্ছলতা ও ইক্যুইটির পরিমাণের উপর নির্ভর করে। এই ঋণ ক্ষমতা অতিক্রম করলে ফার্মের আর্থিক ঝুঁকি বেড়ে যায় এবং মূলধন কাঠামো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে।
৫. নিয়ন্ত্রণ: কাম্য মূলধন কাঠামোর বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো কোম্পানির উপর বর্তমান শেয়ারহোল্ডারদের নিয়ন্ত্রণ। এমনভাবে অর্থসংস্থান করতে হবে যাতে নিয়ন্ত্রণ হারানোর ঝুঁকি না থাকে। সব সময় শেয়ারহোল্ডারগণ তাদের নিয়ন্ত্রণকে অটুট রাখতে চায়। এই নিয়ন্ত্রণ যাতে হারাতে না হয় মূলধন কাঠামোর বিন্যাসের সময় তা অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে। কাম্য মূলধন কাঠামোতে এই নিয়ন্ত্রণ হারানোর ঝুঁকি থাকে সর্বনিম্ন।
উপরোক্ত বৈশিষ্ট্যাবলীর আলোকে গঠিত একটি মূলধন কাঠামোকে কাম্য মূলধন কাঠামো বলে। পরিবর্তিত অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের ব্যাপারে চিন্তাশীল মতামত বিবেচনা করে একটি সুষ্ঠু ও সঠিক মূলধন কাঠামো নির্ধারণ করা উচিত। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
বরিশাল জিলা স্কুলের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে শিক্ষাসফরে যায়। তারা সেখানে একটি নদী দেখতে পায়। ৩২০ কি.মি. দৈর্ঘ্যের এ নদীটি চট্টগ্রামের কাছ দিয়ে বঙ্গোপসাগরে পড়েছে। এ নদীটির অনেকগুলো উপনদীও রয়েছে। এই নদীর তীরে গড়ে উঠেছে অনেক শিল্প ও কল-কারখানা। তুমি কি মনে কর উক্ত নদী শুধু ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ? তোমার মতামত দাও। | উদ্দীপকে কর্ণফুলী নদীর কথা বলা হয়েছে। আমি মনে করি কর্ণফুলী নদী শুধু ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নয়; বরং অন্যান্য ক্ষেত্রেও এর অনেক গুরত্ব আছে।
কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তি হয়েছে ভারতের মিজোরাম অঙ্গরাজ্যের লুসাই পাহাড়ে। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের মধ্য দিয়ে প্রায় ৩২০ কি.মি. পথ অতিক্রম করে নদীটি বঙ্গোপসাগরে পড়েছে। আমাদের প্রধান সমুদ্র বন্দর চট্টগ্রাম এই নদীর তীরেই অবস্থিত। তাই দেশের আমদানি এবং রপ্তানি বাণিজ্যে কর্ণফুলী অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। তবে ব্যবসা-বাণিজ্য ছাড়াও নদীটির আরও অনেক গুরুত্ব আছে।
কর্ণফুলী বহুমুখী পরিকল্পনার ফলে ৬৪৪ কি.মি. পথে নৌ চলাচল করছে, ১০ লাখ একর জমিতে চাষাবাদ হচ্ছে। কর্ণফুলী একটি পাহাড়ি খরস্রোতা নদী বলে পার্বত্য চট্টগ্রামের কাপ্তাইয়ে এ নদীতে বাঁধ দিয়ে জলবিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে। পাকিস্তান আমলে এ বাঁধ নির্মাণের ফলে পাহাড়ের বিশাল আকারের নিচু এলাকা স্থায়ীভাবে প্লাবিত হয়। তবে বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলকে বড় বন্যা থেকে মুক্ত রাখা সম্ভব হয়েছে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম অঞ্চলের লোকজ সংস্কৃতিতে কর্ণফুলী নদীর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। অনেক আঞ্চলিক গান, লোককথায় রয়েছে এ নদীর উজ্জ্বল উপস্থিতি।
উপরের আলোচনায় প্রমাণিত হয়, ব্যবসা-বাণিজ্য ছাড়াও কৃষি, সংস্কৃতি ইত্যাদি ক্ষেত্রে কর্ণফুলী নদীর গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
দাদরোগের বর্ণনা দাও। | দাদরোগ একটি ছোঁয়াচে চর্ম রোগ। উষ্ণ ও আর্দ্র পরিবেশে এ রোগটি দ্রুত বিস্তার লাভ করে। বাংলাদেশে এ রোগটি দেশের সব অঞ্চলেই বিস্তৃত। একে সংস্কৃত ভাষায় দদ্রু রোগ বলা হয়। দাদরোগ সব বয়সের লোকেরই হতে পারে, তবে ছোট ছেলে মেয়েরাই অধিক সংখ্যায় আক্রান্ত হয়। হাসপাতাল, এতিমখানা বা হেফজখানা, যেখানে ছোট ছেলেমেয়েরা অল্প জায়গায় অধিক সংখ্যায় বাস করে সেখানে দাদরোগ দ্রুত বিস্তার লাভ করে। দাদ ছত্রাকঘটিত রোগ।
সাধারণত ঘামে ভেজা শরীর, অপরিষ্কার-অপরিচ্ছন্ন শরীর, দীর্ঘ সময় ভেজা থাকে এমন শরীর, ত্বকে ক্ষত স্থান আছে এমন শরীর সহজে এই ছত্রাকের স্পোর (বা হাইফা) দ্বারা আক্রান্ত হয়। এই রোগ জীবাণুর সুপ্তিকাল ৩-৫ দিন। সাধারণত আক্রান্ত হওয়ার ৩-৫ দিন পর রোগ লক্ষণ প্রকাশ পায়। দেহের যে কোনো অংশেই দাদরোগ হতে পারে, তবে মুখমণ্ডল এবং হাতে অধিক দেখা যায়। উরু, মাথার খুলি, নখ ইত্যাদিও আক্রান্ত হয়। মাথার খুলির দাদরোগ অপেক্ষাকৃত মারাত্মক। আক্রান্ত স্থানের নামানুসারে ডাক্তারি পরিভাষায় দাদরোগটি ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
"বাংলা ভাষা" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো। | ভাবের বাহন হলো ভাষা। ভাষা যোগাযোগের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। ভাষার মাধ্যমেই একের ভাব অন্যের মধ্যে সঞ্চারিত করা সম্ভব হয়। পৃথিবীর এক এক অংশে এক এক ভাষার উৎপত্তি। তাই ভৌগোলিক অঞ্চল ভেদে মানুষের ভাষাও ভিন্ন ভিন্ন। বর্তমান পৃথিবীতে প্রায় সাড়ে তিন হাজারের ওপর ভাষা রয়েছে। তার মধ্যে বাংলা অন্যতম। বাংলা হলো বাঙালির মাতৃভাষা। এ ভাষার রয়েছে হাজার বছরের সমৃদ্ধ ইতিহাস। ভাষাভাষী জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলা পৃথিবীর চতুর্থ বৃহৎ মাতৃভাষা। বর্তমানে পৃথিবীতে প্রায় চব্বিশ কোটি লোক বাংলা ভাষায় কথা বলে। পৃথিবীর অধিকাংশ ভাষারই আদি উৎস খুঁজে বের করা সম্ভব হয়েছে। মাত্র হাতে গোনা কয়েকটি মূল ভাষা গোষ্ঠী থেকে বিশ্বের যাবতীয় ভাষার উদ্ভব। এর একটি হলো ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা যার অন্যতম একটি শাখা হলো ভারতীয় আর্যভাষা। এ ভাষা থেকেই সৃষ্টি হয় বাংলা ভাষা। বাংলাদেশের অধিবাসীরা এখন যে বাংলা ভাষার ব্যবহার করছে তা আদিতে এমন ছিল না। নানা বিবর্তনের মধ্য দিয়ে উদ্ভব ঘটেছে আজকের বাংলা ভাষা। সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে পূর্ব মাগধি অপভ্রংশ থেকে বাংলা ভাষার সৃষ্টি হয়। ড. শহীদুল্লাহর মতে, আনুমানিক ৬৫০ খ্রিষ্টাব্দের দিকে গৌড়ী প্রাকৃত হতে জন্ম হয় বাংলা ভাষা। বাংলা ভাষায় রচিত সাহিত্যের আদি নিদর্শন চর্যাপদ, যা বর্তমান সময় হতে অন্তত হাজার বছর পূর্বের। মধ্য যুগ থেকে বাংলা সাহিত্যের ব্যাপক বিস্তার ঘটতে থাকে, যা এখন পর্যন্ত চলছে। বাংলাদেশ ছাড়াও পৃথিবীর নানা অঞ্চলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা সব বাঙালিরা বাংলা ভাষায় কথা বলে। এ ভাষা আমাদের প্রাণের ভাষা। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতির জন্য প্রাণ দিয়েছে অনেকে। ১৯৯৯ সালে ইউনেস্কো মাতৃভাষার জন্য আত্মদানকারী শহিদদের প্রতি সম্মান জানিয়ে ২১শে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। আমাদের প্রাণের ভাষা বাংলা আমাদের স্বপ্ন ও সাধকে পূরণ করে বলেই বাংলা ভাষা আমাদের এত প্রিয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
রুটি রান্নার প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর
| একটি পাত্র নিন এবং তাতে কিছু ময়দা বা ময়দা ঢেলে দিন। সামান্য সাদা তেল এবং জল যোগ করুন এবং একটি ময়দা তৈরি করুন। ময়দা থেকে বৃত্তাকার পিণ্ড তৈরি করে কাঠের পাত্রে চ্যাপ্টা করুন। একটি প্যান গরম করুন এবং তার উপর চ্যাপ্টা ময়দা রাখুন। এখন এটি হালকা থেকে মাঝারি বাদামী হওয়া পর্যন্ত গরম করুন। সেরা অভিজ্ঞতার জন্য উদ্ভিজ্জ তরকারি বা চিকেন কারি দিয়ে পরিবেশন করুন | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
পৃথিবীকে আদর্শ গ্রহ বলা হয় কেন? | সৌরজগতের গ্রহগুলোর মধ্যে একমাত্র পৃথিবী জীবজন্তু ও উদ্ভিদের জীবনধারণের উপযোগী হওয়ায় একে আদর্শ গ্রহ বলা হয়। পৃথিবী সূর্যের তৃতীয় নিকটতম গ্রহ। সূর্য থেকে এর গড় দূরত্ব ১৫ কোটি কিলোমিটার। এ গ্রহে রয়েছে জীবজগতের জন্য প্রয়োজনীয় অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন। ভূপৃষ্ঠে রয়েছে প্রয়োজনীয় পানি। এছাড়া পৃথিবীর চারদিক নানা প্রকার গ্যাসীয় উপাদান দ্বারা বেষ্টিত, যাকে বায়ুমণ্ডল বলে। সমস্ত জীবের বেঁচে থাকার জন্য বায়ুমণ্ডলের গুরুত্ব অপরিসীম। আবার, পৃথিবী সূর্য থেকে আলো ও তাপ পায় যা জীবনধারণের জন্য অপরিহার্য। এককথায়, প্রাণী ও উদ্ভিদজগতের বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় প্রচুর আলো, বাতাস ও পানি থাকার কারণে পৃথিবীকে আদর্শ গ্রহ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নোংরা কিছু দেখলে মুখে থুথু আসে কেন? এক কথায় উত্তর দাও। | নোংরা কিছু দেখলে শরীরের বিশেষ বিশেষ ইন্দ্রিয় থেকে উত্তেজনা মস্তিষ্কের কোষে পৌঁছে এবং এখান থেকে সংকেত সংশ্লিষ্ট গ্রন্থিতে পৌঁছানোর কারণে মুখে থুথু আসে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
একক-অণু স্তরে প্রোটিন, লিপিড, শর্করা এবং নিউক্লিক অ্যাসিডের আণবিক ভর নির্ধারণের জন্য | একটি দ্রুত, দ্রবণ নির্ভরশীল, ধাপ-মুক্ত পদ্ধতি হল ভর আলোকমিতি (ইংরেজি: Mass Photometry, সংক্ষেপে MP)। প্রতিসরণাঙ্ক বিশিষ্ট বিচ্ছিন্ন আলোকের অণুবীক্ষণের ওপর যা নির্ভরশীল। এটি দ্বারা প্রোটিন দ্রবণ এবং কাচ পাত্রের জোড়বন্ধনের মাঝে বিক্ষিপ্ত আলোর বৈসাদৃশ্যকে শনাক্তকরণ করা হয়ে থাকে এবং এটি অণুর ভরের সাথে রৈখিকভাবে সমানুপাতিক হয়। এই পদ্ধতিটি নমুনার সমসত্বতা পরিমাপ করতে, প্রোটিনের বহুমুখী অবস্থার শনাক্তকরণে, জটিল বৈশিষ্ট্যযুক্ত বৃহদাকার অনুগুলির সমাবেশ নির্ধারণে (যেমন: রাইবোজোম, GroEL, AAV) এবং প্রোটিনের মিথস্ক্রিয়া নির্ণয় (যেমন: প্রোটিন-প্রোটিন মিথস্ক্রিয়া) করতেও কাজে লাগে। ৪০ হাজার ডাল্টন থেকে ৫ লাখ ডাল্টন পর্যন্ত বিস্তৃত পরিসরের (৪০kDa – ৫MDa) আণবিক ভরকে একটি সঠিক মাত্রায় পরিমাপ করতে ভর আলোকমিতি ব্যবহার করা হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এশিয়া মহাদেশের নামের উৎপত্তি হলো কীভাবে তা বলো। | এশিয়া নামটি সম্ভবত গ্রিক ভাষা থেকে এসেছে। গ্রিক ঐতিহাসিক হেরোডোটাস ৪৪০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে সর্বপ্রথম এশিয়া নামটি ব্যবহার করেন। গ্রিকরা তাদের দেশ থেকে পূর্বে অবস্থিত এলাকাকে বোঝাতে এশিয়া শব্দটি ব্যবহার করত। গ্রিক ও রোমানরা এশিয়াকে প্রথমে আনাতোলিয়া (এশিয়া মাইনর) এবং পরবর্তী সময়ে 'ভূ-মধ্যসাগর থেকে পূর্বের দেশ' হিসেবে চিহ্নিত করে। আবার অনেকের মতে, অ্যাসিরীয় শব্দ 'আসু' থেকে 'এশিয়া' নামের উৎপত্তি। আসু অর্থ প্রভাব বা পূর্বের দেশ। আধুনিক কালে ইউরোপীয়রা দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়া আবিষ্কার করার পর পুরো অঞ্চলটিকে 'এশিয়া' নামে অভিহিত করে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
স্বামী বিবেকানন্দের শিকাগো মহাসম্মোলন সম্পর্কে লেখ। | স্বামী বিবেকানন্দ ১৮৯৩ সালের ১১ সেপ্টেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে অনুষ্ঠিত বিশ্ব ধর্মসম্মেলনে ভারত এবং হিন্দুধর্মের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। এই মহাসম্মেলনটি ছিল বিশ্বের প্রথম ধর্মীয় মহাসম্মেলন। সমগ্র বিশ্ব থেকে প্রতিনিধিরা এই মহাসম্মেলনে যোগদান করেছিলেন।
স্বামী বিবেকানন্দের বক্তৃতাটি ছিল একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। তাঁর বক্তৃতায় তিনি হিন্দুধর্মের মূলনীতিগুলিকে বিশ্বের সামনে তুলে ধরেছিলেন। তিনি বলেছিলেন যে, হিন্দুধর্ম হলো সহনশীলতার ধর্ম। তিনি সকল ধর্মের মধ্যে সামঞ্জস্য দেখিয়েছিলেন। তাঁর বক্তৃতাটি সারা বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল।
স্বামী বিবেকানন্দের শিকাগো বক্তৃতার কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো:
* তিনি হিন্দুধর্মের মূলনীতিগুলিকে বিশ্বের সামনে তুলে ধরেছিলেন।
* তিনি সকল ধর্মের মধ্যে সামঞ্জস্য দেখিয়েছিলেন।
* তিনি ধর্মীয় সহনশীলতার পক্ষে জোর দিয়েছিলেন।
* তিনি ভারতের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে বিশ্বের সামনে তুলে ধরেছিলেন।
স্বামী বিবেকানন্দের শিকাগো বক্তৃতা ভারতের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ছিল। এটি ভারতের ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতিকে বিশ্বের সামনে তুলে ধরেছিল। এটি ভারতের প্রতি বিশ্বের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনে সাহায্য করেছিল।
স্বামী বিবেকানন্দের শিকাগো বক্তৃতাটি তাঁর জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ছিল। এটি তাঁকে একজন বিশ্বব্যাপী নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছিল। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
জনাব হাসান অস্ট্রেলিয়া থেকে সপরিবারে আমেরিকা যাচ্ছিলেন। এক সময় বিমান থেকে ঘড়ির সময় পরিবর্তনের কথা বলা হয়। জনাব হাসানের ছেলে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানালেন, স্থানীয় সময়ের সঙ্গে মিল রাখার জন্য একটি নির্দিষ্ট রেখা অতিক্রম করলে সময়ের পরিবর্তন করতে হয়। এই রেখাটি ব্যাখ্যা কর। | উক্ত কাল্পনিক রেখাটি হলো আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা।
১৮০° দ্রাঘিমারেখাকে অবলম্বন করে সম্পূর্ণভাবে জলভাগের ওপর দিয়ে উত্তর-দক্ষিণে প্রসারিত যে রেখা কল্পনা করা হয় তাকে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা বলে। একই দ্রাঘিমায় স্থানীয় সময়ের পার্থক্যের কারণে সময় এবং তারিখ নির্ধারণে অসুবিধার সৃষ্টি হয়। এ অসুবিধা দূর করার জন্য আন্তর্জাতিক মতৈক্যের মাধ্যমে প্রশান্ত মহাসাগরের জলভাগের ওপর মানচিত্রে ১৮০ ডিগ্রি দ্রাঘিমা রেখাকে অবলম্বন করে একটি রেখা কল্পনা করা হয়েছে। এটিই আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা। এ রেখা অতিক্রম করলে দিন এবং তারিখের পরিবর্তন করতে হয়। এ কারণে, গ্রিনিচ থেকে পূর্বগামী কোনো জাহাজ বা বিমান এ রেখা অতিক্রম করলে স্থানীয় সময়ের সঙ্গে মিল রাখার জন্য তাদের বর্ধিত সময় থেকে একদিন বিয়োগ করে এবং পশ্চিমগামী জাহাজ বা বিমান তাদের কম সময়ের সাথে একদিন যোগ করে তারিখ গণনা করে।
হাসান সাহেব অস্ট্রেলিয়া থেকে আমেরিকা যাওয়ার সময় বিমান আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা অতিক্রম করে। তাই বিমানের যাত্রীদের সময় পরিবর্তন করতে বলা হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
শিয়ালা প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৯৩৫ সালে আত্মপ্রকাশ করে৷ ১৯৭১ সালের যুদ্ধের | পর বাংলাদেশ সরকার বিদ্যালয়টি সরকারের অন্তর্ভুক্ত করেন এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতায় একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসাবে ঘোষণা করে। প্রতিষ্ঠার প্রথম দিকে শিক্ষা দানের জন্য বাঁশের বেড়া দিয়ে ঘর তৈরি করা হয়। তারপর টিনের বেড়া দিয়ে, তারপর মাটির ঘর ও টিনের চালা দিয়ে দীর্ঘদিন এর কার্যক্রম চলে। অবশেষে এল.জি.ই.ডি- এর বাস্তবায়নে বর্তমানের পাকা ভবনটি নির্মিত হয়। বর্তমানে আরো একটি পাকা ভবন নির্মাণ করে বিদ্যালয় সম্প্রসারণ করা হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
"একুশের চেতনা শিরোনামে অনুচ্ছেদ রচনা করুন। | একুশে ফেব্রুয়ারি আমাদের জাতীয় জীবনে চেতনার এক অগ্নিমশাল। মাতৃভাষা বাংলার রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রতিষ্ঠার দাবিতে ১৯৫২ সালের মহান ২১-এ ফেব্রুয়ারির এই দিনে সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার প্রমুখ আত্মোৎসর্গ করেছিলেন। ভাষা আন্দোলনের অনিবার্য সুফল হিসেবে বাংলা ভাষা রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পায়। পরবর্তীকালে ১৯৯৯ সালে ইউনেস্কো এ দিনকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা দেয়। বায়ান্নর একুশে ফেব্রুয়ারির আত্মত্যাগ বাঙালির মনে এক নতুন চেতনার জাগরণ ঘটায়। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে একুশের চেতনাই ছিল এর প্রাণশক্তি। একুশের চেতনা এমনই প্রগতিশীল ছিল যে, এর জন্য স্বাধিকার আদায়ের সংগ্রাম তীব্রতর হয়েছিল। একুশের চেতনা বাঙালিকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে শেখায়, বিপদে মানুষের পাশে থাকতে শেখায়, দেশের স্বার্থে নিজের জীবন উৎসর্গ করতে অনুপ্রাণিত করে। একুশের চেতনা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, জ্ঞানের অধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ এবং নিপীড়িত মানুষের প্রতি সম্মানবোধকে জাগিয়ে তুলেছিল। বায়ান্নপরবর্তী সময় থেকে একুশ শব্দটি নানাভাবে নানা বর্ণে আমাদের আবেগকে ছুঁয়ে যায়। একুশের চেতনাকে ধারণ করে অনেক কবি অসংখ্য কবিতা, নাটক, প্রবন্ধের জন্ম দিয়েছেন। এসব সাহিত্য আমাদের মনে শক্তি জোগায়, অনুপ্রেরণা দেয়। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন পূর্ববাংলা তথা বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে যে জাতীয় চেতনার উন্মেষ ঘটিয়েছিল, তা পরবর্তীকালে বাঙালি জাতীয়তাবাদের জন্ম দেয়। এই জাতীয়তাবাদী চেতনা বাঙালি জাতিকে দুর্বার করে তোলে। যা পরবর্তীতে সকল আন্দোলনকে বেগবান করে। তাই একটি স্বাধীন সত্তা হিসেবে আত্মপ্রকাশের পিছনে একুশের মহিমা বাঙালি চিরদিন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ রাখবে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
এশিয়ার ইতিহাস বর্ণনা করো। | সপ্তম শতকে মুসলিম বিজয় চলাকালে ইসলামিক খিলাফত মধ্যপ্রাচ্য ও মধ্য এশিয়া জয় করে। অষ্টম শতকের শুরুতে মুসলিমরা সিন্ধু বিজয়ের মাধ্যমে ভারত উপমহাদেশে প্রবেশ করে। পরবর্তীতে ত্রয়োদশ শতকে মোঙ্গল সাম্রাজ্য এশিয়ার অনেক বড় অংশ জয় করে, যা চীন থেকে ইউরোপ পর্যন্ত বিস্তৃত। মোঙ্গলরা আক্রমণ করার আগে চীনে প্রায় ১২০ মিলিয়ন মানুষ ছিল; আক্রমণের পরবর্তী আদমশুমারিতে ১৩০০ সালে প্রায় ৬০ মিলিয়ন মানুষ ছিল।
ষোড়শ শতক থেকে উসমানীয় সাম্রাজ্য বিশেষত সুলতান প্রথম সুলাইমানের সময় আনাতোলিয়া, মধ্যপ্রাচ্য, উত্তর আফ্রিকা এবং বলকান অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করতে থাকে। সপ্তদশ শতকে মাঞ্চুরা চীন জয় করে এবং কুইং রাজবংশ প্রতিষ্ঠা করে। এদিকে ষোড়শ শতক থেকে ইসলামী মুঘল সাম্রাজ্য অধিকাংশ ভারত শাসন করতে থাকে।
রুশ সাম্রাজ্য সপ্তদশ শতক থেকে এশিয়ায় বিস্তৃত হয় এবং শেষ পর্যন্ত উনিশ শতকের শেষ নাগাদ সাইবেরিয়া এবং অধিকাংশ মধ্য এশিয়া নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় । ১৯৯১ সালের ডিসেম্বর মাসে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে ১৫টি সার্বভৌম রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। এর মধ্যে এশিয়ার অন্তর্গত হয়েছে সাইবেরিয়া (রাশিয়া প্রজাতন্ত্রের এশিয়ার অংশ), কাজাখস্তান, উজবেকিস্তান, আজারবাইজান, তুর্কমেনিস্তান, তাজিকিস্তান এবং কিরগিজস্তান। ১৯৯৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার কয়েকটি এলাকা নিয়ে ফিলিস্তিন বা প্যালেস্টাইন নামে স্ব-শাসিত রাষ্ট্র গঠিত হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
‘বীরাঙ্গনা’ শব্দের আভিধানিক অর্থ হচ্ছে 'বীর নারী'; জাতির জনক বঙ্গবন্ধুই যুদ্ধকালীন সময় লাঞ্ছিত, নির্যাতিত নারীদের "বীরাঙ্গনা" খেতাব দিয়েছিলেন। | স্বাধীনতা যুদ্ধে বিজয় লাভের পর যুদ্ধকালীন সময় ধর্ষিত নারীদেরকে ‘ধর্ষিতা রমণী’, ‘অপমানিতা রমণী’, ‘দুঃস্থ মহিলা’, ‘ধর্ষণের শিকার’, ‘সৈন্যদের নিপীড়নের শিকার’, ‘ক্ষতিগ্রস্ত মহিলা’, ‘ভাগ্যবিড়ম্বিতা’ ইত্যাদি অভিধায় অভিহিত করা হতো। ১৯৭২ সালে ১৮ ফেব্রুয়ারি মুক্তিযুদ্ধকালীন নির্যাতিত মহিলাদের জন্য সরকার বাংলাদেশ মহিলা পূনর্বাসন বোর্ড গঠন করে ধর্ষিতা মহিলাদের জন্য গৃহীত পুনর্বাসন কর্মসূচির মাধ্যমে নির্যাতিতাদের মর্যাদা সমুন্নত করার উপায় উদ্ভাবনের প্রচেষ্টা নেয় এবং জাতীয় পর্যায়ে তাদের অবদানকে স্বীকৃতি দেয় বীরাঙ্গনা খেতাব প্রদানের মাধ্যমে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
কম্পিউটার আবিষ্কারের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস বলো। | কম্পিউটার শব্দের অর্থ গণনাকারী যন্ত্র। এটি এমন এক যন্ত্র, যা তথ্য গ্রহণ করে এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপন করে। সভ্যতার বিকাশ ও দ্রুত অগ্রগতির মূলে রয়েছে কম্পিউটারের প্রবল প্রভাব।
খ্রিস্টপূর্ব ২৪০০ সালে ব্যাবিলনে আবিষ্কৃত অ্যাবাকাস থেকেই কম্পিউটারের ইতিহাসের শুরু। পরবর্তী সময়ে ১৬১৬ সালে গণিতবিদ জন নেপিয়ারের গণনার কাজে অবদান, ১৬৪২ সালে ফরাসি বিজ্ঞানী রেইজ প্যাসকেলের যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর আবিষ্কার, ১৬৭১ সালে জার্মান গণিতবিদ গটফ্রাইড ভন লিবনিজের 'রিকোনিং যন্ত্র' আবিষ্কার এবং ১৮৩৩ সালে চার্লস ব্যাবেজের 'অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন' আবিষ্কার কম্পিউটারের বিকাশে বিশেষ ভূমিকা রাখে। এভাবে বিশ শতকের মধ্যভাগে আধুনিক কম্পিউটারের বিকাশ ঘটতে শুরু করে। প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটারের নাম মার্ক-১।
১৯৭১ সালে মাইক্রোপ্রসেসর আবিষ্কারের ফলে মাইক্রো কম্পিউটারের দ্রুত বিকাশ ঘটতে থাকে। প্রথম মাইক্রো কম্পিউটার 'অলটিয়ার ৮৮০০' তৈরি করা হয় ১৯৭৫ সালে।
বাংলাদেশে কম্পিউটার ব্যবহারের সূচনা হয় ষাটের দশকে এবং নব্বই-এর দশকে তা ব্যাপকতা লাভ করে। সেই সাথে কম্পিউটারের আকৃতি ও কার্যক্ষমতায় এক বিরাট বিপ্লব সাধিত হয়। বর্তমানে অফিস, কল-কারখানা, এমনকি আবাসস্থল সর্বত্র কম্পিউটারের নানাবিধ প্রয়োগ কাজকে করেছে সহজ ও গতিশীল। বর্তমানের আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর জীবনব্যবস্থা কম্পিউটারেরই দান। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
ব্যবসায় অর্থসংস্থান এবং সরকারি অর্থসংস্থানের পার্থক্য নিরূপণ করো। | কোন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য অর্থের প্রয়োজনীয়তা নির্ণয়, তার পরিমাণ নির্ণয়, উক্ত অর্থ বা তহবিলের সম্ভাব্য উৎসসমূহ শনাক্তকরণ, বিভিন্ন নীতি ও শর্তসমূহ বিবেচনা করে অর্থ সংগ্রহ, সংগৃহীত অর্থের সঠিক ব্যবহার এবং সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে ঐ ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য সাধনের প্রক্রিয়াকে ব্যবসায় অর্থসংস্থান বলে। পক্ষান্তরে, রাষ্ট্র ও স্থানীয় সরকারের প্রয়োজনীয় অর্থের সংগ্রহ ও সুষ্ঠু বণ্টনকে সরকারি অর্থসংস্থান বলে।
নিম্নে ব্যবসায় অর্থসংস্থান ও সরকারি অর্থসংস্থানের মধ্যে পার্থক্য দেওয়া হলো:
১. উদ্দেশ্য: ব্যবসায় অর্থসংস্থানের প্রধান উদ্দেশ্য শেয়ার মালিকদের সম্পদ সর্বাধিকরণ ও মুনাফা বৃদ্ধিকরণ। অপরদিকে সরকারি অর্থায়নের প্রধান উদ্দেশ্য হলো নাগরিকদের আর্থসামাজিক কল্যাণ সর্বাধিকরণ।
২. উৎস: ব্যবসায় অর্থ সংস্থানে সাধারণত দেশের অভ্যন্তরীণ উৎস হতে অর্থ সংগ্রহ করা হয়। কিন্তু সরকারি অর্থায়নের ক্ষেত্রে সরকার অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক উৎস হতে অর্থ সংগ্রহ করতে পারে।
৩. অর্থ সংগ্রহের মাধ্যম: ব্যবসায় অর্থসংস্থানের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান ব্যাংক ঋণ বা ঋণপত্র ও শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে তহবিল সংগ্রহ করে। সরকারি অর্থ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে সরকার কর, অভিকর, শুল্ক ইত্যাদির মাধ্যমে তহবিল সংগ্রহ করে।
৪. দেউলিয়াত্ব: ব্যবসায় অর্থসংস্থানের ক্ষেত্রে কোন প্রতিষ্ঠান দেউলিয়া হয়ে ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলে যেতে পারে। তবে সরকারি অর্থ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে দেউলিয়াত্ব শব্দটি প্রযোজ্য নয়। কারণ সরকার ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলেও দেউলিয়া হয় না।
৫. জামানত: ব্যবসায় অর্থসংস্থানের ক্ষেত্রে জামানতের প্রয়োজন হয়। অপরদিকে সরকারি অর্থায়নের ক্ষেত্রে কোন জামানতের প্রয়োজন হয় না।
৬. বাজেট প্রণয়ন: বড় বড় শিল্প প্রতিষ্ঠান ছাড়া অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে বাজেট তৈরি করা বাধ্যতামূলক নয়। তবে প্রত্যেক আর্থিক বছরের জন্য সরকারকে রাজস্ব বাজেট ও মূলধন বাজেট প্রস্তুত করা বাধ্যতামূলক।
৭. ঋণ গ্রহণের ক্ষমতা: ব্যবসা প্রতিষ্ঠান শুধু দেশী উৎস থেকে অর্থসংস্থান করে। বিদেশী উৎস থেকে অর্থসংস্থান করা সব সময় সম্ভব হয় না। অপরদিকে সরকারি অর্থ ব্যবস্থায় সরকার দেশী ও বিদেশী উৎস হতে সহজেই ঋণ গ্রহণ করতে পারে।
৮. কর ব্যবস্থা: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আয়ের উপর নির্দিষ্ট হারে সরকারকে কর প্রদান করতে হয়। আর কর ধার্যের মাধ্যমে সরকার অর্থ সংগ্রহ করতে পারে।
৯. গোপনীয়তা: ব্যবসায় অর্থ সংস্থানে গোপনীয়তা রক্ষা করা সম্ভব। আর সরকারি অর্থ ব্যবস্থায় সরকারের পক্ষে গোপনীয়তা রক্ষা করার প্রয়োজন হয় না। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
ইউরোপ নামের উৎপত্তি হলো কীভাবে? | ইউরোপ নামের উৎপত্তি নিয়ে নানা মত আছে। কেউ কেউ মনে করেন, প্রাচীন সেমেটিক ভাষার 'এরেব' শব্দ থেকে 'ইউরোপ' নামের উৎপত্তি হয়েছে। 'এরেব' শব্দের অর্থ 'পশ্চিম'। এশিয়ার পশ্চিমের ভূ-মধ্যসাগরীয় অঞ্চলকে এ নামে অভিহিত করা হতো। অনেকের মতে, ইউরোপ শব্দটি, গ্রিক শব্দ 'ইউরিস' যার অর্থ 'প্রশস্ত' এবং 'ওপস' যার অর্থ 'মুখমণ্ডল' থেকে এসেছে। এখানে ‘'ইউরোপা'র অর্থ দাঁড়ায় 'প্রশস্ত মুখমণ্ডল'। আবার গ্রিক পৌরাণিক কাহিনি অনুসারে, গ্রিক দেবতা জিউস ফিনিশীয় রাজকন্যা ইউরোপাকে ভালোবাসতেন। একসময় জিউস সাদা ষাঁড়ের ছদ্মবেশে ইউরোপাকে অপহরণ করেন। এরপর তিনি সাঁতার কেটে ভূমধ্যসাগর পার হয়ে ক্রীট দ্বীপে আসেন। তখন থেকে ইউরোপার নাম অনুসারে অঞ্চলটি 'ইউরোপ' নামে পরিচিতি পায়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
২০০৬-০৭ মৌসুমে ভারতের বিপক্ষে একদিনে আন্তর্জাতিক সিরিজে ২৭.৫৫ গড়ে নয় উইকেট পান। ফলশ্রুতিতে ২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ খেলার জন্য তাকে দলে রাখা হয়। ২০০৯ সালের শুরুরদিকে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্ট সিরিজে ৬৯.৩৩ গড়ে ছয় উইকেট লাভের ন্যায় দূর্বল ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করেন। এরফলে তাকে দলের বাইরে রাখা হয় ও পরবর্তী গ্রীষ্মে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ফিরতি সিরিজ খেলতে পারেননি। | ইংল্যান্ডের কেউ একজন ক্রিকেটার | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর প্রদত্ত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ
১৯৯৩-১৯৯৮
প্রসঙ্গ:
আনোয়ার ইব্রাহীম ইউনাইটেড মালয় ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন বা ইউএমএনও ( UMNO ) এর সদস্য থাকাকালীন সময়ে ১৯৯৩-১৯৯৮ সাল পর্যন্ত মালয়েশিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং ১৯৯১-১৯৯৮ সাল পর্যন্ত অর্থ মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। কিন্তু পরে তিনি প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ কর্তৃক বরখাস্ত হন। এবং দুর্নীতি ও সমকামিতার দায়ে জেলহাজতে প্রেরিত হন। | মালয়েশিয়ান রাজনীতিবিদ ও বিরোধীদলীয় নেতা আনোয়ার ইব্রাহীম কত সাল থেকে কত সাল পর্যন্ত মালয়েশিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ? | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
“পৃথিবী নিজে একটি চুম্বক “- কে প্রথম বলেন? |
“পৃথিবী নিজে একটি চুম্বক “- এই কথাটি প্রথম বলেন ইংরেজ বিজ্ঞানী উইলিয়াম গিলবার্ট। তিনি ১৬০০ সালে তার "ডি ম্যাগনেট" বইয়ে এই কথাটি বলেন। গিলবার্ট একটি পরীক্ষা করেছিলেন যেখানে তিনি একটি চুম্বকের সাথে পৃথিবীকে তুলনা করেছিলেন। তিনি দেখতে পেলেন যে পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র একটি চুম্বকের চৌম্বক ক্ষেত্রের মতো। এটি তাকে এই সিদ্ধান্তে নিয়ে আসে যে পৃথিবী নিজেই একটি চুম্বক।
গিলবার্টের আগে, অনেকেই বিশ্বাস করতেন যে পৃথিবীর চৌম্বকত্ব পৃথিবীর কেন্দ্রে একটি বিশাল লোহার পিণ্ড দ্বারা সৃষ্টি হয়। গিলবার্ট এই তত্ত্বকে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন এবং বলেন যে পৃথিবীর চৌম্বকত্ব একটি তরল লোহার কোর দ্বারা সৃষ্টি হয়।
গিলবার্টের আবিষ্কার বিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক ছিল। এটি পৃথিবীর চৌম্বকত্বের প্রকৃতি এবং ভূতাত্ত্বিক প্রক্রিয়াগুলিতে এর ভূমিকা বোঝার জন্য একটি ভিত্তি প্রদান করে। | Bengali | ben | original-annotations | 5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
চিলি এপর্যন্ত ৯ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৬২ ফিফা বিশ্বকাপের তৃতীয় স্থান অর্জন করা, যেখানে তারা যুগোস্লাভিয়াকে ১–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে। অন্যদিকে, কোপা আমেরিকায় চিলি অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ২টি (২০১৫ | এবং ২০১৬) শিরোপা জয়লাভ করেছে। এছাড়াও, চিলি ২০১৭ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে রানার-আপ হয়েছে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
আপেক্ষিক তাপ কাকে বলে ? | আপেক্ষিক তাপ মানে হলো একটি পদার্থের এক ইউনিট ভরের তাপমাত্রা এক ইউনিট বাড়াতে যে পরিমাণ শক্তি বা তাপ বাইরে থেকে জোগানোর দরকার হয়। তরল হিলিয়ামের আপেক্ষিক তাপের মান অন্যান্য পদার্থের তুলনায় বেশি। উদাহরণ হিসেবে ১.৫ কেলভিন তাপমাত্রায় ১ গ্রাম হিলিয়াম-৪ এর আপেক্ষিক তাপ ১ জুল/কেলিভন, অথচ ওই একই তাপমাত্রায় ১ গ্রাম কপারের আপেক্ষিক তাপ মাত্র ১০^-৫ জুল/কেলভিন, অর্থাৎ ০.০০০০১ জুল/কেলভিন । | Bengali | ben | original-annotations | 5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad |
নিচের উদ্দীপক অনুসারে প্রশ্নটির উত্তর দাও।
স্বৈরাচারী শাসনে পৃথিবীর বিচ্ছিন্নতম দেশ উত্তর কোরিয়া। সর্বোচ্চ নেতা কিম জন উনের আদেশ ছাড়া গাছের পাতাও নড়ে না দেশটিতে। আইন, শাসন, নাগরিক সবই চলে তার মর্জিতে। ২ কোটি ৬১ লাখ মানুষের দেশটিতে বাকস্বাধীনতা বলে কিছু নেই। ঘরে-বাইরে, হাতে-পায়ে-মুখে সবখানেই কড়া নিয়মতন্ত্রর শেকল। চুন থেকে পান খসলেই ভয়াবহ শাস্তি। অদ্ভুত সব বিধিব্যবস্থার জালে আটকে রাখা হয় বাসিন্দাদের।
প্রশ্ন: উত্তর কোরয়াতে সবার বাকস্বাধীনতা হরণ করে নিয়েছে কে? | উদ্দীপক অনুসারে উত্তর কোরয়াতে সবার বাকস্বাধীনতা হরণ করে নিয়েছে দেশটির সর্বোচ্চ নেতা কিম জন উন। দেশটির আইন, শাসন ও নাগরিক সবই তার কথাতেই চলে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
শৈবাল কাকে বলে? | অত্যন্ত সরল প্রকৃতির সালোকসংশ্লেষণকারী, অভাস্কুলার, সমাঙ্গদেহী উদ্ভিদ (অধিকাংশই জলজ) যাদের জননাঙ্গ এককোষী এবং নিষেকের পর স্ত্রী জননাঙ্গে থাকা অবস্থায় কোনো ভ্রূণ গঠিত হয় না তাদের শৈবাল বলে।
পৃথিবীতে বহু প্রকার শৈবাল জন্মে থাকে। এদের কতক এককোষী, কতক বহুকোষী। এদের মধ্যে কতক স্থলজ, কতক অর্ধবায়বীয় এবং অধিকাংশই জলজ। এরা মিঠা পানিতে এবং লোনা পানিতে জন্মাতে পারে। শৈবালের হাজার হাজার প্রজাতির মধ্যে আকার, আকৃতি, গঠন ও স্বভাবে প্রচুর পার্থক্য আছে। আকার, আকৃতি ও গঠনে বহু পার্থক্য থাকলেও কতিপয় মৌলিক বৈশিষ্ট্যে এরা সবাই একই রকম, তাই এরা সবাই শৈবাল বা শেওলা নামে পরিচিত। সম্পূর্ণ ভাসমান শৈবালকে ফাইটোপ্লাংকটন বলে। জলাশয়ের পানির নিচে মাটিতে আবদ্ধ হয়ে যে শৈবাল জন্মায় তাদেরকে বেনথিক শৈবাল বলে। পাথরের গায়ে জন্মানো শৈবালকে লিথোফাইট বলে। উচ্চ শ্রেণির জীবের টিস্যুর অভ্যন্তরে জন্মানো শৈবালকে এন্ডোফাইট বলে। এপিফাইট হিসেবে এরা অন্য শৈবালের গায়েও জন্মায়। শৈবাল বিষয়ে আলোচনা, পর্যালোচনা, পরীক্ষণ, নিরীক্ষণ ও গবেষণা করাকে বলা হয় ফাইকোলজি বা শৈবালবিদ্যা। শৈবালবিদ্যাকে অ্যালগোলজিও বলা হয়। সারা বিশ্বে প্রায় ৩০,০০০ প্রজাতির শৈবাল আছে বলে ধারণা করা হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
আকাশের রং কী? | আকাশের রং দিনের সময়ের উপর নির্ভর করে, সকালবেলায় সাধারণত আকাশ এর রং নীল থাকে। যেমন যেমন দিন শেষ হয়ে, আকাশের ও রং বদলাতে থাকে। লাল ও কমলা রং-এর আকাশ ও দেখতে পাওয়া যায়। | Bengali | ben | original-annotations | db3479b9628c515628ea84777df5f5afe993873135b845c82e318e46938aa317 |
প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ দক্ষিণ এশিয়ার একটি দেশ বাংলাদেশ। ঘনবসতিপূর্ণ দেশ হওয়ায় এদেশের জনগণ নিরাপদ পানি ও খাদ্য সমস্যা জর্জরিত। এই সমস্যার সমাধান ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও প্রাকৃতিক সম্পদের যথাযথ ব্যবহার।
উদ্দীপকের আলোকে পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব আলোচনা করো। | বাংলাদেশ ঘনবসতিপূর্ণ ও কৃষি নির্ভর দেশ হওয়ায় এদেশের পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব অত্যধিক।
মানুষসহ জীবজগতের অস্তিত্ব এবং কৃষি ও শিল্পের বিকাশের জন্য পানির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ পৃথিবীর সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দেশগুলোর একটি। এত মানুষের খাদ্য ও পানির নিরাপত্তার জন্য প্রচুর পানি প্রয়োজন হয়। এদেশের অর্থনীতির ভিত্তি হলো কৃষি। আর কৃষিজ উৎপাদন মূলত পানির ওপরই নির্ভরশীল। কৃষিক্ষেত্রে সেচের জন্য প্রচুর পানি দরকার পড়ে। দেশে দিনে দিনে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই মানুষের পানির চাহিদাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাছাড়া দেশের শিল্প কারখানাগুলোতেও প্রচুর পানি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু বিভিন্ন কারণে এদেশে পানি দূষণ ও পানির দুষ্প্রাপ্যতা বেড়ে যাচ্ছে। এতে উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। আর এ সমস্যা প্রতিরোধের জন্য প্রয়োজন পানির ব্যবস্থাপনা। পানি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে পানির পরিকল্পিত প্রাপ্যতা ও ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারলেই খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে, শিল্পের বিকাশ ঘটবে, এতে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ঘটবে।
উদ্দীপক অনুযায়ী বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি কৃষি প্রধান ও অধিক জনসংখ্যার দেশ হওয়ায় এখানকার অর্থনীতি ও জনজীবন পানির ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল। এদেশে শীত ও গ্রীষ্মকালে পানির অভাব হলে কৃষি, শিল্প ও জীবনযাপন সংকটাপন্ন হয়ে উঠে। এজন্য সারাবছর পানির প্রাপ্তি ও বণ্টন নিশ্চিত করতে পানি ব্যবস্থাপনা করা জরুরি। তাই উদ্দীপকের আলোকে বাংলাদেশের পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব অত্যধিক বলা যায়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
আপনি আপনার অবসর সময়ে কি করতে পছন্দ করেন? | আমি আমার অবসর সময়ে গল্পের বই পরতে পছন্দ করি, বিশেষ করে রহস্য ও ভুতের উপন্যাস । | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন:
পারস্যের মুসলিম বিজয়ের সময় আফগানিস্তানের মুসলিম বিজয় শুরু হয় যখন আরব মুসলমানরা পূর্ব দিকে খোরাসান, সিস্তান এবং | ট্রান্সক্সিয়ানায় অভিবাসী হয়। নাহাভান্দ যুদ্ধের ১৫ বছর পর তারা দক্ষিণ ও পূর্ব আফগানিস্তান ছাড়া সকল সাসানীয় ডোমেইন নিয়ন্ত্রণ করে। মুসলিম ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে পৃষ্ঠপোষকতা কারী গজনাভিদ ও ঘুরিদ রাজবংশের শাসনামলে দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়কাল পর্যন্ত পূর্ণ ইসলামীকরণ হয়নি। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
২০০৯ সালে, হিজাজি মিশর অনূর্ধ্ব-২০ দলের হয়ে মিশরের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। প্রায় ২ বছর যাবত মিশরের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১১ সালে মিশরের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; মিশরের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৬২ ম্যাচে ২টি গোল করেছেন। তিনি মিশরের হয়ে এপর্যন্ত ১টি ফিফা বিশ্বকাপ (২০১৮) এবং ২টি আফ্রিকা কাপ অব নেশন্সে (২০১৭ এবং ২০১৯) অংশগ্রহণ করেছেন, যার মধ্যে ২০১৭ সালে এক্তোর কুপেরের অধীনে আফ্রিকা কাপ অব নেশন্সে রানার-আপ হয়েছে। | হিজাজি | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
উয়েফা ইউরো ২০২০-এর গ্রুপ সি-এর সকল ম্যাচ ২০২১ সালের ১৩ হতে ২১শে জুন তারিখ পর্যন্ত নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডামের ইয়োহান ক্রুইফ এরিনা এবং রোমানিয়ার বুখারেস্টের এরিনা নাৎসিয়োনালায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই গ্রুপে নেদারল্যান্ডস, ইউক্রেন, অস্ট্রিয়া এবং উত্তর মেসিডোনিয়া একে অপরের মুখোমুখি হয়েছে। | উয়েফা ইউরো ২০২০ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
সমসাময়িক চীন ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক সীমান্ত বিরোধের দ্বারা চিহ্নিত হয়েছে, যার ফলস্বরূপ তিনটি সামরিক দ্বন্দ্ব - ১৯৬২ সালের চীন-ভারত যুদ্ধ, ১৯৬৭ সালে চোলার ঘটনা এবং ১৯৮৭ সালের চীন-ভারত সংঘাত। ২০১৩ সালের গোড়ার দিকে, বিতর্কিত চীন-ভুটান সীমান্তে ডোকলাম মালভূমিতে দুটি দেশ সংঘর্ষ করেছিল। যাইহোক, ১৯৮০ এর দশকের শেষের দিক থেকে উভয় দেশ কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্কগুলি সফলভাবে পুনর্নির্মাণ করেছে। ২০০৮ সালে চীন ভারতের বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার হয়ে ওঠে এবং দু'দেশও তাদের কৌশলগত ও সামরিক সম্পর্ক বাড়িয়ে তুলেছে। বাণিজ্য ও বাণিজ্য ছাড়াও পারস্পরিক আগ্রহের আরও কয়েকটি ক্ষেত্র রয়েছে যার উপর চীন এবং ভারত দেরিতে সহযোগিতা করে আসছে। ভারতীয় পররাষ্ট্রনীতির পণ্ডিত রেজাউল করিম লস্করের কথায়, "বর্তমানে দু'দেশের বাণিজ্য, জলবায়ু পরিবর্তন এবং বৈশ্বিক আর্থিক শৃঙ্খলা সংস্কারের মতো আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেমন স্বার্থ প্রচারের জন্য সহযোগিতা করছে"। | চীন-ভারত যুদ্ধ | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন:
পারস্যের মুসলিম বিজয়ের সময় আরবদের ইরাকি সমভূমি থেকে মধ্য ও পূর্ব পারস্যে, তারপর মিডিয়া, খোরাসান, সিস্তান এবং ট্রান্সোক্সানিয়ায় আনা হয়। নাহাভান্দ যুদ্ধের | ১৫ বছর পর আরবরা আফগানিস্তান ও মাকরান অংশ ছাড়া সকল সাসানীয় ডোমেইন নিয়ন্ত্রণ করে। ন্যান্সি ডুপ্রি বলেছেন যে ইসলামের ধর্ম বহনকারী আরবদের অগ্রগামী হেরাত এবং সিস্তান দখল করে নেয়, কিন্তু অন্যান্য এলাকা প্রায়ই বিদ্রোহ করে এবং যখনই আরব সৈন্যরা সরে যায় তারা তাদের পুরনো বিশ্বাসে ফিরে যেত। যখন আরব শক্তি সাফরীয়দের মত দুর্বল হয়ে পড়ে ও আরব শাসনের কঠোরতা স্থানীয় রাজবংশকে বিদ্রোহের সৃষ্টিতে উদ্ভূত করে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
চিকেন কারি রান্নার পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর | পানি দিয়ে কাঁচা মুরগি পরিষ্কার করুন। নুন, হলুদ ও দই দিয়ে মুরগি মেরিনেট করুন। মুরগি মেরিনেট করার সময় একটি প্যানে তেল গরম করুন। মশলা, আলু, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ দিয়ে ভাজুন। একটি প্রেসার কুকারে ভাজা সবজি যোগ করুন। এতে ম্যারিনেট করা মুরগি যোগ করুন, পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি দিন এবং ত্রিশ মিনিট ফুটতে দিন এবং পরিবেশন করুন | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
...যে দুই ভিডিওতেই নির্দেশ প্রদানকারী ব্যক্তি আঞ্চলিক বাচনভঙ্গিতে কথা বলা আজারবাইজানি নাগরিক। আর প্রথম ভিডিওতে দেখতে পাওয়া বন্দীদেরই দ্বিতীয় ভিডিওতে হত্যা করা হয়।
আজারবাইজানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ভিডিওগুলোকে ভুয়া হিসেবে দাবি করেছে এবং এই ধরনের ভিডিও প্রকাশ করে উস্কানি দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছে।
ভিডিও ক্লিপগুলো অবশ্য প্রকাশিত হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই সরিয়ে নেয়া হয়।
তর পরদিনই আজারবাইজানের প্রসিকিউটর জেনারেল ঘোষণা দেন যে ঐ ভিডিওগুলো যে ভুয়া, তা তদন্তের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়েছেন তারা
অনুগ্রহ করে নিবন্ধের বাকি অংশ লিখুন | | অপমানের মধ্য দিয়ে তাদের হত্যা করে।"
তিনি জানান ইউরোপিয়ান আদালতে আর্মেনিয়ার প্রতিনিধি এরই মধ্যে ঐ ভিডিওগুলোর কপি চেয়েছেন। মি. তাতোইয়ান জানিয়েছেন যে তিনি ঐ ভিডিওগুলোর কপি জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনার, ইউরোপিয়ান কাউন্সিলসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পক্ষকে পাঠাবেন।
হাদরুত অঞ্চলের ঐ ভিডিওটি প্রকাশিত হওয়ার পর যুদ্ধরত দুই পক্ষই বিবৃতি দিয়ে অনেক যুদ্ধবন্দীর নাম প্রকাশ করেছে।
আজারবাইজান দুইজন বন্দীর চিকিৎসা সেবা পাওয়ার একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। অন্যদিকে আর্মেনিয়ানরা কারাবাখের একটি হাসপাতালে এক আজারবাইজানি বন্দীর চিকিৎসা পাওয়ার ছবি প্রকাশ করেছে।
যুদ্ধাপরাধ কী? | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
তুমি কি মনে কর, শুধুমাত্র জাতীয়তাবাদই একটি জাতিকে স্বাধীনতা অর্জনে সহায়তা করে? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও। | আমি মনে করি, শুধু জাতীয়তাবাদই একটি জাতিকে স্বাধীনতা অর্জনে সহায়তা করে।
জাতীয়তাবাদ একটি ভাবগত ধারণা এবং মানসিক অনুভূতি। যদি কোনো একটি জনগোষ্ঠী নিজেদের রাজনৈতিক ইতিহাস, অতীতের স্মৃতি, ঐতিহ্য, ভাষা, ধর্ম এবং আশা-আকাঙ্ক্ষার মধ্যে মিল খুঁজে পায় তখন তাদের মধ্যে ঐক্য গড়ে ওঠে। এ ঐক্যের কারণে একটি জনগোষ্ঠী নিজেদেরকে এক ও অভিন্ন বলে মনে করে । তারা নিজেদেরকে অন্যান্য জনগোষ্ঠী থেকে স্বতন্ত্র ও বিচ্ছিন্ন বলে ভাবতে শেখে। কোনো জনগোষ্ঠীর নিজেদের মধ্যে একাত্ম ও ঐক্যবদ্ধ হওয়ার এবং অন্যদের থেকে নিজেদের ভিন্ন মনে করার ও পৃথক থাকার যে অনুভূতি বা প্রচেষ্টা সেটাই হলো জাতীয়তাবাদ।
শুধু যে জাতীয়তাবাদ একটি দেশের স্বাধীনতা অর্জনে সহায়তা করে তার উদাহরণ হিসেবে আমরা বাঙালি জাতীয়তাবাদের কথা বলতে পারি। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারির ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমাদের মধ্যে যে জাতীয় চেতনার জন্ম হয়, তাই মূলত বাঙালি জাতীয়তাবাদ। ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতীয়তাবোধ জাগ্রত হয়। পাকিস্তানের প্রতি আগে যে মোহ ছিল তা দ্রুত কেটে যেতে থাকে। নিজস্ব জাতিসত্তা সৃষ্টিতে ভাষা ও সংস্কৃতির সম্পর্ক এবং গুরুত্ব পূর্ব বাংলার মানুষের কাছে অধিকতর স্পষ্ট হয়ে ওঠে। তারা বাঙালি হিসেবে নিজেদের আত্মপরিচয়ে রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা ও সংস্কৃতি গড়ে তোলার গুরুত্ব উপলব্ধি করতে থাকে। ফলে পরবর্তী সকল আন্দোলন সফল হয়। এই জাতীয়তাবাদী চেতনাকে পুঁজি করেই নয় মাসব্যাপী রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়।
উপরের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, শুধু জাতীয়তাবাদই একটি জাতিকে স্বাধীনতা অর্জনে সহায়তা করতে পারে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
জামাল খাসোগজি
জামাল খাসোগজি ছিলেন সৌদি সরকারের কড়া সমালোচক। গত বছরের ২০শে অক্টোবর ইস্তাম্বুলে সৌদি কনস্যুলেটে ঢোকার পর তাঁকে হত্যা করা হয়।
সরকারি কৌশুলিরা দাবি করেছেন যে শৃঙ্খলাভঙ্গকারী কিছু সৌদি এজেন্ট তাকে হত্যা করেছে। জামাল খাসোগজিকে বুঝিয়ে-শুনিয়ে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য তাদের পাঠানো হয়েছিল।
তুরস্ক এই হত্যাকান্ডের জন্য মোট ১৮ জনকে দায়ী করে বিচারের মুখোমুখি করতে তাদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য দাবি জানিয়েছিল সৌদি কর্তৃপক্ষের কাছে।
এই বিচার সম্পর্কে কী জানা যাচ্ছে
এই বিচার সম্পর্কে সৌদি সরকারি গণমাধ্যমেও খুব কমই তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। যে ফৌজদারি আদালতে বিচার চলছে তার প্রথম অধিবেশনে মামলার শুনানি হয়েছে। সেখানে ১১ জন আসামি এবং তাদের আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবীরা অভিযোগপত্রের একটা কপি চেয়েছেন। এটি পর্যালোচনা করার সময়ও চেয়েছেন। পরবর্তী শুনানির তারিখ এখনো নির্ধারিত হয়নি।
তুরস্কের কাছে এই মামলার প্রমানাদির জন্য যে অনুরোধ জানানো হয়েছিল, তার উত্তর পাওয়া যায়নি। সৌদি এটর্নি জেনারেলকে উদ্ধৃত করে সৌদি প্রেস এজেন্সি এই খবর দিচ্ছে।
আর মামলায় ১১ জন আসামি কারা, সেই তথ্যও প্রকাশ করা হয়নি।
এর আগে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, আরও দশ ব্যক্তির বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে।
ঘটনা সম্পর্কে সৌদি কর্তৃপক্ষ এ পর্যন্ত কী বলেছে
গত নভেম্বরে সৌদি ডেপুটি পাবলিক প্রসিকিউটর শালান বিন রাজিহ শালান বলেছিলেন, একজন ইন্টেলিজেন্স কর্মকর্তা এই হত্যার নির্দেশ দিয়েছিলেন। প্রাণঘাতী ইনজেকশন দিয়ে হত্যা কার্যকর করতে বলা হয়।
তুরস্কের সিসিটিভি ক্যামেরায় তোলা কিছু সন্দেহভাজন সৌদি এজেন্টের ছবি। এদের কেউ মামলার আসামি কীনা তা পরিস্কার নয়।
তিনি আরও জানিয়েছেন, কিন্তু এই অফিসারের ওপরে আসলে নির্দেশ ছিল জামাল খাসোগজিকে দেশে ফিরিয়ে আনার।
মিস্টার শালান জানাচ্ছেন, হত্যার পর জামাল খাসোগজির দেহ টুকরো টুকরো করে ফেলা হয় এবং এরপর স্থানীয় এক সহযোগীর হাতে তুলে দেয়া হয়।
কিন্তু জামাল খাসোগজির দেহাবশেষ এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি।
খাসোগজি হত্যার কথা স্বীকার করেছে সৌদি আরব
খাসোগজি হত্যা: কিভাবে সুর পাল্টেছে সৌদি আরব
সৌদি আরব: রাজপরিবারের ভেতর কী ঘটছে?
আসামিদের পরিচয় সম্পর্কে কোন ক্লু কি পাওয়া যাচ্ছে
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন | | জামাল খাসোগজি হত্যাকান্ড: সৌদি আরবে ১১ জনের বিচার শুরু, কিন্তু কারা এরা? | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
১২টি কলা থেকে ৬জন লোককে সমান পরিমাণ কলা দিলে প্রতিজন কয়টি করে কলা পাবে? | ১২টি কলা থেকে ৬জন লোককে সমান পরিমাণ কলা দিলে প্রতিজন ২টি করে কলা পাবে। কারণ ১২-কে ৬ দিয়ে ভাগ করলে ২ হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
ওয়ার্নার লেরয় ব্যাক্সটার (ইংরেজি: Warner Leroy Baxter; ২৯শে মার্চ ১৮৮৯ - ৭ই মে ১৯৫১) ছিলেন একজন মার্কিন অভিনেতা। তিনি ১৯১০ থেক ১৯৪০-এর দশক পর্যন্ত হলিউডের চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তিনি ১৯২৮ সালে "ইন ওল্ড অ্যারিজোনা" চলচ্চিত্র সিস্কো কিড চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। তার এই কাজের জন্য তিনি ২য় একাডেমি পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে পুরস্কৃত হন। ১৯৩০-এর দশক জুড়ে তিনি নারীসুলভ, পশ্চিমা ধাঁচের চলচ্চিত্রে লাতিন ডাকু, সিস্কো কিড বা এই ধরনের চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, কিন্তু তার কর্মজীবনে তিনি আরও বিভিন্ন ধরনের চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। | ২য় একাডেমি পুরস্কার | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন। | ভোরের আলোয় পৃথিবী আলোকিত হতে না হতেই শুরু হয় মানুষের কর্মব্যস্ততা। আর এই ব্যস্ততার মধ্যেই ঘটে যায় নানা ধরনের অঘটন, যার মধ্যে সড়ক দুর্ঘটনা অন্যতম। নিরাপদ জীবনযাপনের একটা সার্বক্ষণিক হুমকি সড়ক দুর্ঘটনা। বর্তমানে বাংলাদেশ তথা সারাবিশ্বে সড়ক দুর্ঘটনা নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। সড়ক দুর্ঘটনার ফলে নির্বিবাদে প্রাণ হারাচ্ছে অসংখ্য মানুষ। আজকাল পত্রিকার পাতা খুললেই চোখে পড়ে সড়ক দুর্ঘটনার বিভিন্ন মর্মান্তিক খবর। যেমন— বাস ও মিনিবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে বা বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে অথবা বাস, ট্রাক বা মিনিবাস পিছন থেকে রিকশাকে ধাক্কা দিয়ে, গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, এমনকি হেঁটে রাস্তা পার হবার সময়ও অনেক পথচারী সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হয়। এসব দুর্ঘটনা মৃত্যুদূত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে আমাদের দরজায়। সড়ক দুর্ঘটনা নানা কারণে ঘটে থাকে যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো অপ্রশস্ত রাস্তা, অতিরিক্ত যানবাহন, ট্রাফিক ব্যবস্থার ত্রুটি, ভাঙা রাস্তা, গাড়ির ত্রুটিপূর্ণ ইঞ্জিন এবং চালকের অমনোযোগিতা, দক্ষ ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত চালকের অভাব, অতিরিক্ত যাত্রী ওঠানো, অসাবধানে রাস্তা পারাপার, অনিয়ন্ত্রিত ওভারটেকিং ইত্যাদি। দুর্ঘটনা যেভাবেই ঘটুক না কেন এর ফলাফল অত্যন্ত ভয়ংকর। মানব সম্পদের বিনাশ এই সড়ক দুর্ঘটনার সবচেয়ে বড় ক্ষতি। এই সড়ক দুর্ঘটনার মরণ ছোবল থেকে মুক্তির উপায় বের করা অত্যন্ত জরুরি। এসব দুর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজন ট্রাফিক আইনের আধুনিকীকরণ, আইন প্রয়োগে আন্তরিক হওয়া, রাস্তা সংস্কার করা, চালকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া ইত্যাদি। এজন্য সকলকে উদ্বুদ্ধ হতে হবে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। একই সঙ্গে পথচারীরা সচেতন হলে তবেই সড়ক হবে নিরাপদ, নিশ্চিত হবে নাগরিক জীবন। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
মোহাকিক ১৯৫৫ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং বালখ প্রদেশের মাজার-শরীফের বাসিন্দা ছিলেন। তিনি একজন হাজারা জাতিগত, সরোয়ারের পুত্র । তিনি ইরান থেকে ইসলামিক পড়াশুনায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। মোহাকিক ফারসি, উজবেক এবং আরবী ভাষায় কথা বলতে পারেন। তিনি ১৯৭৮ সালের এপ্রিল | সাওর বিপ্লবের পরে মুজাহিদীন কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এশিয়ার উষ্ণতম স্থান কোনটি? | এশিয়ার উষ্ণতম স্থান কুয়েতের মিত্রিবাহ। ২০১৬ সালের ২১ জুলাই এখানে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১২৯ ডিগ্রি ফারেনহাইট) রেকর্ড করা হয়েছিল। এই তাপমাত্রা বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।
মিত্রিবাহ কুয়েতের উত্তর-পশ্চিম অংশে অবস্থিত একটি ছোট শহর। এটি একটি মরুভূমি অঞ্চলে অবস্থিত এবং এখানকার তাপমাত্রা সাধারণত খুব বেশি থাকে। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিষয়টি কী? | আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ হলো এক ধরনের মধ্যস্থকারী প্রতিষ্ঠান যারা ব্যক্তি, ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান এবং সরকারকে ঋণ দেয় বা বিনিয়োগ করে থাকে। অনেক আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে তাদের জমাকৃত ফান্ডের উপর সুদ সরবরাহ করে থাকে। আবার অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেগুলো সেবার বিনিময়ে ফি নিয়ে থাকে। কিছু আর্থিক প্রতিষ্ঠান ফান্ড সঞ্চয় করে এবং এই অর্থ অন্যান্য কাস্টমার বা ফার্মকে ঋণ দিয়ে থাকে। অন্যান কাস্টমাররা তাদের সঞ্চয় সম্পদ সংগ্রহে বিনিয়োগ করে তাকে, যেমন- রিয়েল এস্টেট, শেয়ার, বন্ড ইত্যাদি। আবার অনেকে উভয়ই ক্ষেত্রেই বিনিয়োগ করে থাকে।
যে কোন দেশের অর্থনীতিতে আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের গুরুত্ব অপরিসীম। প্রকৃতপক্ষে একটি দেশের জনগণকে দুটি শ্রেণীতে ভাগ করলে একক শ্রেণী পাওয়া যাবে উদ্বৃত্ত শ্রেণী এবং অন্যটি পাওয়া যাবে ঘাটতি শ্রেণী। অর্থাৎ এক শ্রেণী যাদের সম্পদ উদ্বৃত্ত থাকবে, আরেক শ্রেণীর সম্পদের ঘাটতি লক্ষ্য করা যাবে। অর্থনীতিকে গতিশীল করতে হলে উদ্বৃত্ত শ্রেণীর অর্থ ঘাটতি শ্রেণীর কাছে পৌঁছাতে হবে। যাতে উক্ত অর্থ দ্বারা অর্থনীতিকে গতিশীল রাখা যায়। উদ্বৃত্ত অর্থের এই স্থানান্তর কাজটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সম্পাদিত হয়ে থাকে।
সুতরাং বলা যায় আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ হচ্ছে এমন একটি স্থান যেখানে অর্থ ও বিভিন্ন আর্থিক সম্পদ কেনা বেচা হয়। উদ্বৃত্ত একক তাদের অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ খুঁজে, যার দ্বারা তারা আয় করতে পারে। পক্ষান্তরে ঘাটতি একক টাকা ধার করে তা বিভিন্ন ব্যবসা বাণিজ্যে বিনিয়োগের মাধ্যমে মুনাফা অর্জন করতে পারে। উদ্বৃত্ত একক তাদের টাকা বিভিন্ন ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা রাখে বা ঘাটতি একক কর্তৃক সৃষ্ট বিভিন্ন আর্থিক হাতিয়ার বা সম্পদ ক্রয় করে তাদের টাকা বিনিয়োগ করে। অপরদিকে ঘাটতি একক বিভিন্ন ব্যাংক বা অর্থ লগ্নীকারী প্রতিষ্ঠান হতে ঋণ গ্রহণ বা বিভিন্ন আর্থিক হাতিয়ার বিক্রয় করে প্রয়োজনীয় অর্থের সংস্থান করে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
৩১ মার্চ, ১৯৭৪ তারিখে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওডিআই অভিষেক ঘটে তার। মোট ২৪টি ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করেছেন। ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ১৯৭৫ | সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের উদ্বোধনী আসরে গ্লেন টার্নারের নেতৃত্বাধীন নিউজিল্যান্ড দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। ঐ প্রতিযোগিতায় নিউজিল্যান্ড দল সেমি-ফাইনাল পর্যন্ত অগ্রসর হতে পেরেছিল। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন |
বছরের শুরুতে শিশুরা নতুন বই পেলেও এ বছর বেশি দিন স্কুলে যাবার সুযোগ হয়নি
শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে কওমি মাদ্রাসা ছাড়া সব ধরণের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।
এর আগের ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ৩১শে অগাস্ট এ ছুটি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এখনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না খোলার ব্যাপারে অভিভাবক ও বিশেষজ্ঞদের দিক থেকে মতামত আসছিলো।
এর আগে বাংলাদেশে মার্চ মাসের আট তারিখে প্রথম করোনাভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তি শনাক্ত হবার পর ১৬ই মার্চ সরকার ঘোষণা দেয়, ১৭ই মার্চ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত স্কুল, কলেজসহ সব ধরণের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে।
চলতি বছরের পয়লা এপ্রিল থেকে শুরু হতে যাওয়া এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষাও তখন স্থগিত করা হয়।
পরে সরকার যখন প্রথম দফা সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে, তখন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটির মেয়াদ ৯ই এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
বিবিসি বাংলায় আরও পড়ুন:
পঞ্চম শ্রেনীর সমাপনী পিইসি পরীক্ষা হচ্ছে না এ বছর
নিরাপদে স্কুল খুলতে যেসব নির্দেশনা মানার প্রস্তাব করা হয়েছে
শিশুদের জেএসসি পরীক্ষার যৌক্তিকতা কী?
ওই সময় পর্যন্ত সকল স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয় ও কোচিং সেন্টারের শ্রেণীকক্ষে পাঠদান বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয় শিক্ষা মন্ত্রনালয়।
এরপর দফায় দফায় সাধারণ ছুটির মেয়াদ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটির মেয়াদ বাড়ানো হয় এবং সবশেষ এ ছুটি ৩১শে অগাস্ট পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিলো।
তবে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য 'আমার ঘরে আমার স্কুল' শিরোনামে সংসদ টেলিভিশনে ক্লাস চলছে।
অপরদিকে, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য 'ঘরে বসে শিখি' শিরোনামে সংসদ টেলিভিশনের মাধ্যমে ক্লাস নেয়া হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মোট মারা গেছেন ৪০৮২ জন। আর এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাস আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন মোট ৩ লাখ ২ হাজার ১৪৭ জন।
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে মাদ্রাসা সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি বাড়ছে
করোনাভাইরাস: সুস্থ হয়ে উঠতে কতদিন লাগে?
নিজেকে যেভাবে নিরাপদ রাখবেন করোনাভাইরাস থেকে
করোনাভাইরাস : কীভাবে বানাবেন আপনার নিজের ফেসমাস্ক
আপনার কি দ্বিতীয়বার কোভিড ১৯ সংক্রমণ হতে পারে?
টাকার মাধ্যমে করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে কি? | করোনা ভাইরাস: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি বাড়লো, তেসরা অক্টোবর পর্যন্ত বন্ধ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
তুষার টেলিভিশনে খাদ্যে ভেজালের কুফল সম্পর্কিত একটি অনুষ্ঠান দেখছিল। এমন সময় তার মা নিজের কিছু স্বাস্থ্যগত সমস্যার করণে তাকে সঙ্গে নিয়ে ডাক্তারের কাছে যেতে চাইলেন। ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার তুষারের মাকে বললেন, আপনার শরীরে রক্তশূন্যতার সৃষ্টি হয়েছে। মানব জীবনে টেলিভিশনে আলোচিত বিষয়বস্তুর কুফল বিশ্লেষণ করো। | উদ্দীপকে উল্লিখিত আলোচিত বিষয়বস্তু হলো খাদ্যে ভেজাল। এগুলো মানবজীবনে মারাত্মক কুফল বয়ে আনে। বর্তমানে বাজারে অনৈতিকভাবে খাদ্যে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর ও অস্বাস্থ্যকর রাসায়নিক দ্রব্য, ভেজাল ও রঞ্জক পদার্থ ব্যবহার করে তা বিক্রি করা হচ্ছে। এর ফলে জনস্বাস্থ্য হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে। বাণিজ্যিকভাবে কাপড় বা রঙের কাজে ব্যবহৃত রং বিভিন্ন প্রকার খাদ্যদ্রব্য যেমন— আইসক্রিম, গোলা আইসক্রিম, লজেন্স, বেগুনি ইত্যাদিতে ব্যবহারের ফলে যকৃতের কার্যকারিতা নষ্ট এবং যকৃতের বিভিন্ন রোগের সৃষ্টি হচ্ছে। ফরমালিন দিয়ে মাছ, ফল, সবজি ইত্যাদি সংরক্ষণ করা হচ্ছে এবং সেগুলো খাওয়ার ফলে এ বিষাক্ত যৌগটি আমাদের দেহে প্রবেশ করছে। যার ফলে আমাদের নানারকম জটিল উপসর্গের কারণসহ ক্যান্সার রোগ সৃষ্টি হচ্ছে। আবার মজুদ খাদ্য ও সবজিতে ব্যবহৃত কীটনাশক খাদ্যের সাথে মানবদেহে প্রবেশ করে মানব স্বাস্থ্যে বিশেষ করে শিশুদের স্বাস্থ্যের অত্যন্ত ক্ষতিসাধন করছে। শিশুদের শরীরের বাড়ন্ত কোষে এগুলোর বিষাক্ততা বিরূপ প্রভাব ফেলছে। এর ফলে শিশুরা নানারকম অসুস্থতায় ভোগে এবং তাদের মনের বিকাশ ব্যাহত হয়। সুতরাং ভেজাল খাদ্যদ্রব্য গ্রহণ করলে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা হতে পারে। তাই খাদ্যে ভেজালের বিরুদ্ধে সবাইকে সচেতন হতে হবে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন |
প্রশ্ন :
কমান্ড এন্ড কন্ট্রোল কাঠামো সার্ভার কি বটনেটের একটি উপাদান ?
অনুচ্ছেদ :
"বটনেট" হল যখন একজন ব্যবহারকারী অনেকগুলি ইন্টারনেট যুক্ত যন্ত্র(Device) ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে। বটনেট ব্যবহার করে ডিস্ট্রিবিউটেড ডিনায়েল অব সার্ভিস(DDoS), তথ্য চুরি, স্প্যাম পাঠানো, আক্রমণকারীকে ওই যন্ত্রের নিয়ন্ত্রণ দেয়া ইত্যাদি করা যায়। বটনেটের স্বত্বাধিকারী কমান্ড এন্ড কন্ট্রোল(C&C) সফটওয়্যার দিয়ে এটিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। বটনেট শব্দটি এসেছে রোবট এবং নেটওয়ার্কের সংমিশ্রণে। শব্দটি মূলত নেতিবাচক দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যবহৃত হয়।
ব্যবহার
বটনেট ব্যবহার হয় মূলত কোন কম্পিউটারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ভেঙ্গে সেই কম্পিউটারকে নিয়ন্ত্রণের জন্য। এইভাবে অনেকগুলি যন্ত্র যখন কোন ম্যালওয়্যার(malware) বা ক্ষতিকর সফটওয়্যার দ্বারা আক্রান্ত হয়ে যন্ত্রের দখল অন্য কোন তৃতীয় পক্ষের নিয়ন্ত্রণে দিয়ে দেয় তখন প্রতিটা কম্পিউটার একেকটা ‘বট’ হয়ে যায়। এরপর বটনেটের নিয়ন্ত্রক(রা) আইআরসি(IRC) এবং হাইপারটেক্স ট্রান্সফার প্রটোকল(Hypertext Transfer Protocol - HTTP) এর মত নেটওয়ার্ক প্রটোকল ব্যবহার করে
মূলত সাইবার অপরাধীরাই বিভিন্ন উদ্দেশ্যে সবচেয়ে বেশী বটনেট ব্যবহার করে থাকে।
গঠন
সময়ের সাথে সাথে শনাক্তকরণের বিভিন্ন উপায় আবিষ্কারের সাথে সাথে বটনেটের গঠনও বদলাচ্ছে। সাধারণত, বট প্রোগ্রামগুলি ক্লায়েন্ট হিসেবে তৈরি করা হয় যাতে তারা সার্ভারের সাথে যোগাযোগ রাখতে পারে। এর ফলে বটের নিয়ন্ত্রক (যিনি বা যারা বটকে নিয়ন্ত্রণ করছে) দূরে কোথাও থেকেও সকল কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। আগের অনেক বটনেটই তাই এখন পিয়ার-টু-পিয়ার(peer-to-peer) নেটওয়ার্কের মাধ্যমে যোগাযোগ করে। ক্লায়েন্ট-সার্ভার মডেলের মত পি-টু-পি(P2P-Peer to Peer) বট প্রোগ্রামও একই কাজ করে থাকে। এর ফলে তাদের আর মূল সার্ভারের মাধ্যমে যোগাযোগ না করলেও চলে।
ক্লায়েন্ট-সার্ভার মডেল (Client-server model)
ইন্টারনেটের প্রথমদিকের বটনেটগুলি ক্লায়েন্ট-সার্ভার নকশা অনুসারে কাজ করত। সাধারণত, এই বটনেটগুলি আইআরসি (IRC-Internet Relay Chat) নেটওয়ার্ক কিংবা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কাজ করে থাকে। আক্রান্ত ক্লায়েন্টে পূর্বে থেকেই নির্ধারিত একটি জায়গা দখল করে নিয়ে এটি সার্ভার থেকে নির্দেশের অপেক্ষা করে। বটের নিয়ন্ত্রক সার্ভারে তার নির্দেশ প্রেরণ করেন, যেটা সার্ভার আক্রান্ত ক্লায়েন্টগুলিতে ছড়িয়ে দেয়। ক্লায়েন্টে বটগুলি নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করে তথ্য সার্ভারে পাঠাতে থাকে।
আইআরসি... | হ্যাঁ, কমান্ড এন্ড কন্ট্রোল কাঠামো সার্ভার বটনেটের একটি উপাদান | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
সাসানীয়দের বিরুদ্ধে এবং পরবর্তী ইরাক বিজয়ের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালানোর পরে খালিদ ইরাকে তার শক্ত ঘাঁটি প্রতিষ্ঠা করেন। সাসানিদ বাহিনীর সাথে নিযুক্ত থাকাকালীন, তিনি বাইজেন্টাইনদের আরব ক্লায়েন্ট ঘাসানদিদের মুখোমুখি হন। মদিনা শীঘ্রই সমগ্র আরব উপদ্বীপ জুড়ে উপজাতীয় দলকে নিয়োগ দেয়। রিদ্দা যুদ্ধের সময় যারা বিদ্রোহ করেছিল কেবল তাদেরই সমন থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল এবং ৬৩৬ অবধি রাশিদুন সেনাবাহিনী থেকে বাদ পড়েছিল, যখন খলিফা উমর ইয়ারমুক | যুদ্ধ এবং আল-কাদিসিয়াহ যুদ্ধের জন্য জনশক্তির অভাব বোধ করেন । উপজাতীয় বাহিনী থেকে সৈন্য উত্তোলনের ঐতিহ্য ৬৩৬ পর্যন্ত ব্যবহৃত হয়, যখন খলিফা উমর একটি রাষ্ট্রীয় বিভাগ হিসেবে সেনাবাহিনী সংগঠিত করেন। আবু বকর তাদের নিজস্ব কমান্ডার ও উদ্দেশ্য নিয়ে সেনাবাহিনীকে চারটি বাহিনীতে সংগঠিত করেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
একটি শহরে বড়দিনের সাজসজ্জা সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ লিখুন | ক্রিসমাস হল খ্রিস্টের জন্মের উদযাপন যা ডিসেম্বরে ঘটে সেই সময়ে, সমস্ত দোকান ক্রিসমাস ট্রি, আলো, মালা, ছোট সান্তা ক্লজ এবং রঙিন উপহার দিয়ে সজ্জিত হয়। বেকারিগুলি এই অনুষ্ঠানের জন্য বিশেষ ফল কেক এবং চকলেট কেক প্রস্তুত করতে শুরু করে। শিশুরা উপহার পেয়ে খুবই উত্তেজিত। ক্রিসমাস একটি খুব সুন্দর এবং ইতিবাচক পরিবেশ প্রদান করে। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
অনুচ্ছেদ লিখুন: খাদ্যদ্রব্যে ভেজাল। | খাদ্যে ভেজাল বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে আলোচিত ও অন্যতম সমস্যা। সাধারণত খাদ্যে ভেজাল বলতে বোঝায় খাবারের সাথে নিম্নমানের ক্ষতিকর ও অপ্রয়োজনীয় দ্রব্য মেশানো। অসাধু ব্যবসায়ীরা তাদের লোভী মনোবৃত্তি থেকে খাবারে ভেজাল দিয়ে থাকে। এর ফলে মানুষের জীবন হুমকির মধ্যে পড়ে যাচ্ছে। মানুষের জীবনে অর্থের প্রয়োজন রয়েছে। তবে তা উপার্জন করতে হবে সৎপথে থেকে। কিন্তু সৎ ব্যবসায়ীর সংখ্যা আমাদের দেশে নগণ্য। সামান্য মুনাফার লোভে খাদ্যে ভেজাল দিয়ে মানুষের জীবনকে সংকটে ফেলে দিতে অধিকাংশের বিবেকে বাধে না। খাদ্যদ্রব্যে ভেজাল দেয়া নিন্দনীয় ও জঘন্য অপরাধ। অথচ খাদ্যে ভেজাল এখন আমাদের দেশের একটি জাতীয় সমস্যায় পরিণত হয়েছে। বর্তমানে প্রায় সব খাদ্যদ্রব্যে ভেজাল দেয়া হয়। খাদ্যের ধরন হিসেবে ঔজ্জ্বল্য বাড়াতে কোনো খাদ্যে কৃত্রিম রং, ওজন বাড়াতে বালি, কাঁকর, পানি মেশানো হয়। এছাড়া ফরমালিন ও প্রিজারভেটিভের ব্যবহার ব্যাপক হারে লক্ষ করা যায়। ভেজাল খাবার খেয়ে অনেক মানুষকে অসুস্থতার পাশাপাশি মৃত্যুবরণ করতেও দেখা যায়। তাই জনস্বাস্থ্যের কথা ভেবে খাদ্যদ্রব্যকে ভেজালের কবল থেকে মুক্ত করতে দেশের সরকার ও সচেতন নাগরিক সমাজসহ সর্বস্তরের মানুষকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। এজন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে আরও কঠোর ভূমিকা পালন করতে হবে। ভেজাল এক ধরনের সামাজিক অপরাধ। এ ব্যাপারে সকলকে সচেতন করে তুলতে হবে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক দেশ। সকল ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা থাকা প্রয়োজন। কিন্তু তা না করে অনেকে দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা, সীমাহীন দুর্নীতি, দলীয় কোন্দল, আইন-শৃঙ্খলার অবনতিসহ নানা কাজ করে যাচ্ছে। ক্ষমতা গ্রহণ করে আবার এরাই সংবিধান স্থগিত করে ভেঙে দিয়েছেন জাতীয় সংসদ। রাজধানীর বাইরে ৬ জেলায় সুপ্রিমকোটের হাইকোর্ট ডিভিশনের ৬টি বেঞ্চ স্থাপন করেছেন। তুমি কি মনে কর, এ ধরনের শাসন অবসানের জন্য বাঙালি জাতি ব্যাপক আন্দোলনমুখী হয়েছিল? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও। | হ্যাঁ, এ ধরনের শাসন অর্থাৎ জেনারেল এরশাদের শাসন অবসানের জন্য বাঙালি জাতি ব্যাপক আন্দোলনমুখী হয়েছিল, যা নব্বই-এর গণঅভ্যুত্থান নামে পরিচিতি।
১৯৮২ সালের শেষ দিকে জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শিল্পনীতি বাতিলের দাবিতে সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে সর্বপ্রথম আন্দোলন শুরু করে ছাত্রসমাজ। এরপর বিভিন্ন ঘটনার মধ্য দিয়ে ১৯৯০ সালের ১০ই অক্টোবর বিরোধী জোট ও দলগুলোর ঘেরাও কর্মসূচির মাধ্যমে রাজনৈতিক পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়। ২০শে নভেম্বর মিলনের মৃত্যু, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের একযোগে পদত্যাগ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর অভিন্ন কর্মসূচির কারণে ৪ঠা ডিসেম্বর ১৯৯০ সালে এরশাদ পদত্যাগ করেন।
উদ্দীপকে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাহীন বাংলাদেশের একটি চিত্র ফুটে উঠেছে। এটি স্বৈরশাসন এরশাদের শাসনামলকে নির্দেশ করছে। তার শাসনামলে রাজনৈতিক কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা পত্র-পত্রিকার স্বাধীনতা হরণ এবং রাজনীতিবিদদের গ্রেফতার বা অন্তরীণ করা হয়। তাকে হঠাতে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ১৫ দলীয় জোট এবং বিএনপির নেতৃত্বে ৭ দলীয় জোট গঠিত হয়। এ জোটসমূহের আন্দোলনের সাথে সারাদেশের ছাত্র, শিক্ষক, জনতা যোগ দেয়। ফলে ১৯৯০ সালে এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন গণআন্দোলনে পরিণত হয়। অবশেষে ১৯৯০ সালের ৬ই ডিসেম্বর জেনারেল এরশাদ পদত্যাগে বাধ্য হন।
উপরের আলোচনার ভিত্তিতে বলা যায়, এরশাদের স্বৈরশাসনের পতনের জন্য বাঙালি জাতি ব্যাপক আন্দোলন অর্থাৎ গণআন্দোলন করে গণতন্ত্রের পুনর্যাত্রা নিশ্চিত করেছিল। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
২০০২ বিশ্বকাপের মত ২০০৬ বিশ্বকাপেরও প্রতিটি দল ২৩ জন খেলোয়াড়কে নিয়ে গঠিত হয়। ২০০৬ সালের ১৫ মে এর মধ্য বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী প্রতিটি দেশ তাদের ২৩ জন খেলোয়াড় নিয়ে গঠিত দল ঘোষণা করে। | ২০০২ বিশ্বকাপ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
২০২১ কোপা আমেরিকার নকআউট পর্ব ২০২১ সালের ২রা জুলাই কোয়ার্টার-ফাইনালের মাধ্যমে শুরু হয়ে হতে ১০শে জুলাই তারিখে | ফাইনালের মাধ্যমে শেষ হয়েছে। এই পর্বেরও সকল খেলা ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই পর্বের কোয়ার্টার-ফাইনালে গ্রুপ এ-এর শীর্ষ ৪টি দল গ্রুপ বি-এর ৪টি দল মুখোমুখি হয়েছিল। অতঃপর কোয়ার্টার-ফাইনালের বিজয়ী ৪টি দল দুই সেমি-ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল। সেমি-ফাইনালে পরাজিত দল তৃতীয় স্থান নির্ধারণী খেলায় এবং বিজয়ী দল ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল। ২০২১ সালের ১০ই জুলাই তারিখে অনুষ্ঠিত ফাইনালে বিজয়ী দল (আর্জেন্টিনা) কোপা আমেরিকার শিরোপা জয়লাভ করেছে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
Complete the following phrase: ১৯৬২ | -এর ভারত-চীন যুদ্ধের সময়, কুমায়ুন রেজিমেন্টের ১৩ তম ব্যাটালিয়ন চুশুল সেক্টরে অবস্থিত ছিল। সিং এর কমান্ডে সি সংস্থা রেজাং লাতে একটি পোস্টে অধিষ্ঠিত ছিল। ১৯৬২ সালের ১৮ নভেম্বর ভোরের সময়, চীনারা আক্রমণ করেছিল। সামনে থেকে বেশ কয়েকটি ব্যর্থ হামলার পরে, চীনারা পিছন থেকে আক্রমণ করেছিল। ভারতীয়রা তাদের শেষ দফা অবধি লড়াই করেছিল, চীনাদের দ্বারা শক্তি প্রয়োগের আগে। যুদ্ধের সময়, সিং ক্রমাগত পোস্ট থেকে প্রতিরক্ষা পুনর্বিন্যাস এবং তার লোকদের মনোবলকে বাড়িয়ে তোলার জন্য অগ্রসর হয়েছিলেন। কোনও প্রচ্ছদ ছাড়াই পোস্টগুলির মধ্যে চলে যাওয়ার সময় তিনি গুরুতর ভাবে আহত হন এবং পরে তাঁর চোটে তিনি মারা যান। ১৯৬২ সালের ১৮ নভেম্বর তাঁর ক্রিয়াকলাপের জন্য সিং কে পরমবীর চক্র দিয়ে সম্মানিত করা হয়েছিল। | Bengali | ben | re-annotations | 24747d8fc8c4f73d31974c0ed4c6660ab76d2a44771c244ce7ba38a549b3301c |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন |
অনুচ্ছেদ :
১৯০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে আলেপ্পো শহর অবস্থিত। বর্তমানে এটি মধ্য এশিয়ার অন্যতম ক্রমবর্ধমান শহর। ২০০১ সালে গৃহীত নতুন পরিকল্পনা অণুযায়ী, আলেপ্পোকে ৪২০ বর্গ কিমি এলাকা জুড়ে বিস্তৃত করা হবে। এই কাজ ২০১৫ সাল নাগাদ শেষ হবে।
আলেপ্পোর জলবায়ু প্রধানত উষ্ণ। ভূমধ্যসাগরের তীড় ঘেষে অবস্থিত আলাভিত ও আমানুস পর্বত আলেপ্পোকে ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু হতে প্রতিহত করে। আলেপ্পোর গড় তাপমাত্রা ১৮ থেকে ২০ ডিগ্রী সেলসিয়াস। গড় বৃষ্টিপাত ৩৯৫ মিমি। ৮০ শতাংশ বৃষ্টিপাত অক্টোবর থেকে মার্চ মাসের মধ্যে হয়ে থাকে। তুষারপাত খুব কম হয়। গড় আদ্রতা ৫৮%।
প্রশ্ন :
"আলেপ্পো মুহাফাযার রাজধানী আলেপ্পোর মোট আয়তন কত ?" | ১৯০ বর্গ কিলোমিটার | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন |
১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জয়ের পরে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার একটি সময় ঘটেছিল, কারণ জেনারেল ইয়াহিয়া খান আওয়ামী লীগে ক্ষমতা হস্তান্তর বিলম্ব করেছিলেন। এর ফলে অবশেষে আওয়ামী লীগ একটি অসহযোগ আন্দোলন শুরু করে যা শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় পাকিস্তানের কর্তৃত্ব পূর্ব পাকিস্তানের সেনানিবাস এবং সরকারী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সীমাবদ্ধ করে দেয়। পাকিস্তান সরকার | সামরিক ক্র্যাকডাউন শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল এবং একাত্তরের ফেব্রুয়ারি থেকে পিআইএ এবং পিএএফ বিমান ব্যবহার করে বেসামরিক পোশাকে সৈন্যদের ঢাকায় নিয়ে যাওয়া শুরু করে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
১৯৭১ সালের ৮ঠা ডিসেম্বর ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৭১ এর অংশ হিসেবে অপারেশন ট্রাইডেন্ট নামক এক হামলায় ভারতীয় নৌসেনা পাকিস্তানদের করাচি বন্দরে সফল হামলা করে। প্রতি বছর ৪ঠা ডিসেম্বর নৌবাহিনী দিবস হিসেবে পালিত হয়। | ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৭১ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
হ্যাঁ বা না দিয়ে প্রশ্নের উত্তর দিন:
মুজিবুর রহমান কে কি বাংলাদেশের জাতির জনক হিসেবে গণ্য করা হয় ? | হ্যাঁ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এই বাক্যের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে দলের প্রাথমিক তালিকায় ওমরসহ তাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। | তাদের উভয়কেই দলের চূড়ান্ত তালিকায় অন্তর্ভুক্তির জন্য শারীরিক যোগ্যতাকে প্রাধান্য দেয়ার শর্ত আরোপ করা হয়। ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিত ২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে স্কটল্যান্ড দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নীচের প্রশ্নগ উত্তর দাও |
বিজ্ঞানী জন ভেন কোন দেশের নাগরিক ছিলেন ?
| বিজ্ঞানী জন ভেন হাঙ্গেরি দেশের নাগরিক |
| Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
স্বল্পমেয়াদী অর্থায়ন বিষয়টি সহজভাবে ব্যাখ্যা করো। | একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান গঠন, পরিচালনা ও উন্নয়নের বিভিন্ন ধরনের মূলধনের প্রয়োজন হয়। মূলধনের পরিমাণ, প্রয়োজন, সময় ইত্যাদির ভিত্তিতে মূলধনকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। যার প্রথমটি হলো স্বল্পমেয়াদি বা চলতি মূলধন। আসলে স্বল্পমেয়াদের জন্য এই ধরনের মূলধনের প্রয়োজন হয় বিধায় এ মূলধনকে স্বল্পমেয়াদি মূলধন হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। এখানে স্বল্পমেয়াদ বলতে সর্বোচ্চ একটি আর্থিক বছর বা ১ বছরকে বুঝানো হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের দৈনন্দিন কার্য পরিচালনা ও চলতি পরিসম্পদ অর্জনের জন্য কারবারিদের স্বল্পকালীন মূলধনের প্রয়োজন হয়। প্রতিষ্ঠান উৎপাদনকারী হোক আর অ-উৎপাদনকারীই হোক সবার জন্য চলতি মূলধন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। স্বল্পকালীন মূলধনের যেসব উৎস রয়েছে তাদেরকে প্রধান দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। একটি হলো মালিকের নিজস্ব মূলধন এবং অপরটি হলো ঋণদাতার তহবিল। ঋণদাতার তহবিলের মধ্যে রয়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংক, ধারে ক্রয় বা ব্যবসায় ঋণ, অর্থ সরবরাহ কোম্পানি, ফড়িয়া বা দালাল, ম্যানেজিং এজেন্ট, দেশীয় মহাজন, বাণিজ্যিক কাগজ ঘর, ভূমি বন্ধকী ব্যাংক, সমবায় ঋণদান সমিতি, ব্যক্তিগত ঋণদান কোম্পানি, বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় ব্যাংক, আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধব ইত্যাদি। উপরোক্ত উৎসগুলোর মধ্যে বাংলাদেশে বাণিজ্যিক ব্যাংকই স্বল্পমেয়াদি ঋণের প্রধান উৎস। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং পরবর্তী প্রশ্নের উত্তর দিন |
অনুচ্ছেদ :
তামাক গাছের আদি নিবাস উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকায়। তামাক গাছের শুকানো পাতাকে তামাক বলা হয়। তামাক গাছ ১২-১৮ ইঞ্চি লম্বা হয়। তামাক নেশাদায়ক পদার্থ। তামাকে আগুন দিয়ে সিগারেট, বিড়ি, চুরুট, হুঁকো, ও অন্যান্য ধুমপানের মাধ্যম প্রস্তুত করা হয়। ধুমপান ছাড়াও তামাক নানা রকম ভাবে ব্যবহার হয়, যেমন চিবিয়ে (জর্দা, যা পানের সাথে খাওয়া হয়), ঠোঁটের ফাঁকে গুঁজে (যেমন গুল), বা নাকে ঠুসে (নস্যি)।
প্রশ্ন :
তামাক কোন গাছ থেকে তৈরী হয় ?
| তামাক গাছের | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন :
২০০৯ সালে, কাজিমিরো ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-১৭ দলের হয়ে ব্রাজিলের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। ব্রাজিলের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১১ সালে ব্রাজিলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; ব্রাজিলের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৫৬ ম্যাচে ৪টি গোল করেছেন। তিনি ব্রাজিলের হয়ে ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ এবং ৪টি কোপা আমেরিকায় ( | ২০১৫, ২০১৬, ২০১৯ এবং ২০২১) অংশগ্রহণ করেছেন, যার মধ্যে ২০১৯ সালে তিতের অধীনে কোপা আমেরিকার শিরোপা জয়লাভ করেছেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
দেশপ্রেম নিয়ে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন। | দেশপ্রেম হলো দেশের প্রতি নিঃস্বার্থ ভালোবাসা। প্রতিটি মানুষ জন্ম নেয় পৃথিবীর একটা নির্দিষ্ট ভূখণ্ডে, আর তার কাছে সে ভূখণ্ডই হচ্ছে দেশ। এই দেশের সাথেই গড়ে উঠে তার নাড়ির সম্পর্ক। দেশপ্রেম, মানব জীবনের শ্রেষ্ঠ সম্পদ ও সহজাত প্রবৃত্তি। দেশের কল্যাণের জন্য কাজ করা, দেশের সামান্যতম অকল্যাণ দেখে হৃদয় ব্যথিত হওয়া, দেশ ও দেশের মানুষের জন্য ভালোবাসা প্রকাশ এবং দেশের স্বার্থে এগিয়ে আসা— এসব মানবীয় গুণাবলির নামই হচ্ছে দেশপ্রেম। বস্তুত, মা, মাটি ও মানুষকে ভালোবাসার মধ্যেই দেশপ্রেমের মূল সত্য নিহিত। শুধু মুখে মুখে দেশের প্রতি ভালোবাসার কথা বললেই হয় না। চিন্তায়, কথায় এবং কাজে দেশের জন্য যে ভালোবাসা প্রকাশ পায়, সেটাই প্রকৃত দেশপ্রেম। দেশের যখন সংকটকাল, বহিঃশত্রুর আক্রমণে যখন দেশের স্বাধীনতা বিপর্যস্ত, পরাধীনতার বেড়াজালে দেশের মানুষ যখন নিষ্পেষিত, দেশের মানুষ মুক্তি পাওয়ার আকাঙ্ক্ষায় যখন ব্যাকুল তখনই মানুষের সত্যিকারের দেশপ্রেম প্রকাশিত হয়। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থান, ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং সর্বশেষ ১৯৯০ সালের স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে জাগরণ আমাদের দেশপ্রেমের প্রমাণ দেয়। আমাদের বাংলাদেশের ইতিহাসে দেশপ্রেমের এমন বহু উদাহরণ রয়েছে। প্রকৃত দেশপ্রেমিকের মধ্যে কোনো সংকীর্ণ চিন্তা থাকে না। দেশের সমৃদ্ধি ও কল্যাণ সাধনই তাদের অন্যতম চিন্তার বিষয়। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য নির্দ্বিধায় জীবনকে উৎসর্গ করেন প্রকৃত দেশপ্রেমিক। দেশের প্রতি সকল ধরনের দায়িত্ব-কর্তব্য পালন করার মাধ্যমেও দেশপ্রেম প্রকাশিত হয়। দেশপ্রেমের এই মহৎ গুণটি প্রতিটি মানুষের মধ্যেই থাকা উচিত। দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশ ও জাতির জন্য অবদান রাখা আমাদের প্রতিটি নাগরিকের একান্ত দায়িত্ব ও কর্তব্য। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
২০১৫ সালে নেপালে ভুমিকম্পের | ফলে টিইউ ক্রিকেট গ্রাউন্ড ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ক্রিকেট এ্যাসোসিয়েশন অফ নেপাল পরবর্তিতে এই মাঠের পুনঃসংস্কার করে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন :
বাংলাদেশের উচ্চ আদালত মোট কতগুলি ভাগে বিভক্ত ? | সংবিধানের বিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট-এর দুটি বিভাগ আছেঃ আপীল বিভাগ এবং হাইকোর্ট বিভাগ।
সংবিধানের ১০১ ধারায় হাইকোর্টের এখতিয়ার বর্ণিত আছে ১০৩ ধারায় আপীল বিভাগের এখতিয়ার বর্ণিত আছে
হাইকোর্ট বিভাগ নিম্ন আদালত এবং ট্রাইবুনাল থেকে আপিল শুনানি করে থাকে। এছাড়াও, বাংলাদেশের সংবিধানের আর্টিকেল ১০২ এর অধীনে রিট আবেদন , এবং কোম্পানী এবং সেনাবিভাগ বিষয় হিসেবে নির্দিষ্ট সীমিত ক্ষেত্রে মূল এখতিয়ার আছে। হাইকোর্ট বিভাগ থেকে আপিল শুনানির এখতিয়ার রয়েছে আপিল বিভাগের।[5][6] সুপ্রিম কোর্টের নির্বাহী শাখার স্বাধীন এবং রাজনৈতিকভাবে বিতর্কিত ক্ষেত্রে সরকারের বিরুদ্ধে আদেশ দিতে পারে।[7] | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
পায়েশ তৈরির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর | একটি পাত্রে দুধ গরম করুন। দুধ গরম হয়ে গেলে চাল, চিনি, গুড়, কাজুবাদাম, কিশমিশ, ক্রিম দিয়ে ঘন হওয়া পর্যন্ত নাড়ুন, তারপর পরিবেশন করুন | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
১৯১৪ সালে ইম্পেরিয়াল রাশিয়ান সেনাবাহিনী এ এলাকাটি দখল করে এবং এরপরে ১৯১৫ সালে অটোমান সেনাবাহিনী এটি দখল করেছিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ বাহিনী উসমানীয়দের বিতাড়নের জন্য সেখানে পৌঁছালে তা সরিয়ে নেওয়া হয়। ইরানী সাংবিধানিক বিপ্লবের সময়, কাজার রাজবংশের এবং সময়ের প্রজাতন্ত্র আন্দোলনে পাহ্লাভি রাজবংশ সময়কালে কেরমানশাহের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। ইরান-ইরাক যুদ্ধের | সময় শহরটি কঠোরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল এবং পুনর্নির্মাণ করা হলেও এটি এখনও পুরোপুরি পুনরুদ্ধারিত হয়নি। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
১৯৯৪ সালে প্রখ্যাত সাংবাদিক তারিক আলি ও ক্রিস্টোফার হিচেন্স টেরিজার ওপর "হেল'স এঞ্জেল" (নরকের দেবদূত) শিরোনামে একটি প্রামাণ্যচিত্র তৈরি করেন। ১৯৯৫ সালে হিচিন্স " (ধর্মপ্রচারক অবস্থান: তত্ত্বে ও কর্মে মাদার টেরিজা)" নামে একটি গ্রন্থ রচনা করেন। হিচেন্স দেখান যে ক্ষমতাহীনের সাথে ক্ষমতাবানের লড়াইয়ে সবসময় ক্ষমতাবানের পক্ষ নিয়েছেন, যেমন ভোপালের বিপর্যয়ে | ইউনিয়ন কার্বাইডের পক্ষ নিয়েছেন, রোনাল্ড রিগানের সমর্থন করেছেন, এমনকি নিকারাগুয়া গিয়ে সন্ডিস্টাদের বিরুদ্ধে টেরিজা সিআইএ-সমর্থিত কন্ট্রাদের সমর্থন দিয়েছেন। ভারতীয় লেখক ও চিকিৎসক অরূপ চট্টোপাধ্যায়, যিনি একসময় টেরিজার সেবাদান প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন, টেরিজার ধর্মপ্রচারকদলের ক্রিয়াকলাপ অনুসন্ধান করেছেন এবং তার "মাদার টেরিজা: দ্যা ফাইনাল ভার্ডিক্ট" নামের বইয়ে মাদারের সেবা-পদ্ধতি ও আরও নানা স্পর্শকাতরা বিষয় নিয়ে গুরুতর কিছু অভিযোগ করেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
অনুচ্ছেদ লিখুন: গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়া। | গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়া হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যার দ্বারা ভূপৃষ্ঠ হতে বিকীর্ণ তাপ বায়ুমণ্ডলীয় গ্রিনহাউজ গ্যাসসমূহ (কার্বন ডাইঅক্সাইডসহ মিথেন, সিএফসি, নাইট্রাস অক্সাইড ও জলীয়বাষ্প) দ্বারা শোষিত হয়ে পুনরায় বায়ুমণ্ডলের অভ্যন্তরে বিকরিত হয়। এই বিকীর্ণ তাপ ভূপৃষ্ঠে ও বায়ুমণ্ডলের নিম্নস্তরে ফিরে এসে ভূপৃষ্ঠের তথা বায়ুমণ্ডলের গড় তাপমাত্রাকে বাড়িয়ে দেয়। পৃথিবীতে এই প্রাকৃতিক গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়া প্রাণের সৃষ্টিতে সহায়তা করছে। কিন্তু মানুষের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড বিশেষত, জীবাশ্ম জ্বালানির অতিরিক্ত দহন এবং বনাঞ্চল ধ্বংসের কারণে প্রাকৃতিক গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়া তীব্রতর হচ্ছে, ফলশ্রুতিতে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়া বর্তমান সময়ের একটি বহুল আলোচিত বিষয় হয়ে উঠেছে। সারা বিশ্বের সচেতন মানবসমাজ গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়ার ফলে আগামী কয়েক দশকে আবহাওয়ার যে পরিবর্তন ঘটবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে এর জন্যে শঙ্কিত। অনাবৃষ্টি, বনাঞ্চলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, উত্তপ্ত প্রবাহ, হ্যারিকেন, সাইক্লোন, খরা, ভয়াবহ বন্যা ইত্যাদি প্রাকৃতিক বিপর্যয় সবই গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়ার ফল বলে ধারণা করা হচ্ছে। গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়ার ফলে পৃথিবীর তাপমাত্রা ২-৫ ডিগ্রি সে. বৃদ্ধি পেলে পৃথিবীর প্রাকৃতিক ভারসাম্য সম্পূর্ণরূপে বিনষ্ট হয়ে যাবে বলে অনেকে মনে করছেন। গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়ার ফলে যে সকল সমস্যা দেখা দেবে তা হলো— ১. সমুদ্র পৃষ্ঠদেশের উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে, ২. মরু অঞ্চলের বিস্তার ঘটবে, ৩. মেরু অঞ্চলের হিমশৈল গলে যাবে, উষ্ণমণ্ডলীয় অঞ্চলের বনভূমি বিনাশ হবে এবং ৫. বায়ু প্রবাহের বর্তমান গতি পরিবর্তিত হবে। বাংলাদেশের ওপর গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়ার প্রভাব ব্যাপক। এর ফলে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল পানির নিচে ডুবে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তবে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করলে গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়া হ্রাস করা সম্ভব। যেমন: ১. কার্বন ডাই অক্সাইড ও অন্যান্য গ্রিনহাউজ গ্যাস নির্গমন রোধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা, ২. জ্বালানি শক্তির ব্যবহার কমানো, ৩. দ্রুতগতিতে বনাঞ্চল গড়ে তোলা। আসুন আমরা সবাই সতর্ক হই এবং গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়ার কুফল থেকে আমাদের প্রিয় পৃথিবীকে রক্ষা করি। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
বাণিজ্যিক কাগজের বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করো। | বৃহদায়তন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক স্বল্পমেয়াদি জামানতবিহীন অঙ্গীকারপত্র ইস্যু করে অর্থসংস্থান করাকে বাণিজ্যিকপত্র বলে। সংজ্ঞা বিশ্লেষণ করলে বাণিজ্যিকপত্রের নিম্নোক্ত বৈশিষ্ট্য পরিলক্ষিত হয় :
১. প্রকৃতি: প্রকৃতিতে বাণিজ্যিক কাগজ হলো জামানতবিহীন স্বল্পমেয়াদি অঙ্গীকারপত্র। ইহা স্বল্পমেয়াদি অর্থসংস্থানের ক্ষেত্রে রুচিপস কোম্পানির মূল দলিল হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
২. লিখিত মূল্য: বাণিজ্যিক কাগজের লিখিত মূল্য থাকে। সাধারণত লিখিতমূল্য ১%-৮% কম মূল্যে বিক্রয় করা হয়। লিখিত মূল্য এবং বিক্রয়মূল্যের পার্থক্যকে বাট্টা বলে।
৩. মেয়াদকাল: বাণিজ্যিক কাজে বিভিন্ন মেয়াদের হয়ে থাকে। আমেরিকায় ৩০-২৭০ দিন এবং ভারতে ৩০-১৮০ দিন মেয়াদের বাণিজ্যিক কাগজ বিক্রয় হয়।
৪. নবায়ন অযোগ্য: বাণিজ্যিক কাগজের অর্থ মেয়াদ শেষে পরিশোধ করতে হয়। কাজেই মেয়াদ পূর্তিতে বাণিজ্যিক কাগজ বাতিল হয়ে যায়। সুতরাং নবায়নের প্রশ্নই আসে না।
৫. বিক্রয়: বাণিজ্যিক কাগজ দুই ভাবে বিক্রয় করা হয়। ইস্যুকারী প্রতিষ্ঠান সরাসরি অথবা ডিলারের মাধ্যমে বাণিজ্যিক কাগজ বিক্রয় করে থাকে।
৬. ইস্যুকারী: আর্থিকভাবে সচ্ছল, প্রতিষ্ঠিত এবং ঋণ পরিশোধের ক্ষমতা সম্পর্ক সন্দেহাতীত প্রতিষ্ঠানগুলো কেবল বাণিজ্যিকপত্র ইস্যু করতে পারে।
৭. ব্যয় : বাণিজ্যিক কাগজের ব্যয় ব্যবসায় ঋণের চেয়ে বেশি কিন্তু ব্যাংক ঋণের চেয়ে কম।
৮. ব্যবহার: যখন স্বল্পমেয়াদি ঋণের প্রয়োজন হয় কিন্তু ব্যাংকে থেকে ঋণ পাওয়া যায় না-তখন রুচিপস কোম্পানিগুলো স্বল্পমেয়াদি ঋণ সংগ্রহের হাতিয়ার হিসাবে বাণিজ্যিক কাগজ ব্যবহার করে।
৯. মর্যাদা : বাণিজ্যিকপত্র বৃহদায়তন প্রতিষ্ঠান ইস্যু করে। কাজেই বাণিজ্যিকপত্রের মালিকগণ প্রতিষ্ঠানের ঋণদাতা হিসেবে গর্ববোধ করে।
১০. ক্রেতা: ব্যাংক, বীমা কোম্পানি, ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান, মিউচ্যুয়াল ফান্ড, পেনশন ফান্ড বাণিজ্যিকপত্রের প্রধান ক্রেতা। এমনকি স্বল্পমেয়াদে অর্থ বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানও বাণিজ্যিকপত্র ক্রয় করে থাকে।
১১. সুদের হার: বাণিজ্যিকপত্রের সুদের হার ওঠানামা করে। বাট্টা, রেটিং চার্জ, স্টাম্প ডিউটি, ইস্যুকারী ও প্রদানকারী প্রতিনিধি এবং ফ্যাক্টরিং কমিশনের কারণে সুদের হারের তারতম্য হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
বিজ্ঞানমেলা নিয়ে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন। | বর্তমান যুগ বিজ্ঞানের যুগ। বিজ্ঞান মানুষকে দিয়েছে অভাবনীয় বেগ, সভ্যতার অগ্রযাত্রাকে করেছে দ্রুততর ও বহুমাত্রিক। বিজ্ঞানের নব নব আবিষ্কারের ফলে বিশ্ব সভ্যতা আজ অনেক দূর এগিয়েছে। বিজ্ঞানীদের নিরলস পরিশ্রমে আবিষ্কৃত যন্ত্রপাতি মানবকল্যাণে ব্যাপকহারে ব্যবহৃত হচ্ছে। বিজ্ঞানের এসব বিস্ময়কর আবিষ্কার জনসাধারণের মধ্যে পরিচিত করানো এবং জনসাধারণের মনে বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করার অন্যতম একটি মাধ্যম হলো বিজ্ঞান মেলা। বিজ্ঞান মেলায় মানুষ বিনোদন লাভের সাথে সাথে বিজ্ঞানের বিস্ময়কর আবিষ্কার সম্পর্কে অবগত হতে পারে। খুদে বিজ্ঞানীরা তাদের উদ্ভাবিত যন্ত্রপাতি প্রদর্শনের সুযোগ পায়। এর থেকে তারা উৎসাহ ও প্রেরণা লাভ করে। বিজ্ঞান মেলায় পদার্থবিদ্যা, রসায়নবিদ্যা, প্রাণিবিদ্যা ও উদ্ভিদবিদ্যার বিচিত্র উপাদান উপকরণ প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা হয়। এসব দেখে শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানের বাস্তবরূপ সম্পর্কে অবগত হয়ে অনেক উপকৃত হয়। এই বিজ্ঞান মেলা থেকে তারা বিজ্ঞানের নতুন নতুন তথ্যও জানতে পারে। কোনো কোনো বিজ্ঞান মেলায় মিনি বিজ্ঞান জাদুঘরের আয়োজন করা হয়। এ জাদুঘরে অণুপরমাণুর গঠন ও বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছ প্রদর্শিত হয়। এছাড়া মানবদেহের অস্থি-গঠন, জল- বিদ্যুৎ উৎপাদনের মডেলসহ খুদে বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবিত সরল রোবট, সরল দূরবীক্ষণ যন্ত্র, সৌরচুল্লি প্রভৃতি প্রদর্শিত হয়। এজন্য এ বিজ্ঞান মেলা জ্ঞানপিপাসু মানুষের নিকট খুবই আকর্ষণীয় হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
অনুচ্ছেদটি পড় এবং প্রশ্নের উত্তর দাও।
একটি কেক সেঁকতে ময়দা, ডিম, লবণ, মশলা তৈরির জন্য চিনি, ব্যাটার তৈরির জন্য পানি, চকোলেট এবং ফ্রস্টিং প্রয়োজন হয়।
প্রশ্ন: একটি কেক বেক করতে কী কী উপাদান প্রয়োজন? | কেক বেক করার জন্য ময়দা, ডিম, লবণ, চিনি, পানি, চকোলেট এবং ফ্রস্টিং প্রয়োজন হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
যে-কোন নতুন সদস্যই পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনের মাধ্যমে সহযোগী সদস্যের মর্যাদায় আসীন হতে পারে। পরবর্তীতে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের পরই পূর্ণ সদস্য হতে পারবে। ফিজি এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আইসিসির প্রথমদিককার সহযোগী সদস্য ছিল।১৯৮১ সালে শ্রীলঙ্কা সদস্য হিসাবে যোগদান করে।১৯৮৯ সালে আবারো এর নাম পরিবর্তন করা হয়। এবার নামকরণ করা হয় 'ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল' যা অদ্যাবধি প্রচলিত। ১৯৯১ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা পুণরায় পূর্ণ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়। এরপর ১৯৯২ সালে জিম্বাবুয়েকে পূর্ণ সদস্যের মর্যাদা দেয়া হয়।[2] ২০০০ সালে বাংলাদেশকে ১০ম টেস্টভূক্ত দল হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করা হয়।[2] সাম্প্রতিক সময়ে সর্বশেষ আফগানিস্তান ও আয়ারল্যান্ডকে টেস্ট খেলুড়ে দল হিসেবে উন্নিত করা হয় [4]। বর্তমানে আইসিসির সর্বমোট সদস্য দলের সংখ্যা ১০৫টি।[5][6]
উপরের অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম তৈরি করুন | আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের সদস্যদের তালিকা | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
what important event is this text about: পাকিস্তান সামরিক একাডেমী হচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া এই একাডেমী পাকিস্তানের একজন রাষ্ট্রপতি তৈরি করে যিনি হচ্ছেন ১৯৬৪ সালে এই একাডেমী থেকে ২য় লেফটেন্যান্ট হিসেবে কমিশন পাওয়া পারভেজ মুশাররফ যিনি ১৯৯৮ সালে পূর্ণ জেনারেল হয়েছিলেন। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই পাকিস্তান সামরিক একাডেমী পাকিস্তানের জাতীয় আদর্শ ধারণ করে আসছে । এই সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি অ্যাব্টাবাদের কাকুল গ্রামে অবস্থিত। দুই বছর মেয়াদী মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে এখানে দীর্ঘমেয়াদী প্রশিক্ষণের কর্মকর্তা- প্রশিক্ষণার্থীরা যাদেরকে ক্যাডেট বলা হয়, নব্বইয়ের দশক থেকে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাকিস্তান)-এর অধীন থেকে ক্যাডেটদের ডিগ্রী দেওয়া হচ্ছে যেটা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অধীনে। | পাকিস্তান সামরিক একাডেমী | Bengali | ben | re-annotations | 5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad |
অনুচ্ছেদ লিখুন: নিরাপদ সড়ক। | সড়ক হলো এমন একটি স্থান, যেখানে প্রতিদিন বহু বাস, ট্রাক, মাইক্রোবাস, মোটরযান, প্রাইভেট কার, জিপ, সাইকেল, রিক্সা প্রভৃতি, চলাচল করে। তাই সড়কে সকলে নিরাপদে চলাচল করতে পারুক এটাই সকলের কাম্য। কিন্তু সড়ক সবসময় নিরাপদ থাকে না। প্রতিনিয়ত সেখানে বেড়ে চলেছে মৃত্যুর মিছিল। বেশিরভাগ সময়েই দুর্ঘটনা ঘটে চালকের দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণের জন্য। অনেক সময় দেখা যায়, চালক গাড়ি চালানোর সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকে। যার দরুণ তাদের মনোযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ফলে বাড়তে থাকে মৃত্যুর মিছিল। সড়ক দুর্ঘটনা বৃদ্ধি পাওয়ার অন্যতম কারণ ড্রাইভারদের যথাযথ যোগ্যতার অভাব। এছাড়াও ওভারটেক করার প্রবণতাও সড়ক দুর্ঘটনা বৃদ্ধি পাওয়ার অন্যতম কারণ। বাংলাদেশের সড়ক পরিবহন ব্যবস্থা অত্যন্ত বিশৃঙ্খল ও দুর্ঘটনাপ্রবণ। রাজধানী ঢাকার বাস সার্ভিসগুলোতে যা আরো বেশি। ২০১৫ সাল থেকে ২০১৮ এর জুলাই পর্যন্ত সারাদেশে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে ২৫ হাজার মানুষ এবং আহত হয়েছে প্রায় ৬২ হাজার। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের করা গবেষণা অনুযায়ী, এসব সড়ক দুর্ঘটনা ৫৩% ঘটে গাড়ির অতিরিক্ত গতির কারণে, ৩৭% চালকের বেপরোয়া মনোভাবের কারণে আর ১০% গাড়ির ত্রুটি ও পরিবেশের কারণে। বাংলাদেশের সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের হিসাব অনুযায়ী, ২০১৮ সালে দেশে চলমান বৈধ গাড়ির সংখ্যা ৩৫ লাখ ৪২ হাজার। কিন্তু বৈধ লাইসেন্সধারী চালকের সংখ্যা ২৬ লাখ ৪০ হাজার। অর্থাৎ ৯ লাখ গাড়ি লাইসেন্স ছাড়াই চালিত হয়। উপরন্তু দেশে ফিটনেসবিহীন যানবাহনের সংখ্যা ৪ লাখ ৯৯ হাজার। নিরাপদ সড়কের জন্য সর্বপ্রথম আন্দোলন শুরু হয় ১৯৯৩ সালে। যা শুরু করেন চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন। পরবর্তী সময়ে ২০১৮ সালের ২৯শে জুলাই বাসের চাপায় শহিদ রমিজ উদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট কলেজের দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু হলে এই আন্দোলন আরও বেগবান হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে নতুন মাত্রায় শুরু হয় নিরাপদ সড়ক আন্দোলন। শিক্ষার্থীরা সরকারের নিকট ৯ দফা দাবি তুলে ধরে। শিক্ষার্থী ও জনসাধারণের মতামত আমলে নিয়ে সরকার নতুনভাবে নিরাপদ সড়ক আইন-২০১৮ মন্ত্রিসভায় অনুমোদন করে। এখানে বলা হয়েছে, ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালালে ছয় মাসের কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হবে। সড়কে পাল্লা দিয়ে গাড়ি চালানোর ফলে দুর্ঘটনা ঘটলে তিন বছরের কারাদণ্ড অথবা ২৫ লাখ টাকার জরিমানা বিধান করা হয়েছে। গাড়ি চালানোর জন্য অন্তত বয়স ১৮ বছর হতে হবে। এক্ষেত্রে ড্রাইভারদেরই সচেতনতার পাশাপাশি পথচারীদেরও সতর্ক থাকতে হবে। ফুটওভার ব্রিজ, জেব্রাক্রসিং ব্যবহার করার ক্ষেত্রে সচেতন থাকতে হবে। উভয়পক্ষের প্রচেষ্টাতেই নিরাপদ সড়ক বাস্তবায়ন করা সহজ হবে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
পূর্ব-পশ্চিম বিখ্যাত ভারতীয় বাঙালি সাহিত্যিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বাংলা ভাষায় লেখা একটি বৃহৎ উপন্যাস। এই উপন্যাসটি কলকাতা থেকে প্রকাশিত দেশ পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়েছিল। উপন্যাসটিতে বিভাজনপূর্ব পূর্ব বাংলার একটি পরিবার, ১৯৪৭ এর ভারত বিভাগের সময়কার পরিস্থিতি, | দেশত্যাগ, উদ্বাস্তুদের জীবন, নতুন প্রজন্মের চিন্তাধারা, পশ্চিমবঙ্গের নক্সাল আন্দোলন, এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ স্থান পেয়েছে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল
১৩ নম্বর ফেকু ওস্তাগার লেন
আব্দুর রাজ্জাক (২৩শে জানুয়ারি ১৯৪২ - ২১শে আগস্ট ২০১৭) ছিলেন একজন জনপ্রিয় বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেতা যিনি নায়করাজ রাজ্জাক নামে সুপরিচিত। বাংলা চলচ্চিত্র পত্রিকা চিত্রালীর সম্পাদক আহমদ জামান চৌধুরী তাকে নায়করাজ উপাধি দিয়েছিলেন।[1] নিজের জন্মস্থান কলকাতায় সপ্তম শ্রেণীতে অধ্যয়নরত অবস্থায় মঞ্চ নাটকে অভিনয়ের মাধ্যমে তাঁর অভিনয় জীবন শুরু করেন এবং ১৯৬৬ সালে ১৩ নম্বর ফেকু ওস্তাগার লেন চলচ্চিত্রে একটি ছোট চরিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশি চলচ্চিত্রে তাঁর অভিষেক ঘটে।[1] তিনি জহির রায়হানের বেহুলা চলচ্চিত্রে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে নিজের অবস্থান পাকাপোক্ত করেন। ষাটের দশকের শেষের দিকে এবং সত্তরের দশকেও তাঁকে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পের প্রধান অভিনেতা হিসেবে বিবেচনা করা হত। অভিনয় জীবনে তিনি বেহুলা, আগুন নিয়ে খেলা, এতটুকু আশা, নীল আকাশের নীচে, জীবন থেকে নেয়া, ওরা ১১ জন, অবুঝ মন, রংবাজ, আলোর মিছিল, অশিক্ষিত, ছুটির ঘণ্টা এবং বড় ভালো লোক ছিলসহ মোট ৩০০টি বাংলা ও উর্দু ভাষার চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি সব মিলিয়ে ১৬টি চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন। তার মালিকানার রাজলক্ষী প্রোডাকশন থেকে বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্র নির্মিত হয়।[2] | আব্দুর রাজ্জাক অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ? | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
উগান্ডার ইতিহাস সেই সব মানুষের ইতিহাস নিয়ে গঠিত, যারা উগান্ডা প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আগে, বর্তমান সময়ের উগান্ডা অঞ্চলে বসবাস করত। এর সাথে আছে দেশটি প্রতিষ্ঠা হবার পর দেশটির ইতিহাস। পুরা প্রস্তর যুগের প্রমাণ থেকে দেখা যায় যে কমপক্ষে ৫০,০০০ বছর ধরে মানুষজন উগান্ডায় বাস করেছে। উগান্ডার বনাঞ্চল ধীরে ধীরে পরিষ্কার করা হয়েছিল কৃষকদের জন্য। তারা সম্ভবত বান্টু ভাষায় কথা বলত। ১৮৯৪ সালে, উগান্ডা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের আশ্রিত রাজ্য হয়ে উঠে ছিল, এবং ১৯৬২ সালে ব্রিটেন উগান্ডাকে স্বাধীনতা দেয়। ১৯৭১ সালে ইদি আমিন, মিল্টন ওবোতেকে গদিচ্যুত করে উগান্ডার শাসনভার দখল করেন। ১৯৭৯ সালে উগান্ডা-তানজানিয়া যুদ্ধের ফলস্বরূপ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগে পর্যন্ত তিনি এই পদে ছিলেন। একাধিক অন্যান্য নেতার পরে, ইয়োভেরি মুসেভেনি ১৯৮৬ সালে ক্ষমতায় এসেছিলেন এবং সেই সময় থেকেই তিনি উগান্ডার নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন। | উগান্ডা-তানজানিয়া যুদ্ধ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত বাক্যটি সম্পূর্ণ করুন
পরীক্ষার আগে শিক্ষার্থীদের নিয়মিত পড়া উচিত নয় | শেষ মুহূর্তের চাপ এড়াতে এবং বিষয়বস্তুর সামঞ্জস্যপূর্ণ, পুঙ্খানুপুঙ্খ শিক্ষা নিশ্চিত করতে | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন
ঔপনিবেশিক পাকিস্তান আমলে পূর্ব পাকিস্তানে প্রতিষ্ঠিত ৪র্থ তথা শেষ ক্যাডেট কলেজ ‘রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ’ । পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান ১৯৬৪ সালের ৬ই নভেম্বর আয়ুব ক্যাডেট কলেজ নামে এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর মোনায়েম খান ১৯৬৬ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি আয়ুব ক্যাডেট কলেজের উদ্বোধন করেন। পদ্মা নদীর তীরে ১১০ একর জমির উপর তিনটি হাউস ( হোস্টেল) নিয়ে এ ক্যাডেট কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ছিলেন উইং কমান্ডার মোহাম্মদ সাঈদ, পিএএফ। কলেজের প্রথম বাঙ্গালী অধ্যক্ষ এম বকীয়তুল্লাহ । বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর আইয়ুব ক্যাডেট কলেজের নাম পরিবর্তন করে রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ রাখা হয়। এই ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের সংগঠন Old Rajshahi Cadets Association (ORCA)- অরকা নামে পরিচিত।
প্রশ্ন :
রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ? | রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬৬ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত বাক্যটি সম্পূর্ণ করুন: বাংলাদেশ | ১৯৭১ সালে সংঘটিত গনহত্যা স্বীকার এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ক্ষমা প্রার্থনার জন্য পাকিস্তানকে ক্রমাগত আহবান করতে থাকে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
১৮২৮ সালের ১৯ নভেম্বর, মারাঠা-শাসিত রাজ্যের রাজকুমারী রানী লক্ষ্মীবাঈয়ের জন্মদিন এই অঞ্চলে শহীদ দিবস হিসাবে পালন করা হয় এবং | ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহে যারা জীবন দিয়েছিল তাদের সম্মান জানায়, যার মধ্যে তিনিও একজন ছিলেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
পানামা খাল করে খনন করা হয়? | ১৮৮১ সালে পানামা খাল খনন শুরু করে ফ্রান্স। কিন্তু প্রকৌশলগত ত্রুটির কারণে খনন শেষ করা সম্ভব হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র সরকার ১৯০৪ সালে খালটি পুনরায় খনন শুরু করে, যা শেষ হয় ১৯১৪ সালে। ১৫ আগস্ট ১৯১৪ খালটি ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
প্রতিটি জেব্রার কি অনন্য স্ট্রাইপ আছে? | হ্যাঁ, প্রতিটি জেব্রার অনন্য স্ট্রাইপ রয়েছে। প্রত্যেক মানুষের আঙ্গুলের ছাপের যেমন স্বতন্ত্র, তেমনই প্রত্যেক জেব্রার স্ট্রাইপ অনন্য। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
ঋণের জামানত বলতে কী বোঝায়? | সাধারণ অর্থে ব্যাংক ঋণ প্রদানের সময় প্রদত্ত ঋণের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা বিধানের উদ্দেশ্যে বাণিজ্যিক ব্যাংক যে জামানত গ্রহণ করে তাকে ঋণের জামানত বলে।
বাণিজ্যিক ব্যাংক অর্থ ও ঋণের ব্যবসায়ী। ঋণ প্রদানের সময় ব্যাংকারকে নিরাপত্তার কথা চিন্তা করতে হয়। উপযুক্ত নিরাপত্তা ছাড়া ব্যাংকের অগ্রিম বা ঋণ প্রদান করা উচিত নয়। ব্যাংকের টাকা তার নিজের নয়। এ টাকা জনসাধারণের আমানতের টাকা। এজন্য ঋণ ফেরতযোগ্যতার নিশ্চয়তা বিধানের উদ্দেশ্যেই উপযুক্ত জামানতের বিনিময়ে ঋণ প্রদান করতে হয়। এ ব্যবস্থা অনুযায়ী ব্যাংক ঋণ গ্রহীতাকে কোন স্থাবর বা অস্থাবর সম্পদ বন্ধক রেখে অথবা নির্ভরযোগ্য কোন ব্যক্তির ব্যক্তিগত জামানতের বিনিময়ে ঋণ দান করে থাকে। ঋণগ্রহীতা সময়ান্তে ঋণের টাকা ও সুদ ফেরত দিতে ব্যর্থ হলে ব্যাংক জামানতকৃত সম্পদ বিক্রয় করে সুদসহ ঋণের টাকা আদায়ের ব্যবস্থা করে; অথবা ব্যক্তিগত জামানতের ক্ষেত্রে জামিনদারের কাছ থেকে সুদসহ ঋণের টাকা আদায়ের ব্যবস্থা করে। | Bengali | ben | re-annotations | e8995f1cdd82a20142fcd9842ec4884fe48faee98379bb4007fe0dfb51bc4759 |
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ দিবাগত রাতে পশ্চিম পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানের নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর হামলা চালায়। সে রাতে পশ্চিম পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে পূর্ব পাকিস্তানের নেতা শেখ মুজিবুর রহমান গ্রেফতার হন। গ্রেফতার হবার পূর্বে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ মুক্তিযুদ্ধকে সংগঠিত করার লক্ষ্যে শেখ মুজিবের আদেশে আত্মগোপনে চলে যান। এই সঙ্কটময় মুহূর্তে ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ঢাকায় পশ্চিম পাকিস্তানি বাহিনীর আক্রমণের পর জিয়াউর রহমান বিদ্রোহ করেন | মুক্তিযুদ্ধ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
অনুগ্রহ করে প্রশ্নের উত্তর দিন :
নবাব আলীবর্দী খান কোন বংশের সন্তান ছিলেন ? | নবাব আলীবর্দী খান আরব বংশের সন্তান | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামিদের তালিকা তৈরি করো। | আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিলেন মোট ৩৫ জন। নিচে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামিদের তালিকা দেওয়া হলো:
১. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
২. লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন
৩. স্টুয়ার্ড মুজিবুর রহমান
৪. সুলতান উদ্দিন আহমদ
৫. নুর মোহাম্মদ বাবুল (ক্যাপ্টেন বাবুল)
৬. ফজলুর রহমান, সিএসপি
৭. ফ্লাইট সার্জেন্ট মফিজুল্লাহ
৮. প্রাক্তন কর্পোরাল এবি আবদুস সামাদ
৯. প্রাক্তন হাবিলদার দলিল উদ্দিন
১০. রুহুল কুদ্দুস, সিএসপি
১১. ফ্লাইট সার্জেন্ট ফজলুল হক
১২. ভূপতি ভূষণ (মানিক) চৌধুরী
১৩. বিধান কৃষ্ণ সেন
১৪. সুবেদার আবদুর রাজ্জাক
১৫. মুজিবুর রহমান, ইপিআরটিসি ক্লার্ক
১৬. সাবেক ফ্লাইট সার্জেন্ট আবদুর রাজ্জাক
১৭. সার্জেন্ট জহুরুল হক
১৮. মোহাম্মদ খুরশীদ
১৯. খান শামসুর রহমান, সিএসপি
২০. রিসালদার এ. কে. এম. শামসুল হক
২১. হাবিলদার আজিজুল হক
২২. এস. এ. সি. মাহফুজুল বারি
২৩. সার্জেন্ট শামছুল হক
২৪. মেজর শামছুল আলম এএমসি
২৫. ক্যাপ্টেন আবদুল মুত্তালিব
২৬. কর্নেল (অব) শওকত আলী
২৭. ক্যাপ্টেন খন্দকার নাজমুল হুদা এএসসি
২৮. ক্যাপ্টেন এ এন এম নুরুজ্জামান ইবিআর
২৯. সার্জেন্ট আবদুল জলিল
৩০. মাহবুব উদ্দিন চৌধুরী
৩১. লে. এম. এম. এম. রহমান
৩২. প্রাক্তন সুবেদার তাজুল ইসলাম
৩৩. মোহাম্মদ আলী রেজা
৩৪. ক্যাপ্টেন খুরশিদ উদ্দিন এএমসি
৩৫. লেফটেন্যান্ট আবদুর রউফ | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
২০০৫ সালের সংস্কারের পূর্বে, স্টেডিয়ামটি অধিকাংশ ক্ষেত্রে ফুটবল ম্যাচ আয়োজনের জন্য ব্যবহৃত হতো, তবে এই মাঠটি অন্যান্য বেশ কয়েকটি খেলার জন্য তৈরি করা হয়েছিল। ১৯৯৭ সাল থেকে স্টেডিয়ামটি দোহায় ডায়মন্ড লীগ (আগে অন্য নামে পরিচিত ছিল) ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ড প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল। এটি কাতার জাতীয় ফুটবল দলের ঘরোয়া স্টেডিয়াম। স্টেডিয়ামটি ২০১১ সালের প্যান আরব গেমসের ৬টি ম্যাচ আয়োজন করেছিল, গ্রুপ পর্বে কাতারের জাতীয় দলের সমস্ত ম্যাচ, পাশাপাশি কোয়ার্টার-ফাইনাল, সেমি-ফাইনাল এবং আসরের ফাইনাল আয়োজন করেছিল। আরও একবার পুনর্নবীকরণের পরে, ২০১৭ সালের মে মাসে স্টেডিয়ামটি পুনরায় উদ্বোধন করা হয়েছে। স্টেডিয়ামটি একই বছরের সেপ্টেম্বর এবং অক্টোবরে ২০১৯ বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপ আয়োজন করেছিল। ২০১৯ সালের ১লা ডিসেম্বর তারিখে, স্টেডিয়ামটি দুটি ২০১৯ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ ম্যাচের মাঠ হিসেবে নির্ধারিত হয়েছিল। ২০২২ সালে, কাতারে ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজনের সিদ্ধান্তের পরে, স্টেডিয়ামটির ধারণক্ষমতা বাড়িয়ে ৬৮,০০০ করার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। | ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
মূলধন বাজেটিং বিষয়টি ব্যাখ্যা করো। | মূলধন বাজেটিংকে একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণের কৌশল বলা যায়- যার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান তার দালানকোঠা, যন্ত্রপাতি, সরঞ্জাম ইত্যাদি প্রধান স্থায়ী সম্পত্তি ক্রয় মূল্যায়ন করা হয়।
প্রতিযোগিতামূলক পরিস্থিতিতে অস্তিত্ব বজায় রাখার জন্য বা কার্য পরিধি বাড়ানোর জন্য বা নতুন কোনো কার্যক্রম গ্রহণ করার জন্য প্রতিষ্ঠানকে তার স্থায়ী সম্পত্তিকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা, আধুনিকীকরণ এবং সম্প্রসারণ করা প্রয়োজন। এসব ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের দীর্ঘমেয়াদি মূলধন বিনিয়োগ করতে হয় এবং বিনিয়োগের আগে বিভিন্ন প্রকল্পের মধ্যে সর্বোৎকৃষ্ট লাভজনক প্রকল্প নির্বাচন করতে হয়। আর এই সর্বোৎকৃষ্ট প্রকল্প নির্বাচন করতে মূলধন বাজেটিং করা হয়।
একজন ব্যবস্থাপকের প্রধান তিনটি সিদ্ধান্ত হচ্ছে: (ক) বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত; (খ) অর্থসংস্থান সিদ্ধান্ত এবং (গ) লভ্যাংশ সিদ্ধান্ত। বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত আবার দুই প্রকার যথা- স্বল্পমেয়াদি বিনিয়োগ সিন্ধান্ত এবং দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত। মূলধন বাজেটিং শব্দটি মূলত দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ সিদ্ধান্তে ব্যবহৃত হয়। যেমন নতুন মেশিন ক্রয় বা বাজারের নতুন পণ্যের প্রচলন ইত্যাদি। এ কারণেই দীর্ঘ মেয়াদি বিনিয়োগ সিদ্ধান্তের পরিকল্পনাই হচ্ছে মূলধন বাজেটিং। অধিকাংশ কারবারী প্রতিষ্ঠানের হাতে অনেক লাভজনক প্রকল্প থাকে যেটাতে ইচ্ছা করলে বিনিয়োগ করা যায়। তবে এসব প্রকল্প থেকে ব্যবস্থাপককে অবশ্যই এরূপ প্রকল্প নির্বাচন করতে হবে যে প্রকল্প থেকে ভবিষ্যতে বড় ধরনের প্রতিদান পাওয়া যায়। আর এ ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রহণই হচ্ছে মূলধন বাজেটিং সিদ্ধান্ত। কোম্পানির দীর্ঘমেয়াদি লাভজনক তার ক্ষেত্রে মূলধন বাজেটিং ব্যবস্থাপনাকে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে।
আসলে স্থায়ী সম্পত্তিসমূহের পুনঃপ্রতিষ্ঠা, আধুনিকীকরণ, সংযোজন কিংবা সম্প্রসারণ করার জন্য কারবারের দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জন্য গৃহীত পরিকল্পনাই মূলধন বাজেটিং হিসেবে খ্যাত। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |