id
stringlengths 3
7
| url
stringlengths 31
795
| title
stringlengths 1
93
| text
stringlengths 13
179k
| en_url
stringlengths 30
381
⌀ | en_title
stringlengths 1
351
⌀ | en_text
stringlengths 0
21.3k
⌀ |
---|---|---|---|---|---|---|
1465311 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0 | পিটার ব্লেকার | পিটার অ্যালান রেনশ ব্লেকার, ব্যারন ব্লেকার, (৪ অক্টোবর ১৯২২ - ৫ জুলাই ২০০৯) একজন ব্রিটিশ রক্ষণশীল রাজনীতিবিদ ছিলেন।
রাজনৈতিক পেশা
১৯৬৪ সালে তিনি ব্ল্যাকপুল সাউথের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন, যা তিনি ১৯৯২ সাল পর্যন্ত প্রতিনিধিত্ব করেন। সংসদে, তিনি সেনাবাহিনীর (১৯৭২-৭৪), পররাষ্ট্র ও কমনওয়েলথ বিষয়ক (১৯৭৪ এবং ১৯৭৯-৮১) মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২৯ মে ১৯৮১ থেকে ৯ জুন ১৯৮৩ পর্যন্ত প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ছিলেন। তিনি ১৯৮৩ সালের জন্মদিনের সম্মানে প্রিভি কাউন্সিলের শপথ নেন, এবং ২১ জুলাই ১৯৮৩-এ তিনি নাইট কমান্ডার অফ দ্য অর্ডার অফ সেন্ট মাইকেল অ্যান্ড সেন্ট জর্জ (KCMG) নিযুক্ত হন
হাউস অফ লর্ডস
১০ অক্টোবর ১৯৯৪-এ তিনি ব্যারন ব্লেকার, ল্যাঙ্কাস্টার কাউন্টির ব্ল্যাকপুলের এবং পশ্চিম সাসেক্সের কাউন্টির লিন্ডফিল্ডের একজন লাইফ পিয়ার হিসেবে তৈরি হন।
পাদটীকা
তথ্যসূত্র
হাউস অফ কমন্সের টাইমস গাইড, 1987
পিরেজ ওয়েবসাইট
বহিঃসংযোগ
লিংকনস ইনের সদস্য
টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
অক্সফোর্ড ইউনিয়নের সভাপতি
নিউ কলেজ, অক্সফোর্ডের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
শ্রেসবারি স্কুলে শিক্ষিত ব্যক্তি
যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৮৭-১৯৯২
যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৮৩-১৯৮৭
যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৭৯-১৯৮৩
যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৭৪-১৯৭৯
যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৭৪
যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৭০-১৯৭৪
যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৬৬-১৯৭০
যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৬৪-১৯৬৬
যুক্তরাজ্যের প্রিভি কাউন্সিলের সদস্য
নাইট কমান্ডার অব দ্য অর্ডার অব সেন্ট মাইকেল এবং সেন্ট জর্জ
রক্ষণশীল দল (যুক্তরাজ্য) এর জীবনকাল পিয়ার
ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে রক্ষণশীল দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য
২০০৯-এ মৃত্যু
১৯২২-এ জন্ম | https://en.wikipedia.org/wiki/Peter_Blaker | Peter Blaker | Peter Allan Renshaw Blaker, Baron Blaker, (4 October 1922 – 5 July 2009) was a British Conservative politician. |
1465312 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE | আল্লারদর্গা | বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর উপজেলার পশ্চিমে আল্লারদর্গার অবস্থান।
আল্লারদর্গা নাম করণের ইতিহাস
আল্লারদর্গা কথাটি শুনলেই মনের মধ্যে এক অন্যরকম অনুভূতি জাগে যে, নিশ্চয় আল্লারর্দগায় কোন মাজার বা দরগা আছে। কিন্তু প্রকৃত পক্ষে আল্লারদর্গাতে এ ধরণের তেমন কোন মাজার বা দরগা নেই। তবে আল্লারদর্গা নাম করণের ইতিহাস রয়েছে চমকপদ ঘটনা। আল্লারদর্গা নামকরণের ইতিহাস খুঁজতে গিয়ে লোক মুখে পাওয়া গেছে, প্রায় আড়াই’শ বছর আগে বৃটিশ শাসন আমলে ভারতের মুর্শিদাবাদ থেকে আসা একটি পরিবার কুষ্টিয়া জেলা দৌলতপুর উপজেলার পিয়ারপুর ইউনিয়নে মিরপুর নামক গ্রামে কয়েকটি তালুক নিয়ে বসবাস করতেন। ঐ পরিবারটির কর্তা ছিলেন ছুটি মন্ডল, তাহার ছিল পাঁচটি সন্তান মিলন, আলম, চাঁদ, সুবাদ ও ফতাব মন্ডল।
ঐ ছুটি মন্ডলের পাঁচ সন্তানের মধ্যে আলম মন্ডল ছিলেন খোদাভক্ত দরবেশ প্রকৃতির এবং আধ্যাধিক জগতের মানুষ। ছুটি মন্ডলের ছেলে আলম ঘোলদহ বর্তমান হিসনা নদীর তীরে বর্তমান মসজিদ স্থলে নিরিবিলি পরিবেশে একটি উপাশনালয় গড়ে তুলে ছিলেন। তবে ঘোলদহ নদী থেকে হিসনা নদী নামকরণেও একটি ইতিহাস রয়েছে। ঘোলদহ নদী পদ্মার সাথে সংযুক্ত বলে এ নদীর পানি সব সময় ঘোলা থাকতো বলে নদীটির নাম হয়ত ঘোলদহ বলে পরিচিতি লাভ করেছিল। ১৯৮৫ সালে মরহুম প্রধান মন্ত্রী শাহ আজিজুর রহমান আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘোলদহ নদীর নাম পরিবর্তন করে হিসনা নদী নামে ঘোষনা করেন। হিসনা তখন পূর্ণ যৌবনা, অপরূপ ছিল এই নদীটি, হিসনা নদী পদ্মা নদীর শাখা হওয়ার কারণে ছিল ¯্রতম্বিনী, মানুষ সহ মালামাল পরিবহনের জন্য একমাত্র পথ ছিল এই হিসনা নদীটি। সহজে চলার উপায় ছিল নৌকা এবং জল-জাহাজ ।
তাইতো ইংরেজরা বেছে নিয়েছিল পদ্মার এই হিসনা নদীটি। এই নদীর কোলে গড়ে উঠে ছিল সোনাইকুন্ডি নামক একটি গ্রামটি। পদ্মার অপরূপ সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে সোনাইকুন্ডি গ্রামে হিসনা নদীর তীরে কুঠী নির্মাণ করেন তৎকালীন ইংরেজরা। ঘোলদহ বর্তমান হিসনা নদীর তীরে মসজিদ স্থলে আলম ফকির গড়ে তুলে ছিলেন আরাধনার একটি আশ্রম যা আলম এর দর্গা বলে পরিচিতি লাভ করে। ধীরে ধীরে আলমের দরগার আসে পাশে দোকান পাট বাড়ীঘর বসবাসের যোগ্য এলাকা গড়ে উঠে। তাই এই এলাকার মানুষ এ স্থানের নাম আলমের দর্গা বলেই পরিচয় দিতেন। কয়েক বছরের মধ্যে এলাকার নাম আলমের দর্গা নামে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করে। খোদাভক্ত আলম ফকির বিষয়টি নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেলেন।
এ জগতে আমার বলে কিছু রেখে যাবেন তা কি করে হয় ? মৃত্যুর পর আল্লার কাছে কি জবাব দিবেন, ত্যাগি মহামানব একপর্যায় এলাকাবাসীকে ডেকে বললেন এ জগতে আমার বলে কিছু নেই। তোমরা যে এলাকায় আমার নামে আলমের দর্গা বলে পরিচিত করছে তা হতে পারে না। এ সব সর্ব শক্তিমান আল্লাহ তালার নামে এলাকার নামকরণ কর। তোমরা এ এলাকার নাম পরিবর্তন করে সকল সৃষ্টির মালিক আল্লাহর নামে করে দাও। এ দরগা ও তারই দয়ার ফসল, এ জন্য এলাকার নাম আল্লারদর্গা হওয়া উচিৎ। ফকিরের কথা মোতাবেক এলাকার নাম আল্লারদর্গা হিসেবে আজও পরিচিতি হয়ে আছে। আল্লাহ ভক্ত আধ্যাধিক জ্ঞানের অধিকারী আলম ফকির জীবনী বিশ্লেশন করে পাওয়া গেছে অনেক অলৌকিক ঘটনা ।
আলম ফকিরের দরগা পাশে ঘটে যাওয়া এক মামলার স্বাক্ষী ছিলেন আলম ফকির। স্বাক্ষী দিতে গিয়ে ছিলেন তৎকালিন সময়ে ভারতের কৃষ্ণনগর কোটে। সেখানে স্বাক্ষী দিতে দেরী দেখে তিনি বিচারকের কাছে দেখা করে বলে ছিলেন আমার স্বাক্ষী নিতে হলে দুপুরের আগেই নিতে হবে। বিচারক কারণ জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন দুপুরের পর এ জগতে আমি আর থাকবো না। কৌতুহলী বিচারক ফকিরের কথা বিশ্বাস না করে বরং দ্বিগুন কৌতুহলী হয়ে দুপুরের আগে স্বাক্ষী গ্রহণ করার ইচ্ছা থাকলেও ফকিরের কথার সত্যতা যাচাইয়ের জন্য দুপুরের পর স্বাক্ষী নেওয়ার ব্যবস্থা করেন। আলম ফকির সত্যি কৃষ্ণনগর কোটের বারান্দায় দুপুর বেলা (প্রাণ ত্যাগ) ইন্তেকাল করেছিলেন।
আধ্যাতিক জ্ঞানের অধিকারী সাধক আলমের লাশ কৃষ্ণনগর থেকে এনে গাংনি থানার হাড়াভাঙ্গা মোল্লা পাড়া গ্রামে তার চাচার ভিটায় পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়, এখানে দাফনের ঘটনা এলাকাবাসির মূখে মূখে প্রচলিত আছে। মুরুব্বিরা জানায় গরুর গাড়ীতে করে সাধক আলমের লাশ হাড়া ভাঙ্গা গ্রামে আসার পর আর সামনের দিকে যায়না, জোর করে নিয়ে আসার চেষ্টা করলে লাশের পচা গন্ধে কেহ কাছে থাকতে পারেনা, আবার গ্রামের দিকে গাড়ী ঘোরালে সুমিষ্ট গন্ধ বের হতে থাকে, এ কারনে তৎকালিন সময়ের ইছামতি নদীর উত্তরে তাঁর লাশ দাফন করা হয়েছিল। এখন নদী না থাকলেও এত যুগ পর তার সমাধির চিহ্ন ইছামতির নদীর পাড়ের স্মৃতি বহন করছে গ্রামবাসী, আজও তার কবর খানা সংরক্ষিত আছে। সাধক আলম ফকিরের মৃত্যুর পরও বেশ কিছু আলৌকিক ঘটনার কথা শোনা যায়।
এক ঘোষ আলম ফকিরের কাছে ঘোল খাওয়া বাবদ ৩ টাকা পাওনা ছিল, হঠাৎ ভেড়ামারা উপজেলার হাওয়া খালি নামক স্থানে ফকিরের সাথে ঘোষের সাক্ষাৎ হয়। ঘোষ তার পাওনা টাকার জন্য বললে আলম ফকির জানান তার বাড়ীতে তার স্ত্রীর কাছে গিয়ে কোরআন শরীফের অমুক পাতায় টাকা আছে সে যেন দিয়ে দেয়। ঘোষ জানতো না আলম ফকির মারা গেছে।
আল্লারদর্গা নাম করণের ইতিহাস লেখক ও গবেষক খন্দকার মোঃ জালাল উদ্দীন, আল্লারদর্গা, দৌলতপুর, কুষ্টিয়া।
Allardarga.Com একটি কমিউনিটি ওয়েবসাইট যেখানে ‘আল্লারদর্গা’ সম্পর্কে সকল তথ্য লিপিবদ্ধ করা হবে। আমাদের মূল উদ্দেশ্য হলো ‘আল্লারদর্গা’ কে বিশ্ব দরবারে ব্র্যান্ডিং করা এবং এলাকাবাসীর জন্য একটি সেন্ট্রাল ডাটাবেজ তৈরি করা। | null | null | null |
1465314 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%A4%20%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%82 | সরবজ্যোত সিং | সরবজ্যোত সিং (জন্ম ৩০ সেপ্টেম্বর ২০০১) একজন ভারতীয় ক্রীড়া শ্যুটার, যিনি 10 মিটার এয়ার পিস্তল চালানোয় বিশেষজ্ঞ। তিনি একজন অলিম্পিক পদকপ্রাপ্ত, প্যারিসে ২০২৫ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে মনু ভাকরের সাথে ১০ মিটার এয়ার পিস্তল মিশ্র দল ইভেন্টে ব্রোঞ্জ পদক জিতেছেন৷
প্রাথমিক জীবন
সরবজ্যোতের জন্ম হরিয়ানার, বরাড়া ব্লকের, আম্বালা শহরে।ৎসরবজ্যোতের বাবার নাম যতিন্দর সিং মায়ের নাম হরদীপ কৌর।
কর্মজীবন
২০২২ এশিয়ান গেমসে সরবজ্যোত ভারতীয় শ্যুটিং দলের অংশ ছিলেন। সরবজ্যোত সিং, অর্জুন সিং চিমা এবং শিবা নারওয়ালের দল, ১০ মিটার এয়ার পিস্তলে, ২০২৩ এশিয়ান গেমসে চীনকে পরাজিত করে স্বর্ণপদক জিতেছে৷
সিং এশিয়ান গেমসের শুটিং প্রতিযোগিতায় দিব্যা থাদিগাল-এর সাথে মিশ্র ১০ মিটার এয়ার পিস্তলে ভারতের হয়ে রৌপ্য পদক জিতেছেন৷
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
অলিম্পিক ব্রোঞ্জপদক বিজয়ী ভারতীয়
২০২২ এশিয়ান গেমসের পদক বিজয়ী
এশিয়ান গেমসে রৌপ্যপদক বিজয়ী ভারতীয়
এশিয়ান গেমসে স্বর্ণপদক বিজয়ী ভারতীয়
ভারতীয় অলিম্পিক শ্যুটার
২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের শুটার
আম্বালা জেলার ব্যক্তি
ভারতীয় পুরুষ শ্যুটার
২০০১-এ জন্ম
জীবিত ব্যক্তি | https://en.wikipedia.org/wiki/Sarabjot_Singh | Sarabjot Singh | Sarabjot Singh (born 30 September 2001) is an Indian sport shooter who specializes in the 10 m air pistol discipline. He is an Olympic medallist, having won a bronze medal at the 2024 Summer Olympics in Paris in the 10m Air Pistol Mixed Team event alongside Manu Bhaker. |
1465318 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%85%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF | বাজার অর্থনীতি | একটি বাজার অর্থনীতি হল একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা যেখানে ভোক্তাদের কাছে বিনিয়োগ, উত্পাদন এবং বিতরণ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তগুলি সরবরাহ এবং চাহিদার শক্তি দ্বারা সৃষ্ট মূল্য সংকেত দ্বারা পরিচালিত হয়। একটি বাজার অর্থনীতির প্রধান বৈশিষ্ট্য হল ফ্যাক্টর মার্কেটের অস্তিত্ব যা মূলধন বরাদ্দ এবং উত্পাদনের কারণগুলিতে একটি প্রভাবশালী ভূমিকা পালন করে।
বাজার অর্থনীতি ন্যূনতম নিয়ন্ত্রিত ফ্রি-মার্কেট এবং লাইসেজ-ফেয়ার সিস্টেম থেকে শুরু করে যেখানে রাষ্ট্রীয় কার্যকলাপ জনসাধারণের পণ্য ও পরিষেবা প্রদান এবং ব্যক্তিগত মালিকানা রক্ষা করার জন্য সীমাবদ্ধ থাকে, হস্তক্ষেপবাদী ফর্ম যেখানে সরকার বাজারের ব্যর্থতা সংশোধন করতে এবং সামাজিক প্রচারে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে। কল্যাণ, কিছু মিশ্র অর্থনীতিতে দেখা যায়। যেহেতু বৈশ্বিক রাজনীতি বহুলাংশে সার্বজনীনভাবে পৃথক জাতি রাষ্ট্রে সংগঠিত না হয়, তাই বাজার অর্থনীতির রাষ্ট্রহীন রূপের কয়েকটি উদাহরণ রয়েছে; প্রকৃতপক্ষে, এমনকি laissez-faire সিস্টেমেও, রাষ্ট্র সেই সম্পত্তি রক্ষায় একটি মৌলিক ভূমিকা পালন করে যার উপর বাজারের অর্থনীতি নির্ভর করে, এবং কখনও কখনও অর্থনৈতিকভাবে প্রভাবশালী শ্রেণীর দ্বারা সঞ্চিত সম্পদ। সম্পত্তি এবং সম্পদ রক্ষা করে বাজার অর্থনীতি বজায় রাখার ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের ভূমিকা ছাড়াও, রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপ অর্থনীতিতে উৎপাদন, বিতরণ, বাণিজ্য ও ভোগের ক্ষেত্রে ঘটতে পারে। স্বাস্থ্যসেবার মতো মৌলিক প্রয়োজনীয় পরিষেবা এবং পণ্যগুলির বন্টন সম্পূর্ণরূপে একটি সমতাবাদী জনস্বাস্থ্য পরিষেবা নীতির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হতে পারে (যদিও ব্যক্তিগত উদ্যোগ দ্বারা সরবরাহ করা হয়), কার্যকরভাবে সরবরাহ এবং চাহিদার শক্তিগুলিকে দূর করে৷
রাষ্ট্র-নির্দেশিত বা ডিরিজিস্ট অর্থনীতি হল সেগুলি যেখানে রাষ্ট্র শিল্প নীতি বা নির্দেশক পরিকল্পনার মাধ্যমে বাজারের সামগ্রিক বিকাশের দিকনির্দেশনামূলক ভূমিকা পালন করে — যা নির্দেশিকা এখনও অর্থনৈতিক পরিকল্পনার জন্য বাজারকে প্রতিস্থাপন করে না — একটি ফর্ম কখনও কখনও মিশ্র হিসাবে উল্লেখ করা হয় অর্থনীতি
বাজার অর্থনীতিগুলি পরিকল্পিত অর্থনীতির সাথে বিপরীত যেখানে বিনিয়োগ এবং উত্পাদন সিদ্ধান্তগুলি একটি সমন্বিত অর্থনীতি-ব্যাপী অর্থনৈতিক পরিকল্পনায় মূর্ত হয়। একটি কেন্দ্রীয় পরিকল্পিত অর্থনীতিতে, অর্থনৈতিক পরিকল্পনা হল বাজারের পরিবর্তে সংস্থাগুলির মধ্যে প্রধান বরাদ্দের প্রক্রিয়া, যেখানে অর্থনীতির উৎপাদনের উপায়গুলি একটি একক সাংগঠনিক সংস্থার মালিকানাধীন এবং পরিচালিত হয়।
বৈশিষ্ট্য
সম্পত্তির অধিকার
বাজারের অর্থনীতিগুলি দক্ষতার সাথে কাজ করার জন্য, সরকারগুলিকে অবশ্যই সম্পদ এবং মূলধনী পণ্যগুলির জন্য স্পষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত এবং প্রয়োগযোগ্য সম্পত্তি অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। যাইহোক, সম্পত্তির অধিকার বিশেষভাবে ব্যক্তিগত সম্পত্তির অধিকারকে বোঝায় না এবং বাজার অর্থনীতিগুলি যৌক্তিকভাবে উৎপাদনের উপায়গুলির ব্যক্তিগত মালিকানার অস্তিত্বকে অনুমান করে না। বাজারের অর্থনীতিতে বিভিন্ন ধরনের সমবায় বা স্বায়ত্তশাসিত রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন উদ্যোগ অন্তর্ভুক্ত হতে পারে যা পুঁজিবাজারে মূলধনী পণ্য এবং কাঁচামাল অর্জন করে। এই উদ্যোগগুলি মূলধন পণ্য এবং শ্রম বরাদ্দ করার জন্য একটি বাজার-নির্ধারিত বিনামূল্যে মূল্য ব্যবস্থা ব্যবহার করে। এছাড়াও, বাজার সমাজতন্ত্রের অনেক বৈচিত্র রয়েছে যেখানে বেশিরভাগ মূলধন সম্পদ সামাজিক মালিকানাধীন এবং সামাজিক মালিকানাধীন সংস্থাগুলির মধ্যে সম্পদ বরাদ্দ করে বাজার। এই মডেলগুলি স্ব-ব্যবস্থাপনার উপর ভিত্তি করে কর্মচারী-মালিকানাধীন উদ্যোগগুলির উপর ভিত্তি করে সিস্টেম থেকে শুরু করে ফ্যাক্টর বাজারের সাথে উত্পাদনের উপায়গুলির জনসাধারণের মালিকানার সংমিশ্রণ পর্যন্ত।
চাহিদা এবং যোগান
বাজারের অর্থনীতিগুলি বাজারের অভিনেতাদের উৎপাদন এবং বিনিয়োগকে সামঞ্জস্য করার জন্য একটি মূল্য ব্যবস্থার উপর নির্ভর করে। মূল্য গঠন একটি ভারসাম্য পৌঁছানোর বা আনুমানিক পৌঁছানোর জন্য সরবরাহ এবং চাহিদার মিথস্ক্রিয়া উপর নির্ভর করে যেখানে একটি নির্দিষ্ট পণ্য বা পরিষেবার জন্য একক মূল্য এমন একটি পর্যায়ে যেখানে চাহিদাকৃত পরিমাণ সরবরাহকৃত পরিমাণের সমান।
সরকার নির্দিষ্ট বাজারে (যেমন শ্রমবাজারে ন্যূনতম মজুরি আইন) মূল্যের সিলিং বা মূল্যের তলা স্থাপন করে হস্তক্ষেপ করতে পারে বা নির্দিষ্ট ভোক্তা আচরণকে নিরুৎসাহিত করতে বা নির্দিষ্ট লেনদেনের ( পিগোভিয়ান ট্যাক্স ) দ্বারা সৃষ্ট বাজারের বহিঃপ্রকাশকে মোকাবেলা করতে রাজস্ব নীতি ব্যবহার করতে পারে। বাজার অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ ও নির্দেশনা এবং বাজার দ্বারা উত্পাদিত সামাজিক বৈষম্য মোকাবেলায় সরকারের ভূমিকা সম্পর্কে বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি বিদ্যমান। মৌলিকভাবে, একটি বাজার অর্থনীতির জন্য প্রয়োজন যে সরবরাহ এবং চাহিদা দ্বারা প্রভাবিত একটি মূল্য ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণের স্তর নির্বিশেষে সম্পদ বরাদ্দের প্রাথমিক প্রক্রিয়া হিসাবে বিদ্যমান।
পুঁজিবাদ
পুঁজিবাদ হল একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা যেখানে উৎপাদনের উপায়গুলি মূলত বা সম্পূর্ণভাবে ব্যক্তিগত মালিকানাধীন এবং মুনাফার জন্য পরিচালিত হয়, যা পুঁজি সঞ্চয়ের প্রক্রিয়ার ভিত্তিতে গঠিত। সাধারণভাবে, পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় বিনিয়োগ, বন্টন, আয় এবং মূল্য বাজার দ্বারা নির্ধারিত হয়, তা নিয়ন্ত্রিত বা অনিয়ন্ত্রিত।
বাজারের সাথে বিভিন্ন সম্পর্কের সাথে পুঁজিবাদের বিভিন্ন বৈচিত্র রয়েছে। পুঁজিবাদের লাইসেজ-ফেয়ার এবং মুক্ত-বাজারের ভিন্নতায়, বাজারগুলি সর্বনিম্ন বা কোনও রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপ ছাড়াই এবং মূল্য এবং পণ্য ও পরিষেবার সরবরাহের উপর ন্যূনতম বা কোনও নিয়ন্ত্রণ ছাড়াই সর্বাধিক ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়। হস্তক্ষেপবাদী, কল্যাণমূলক পুঁজিবাদ এবং মিশ্র অর্থনীতিতে, বাজারগুলি একটি প্রভাবশালী ভূমিকা পালন করে চলেছে, তবে বাজারের ব্যর্থতাগুলি সংশোধন করতে বা সামাজিক কল্যাণের প্রচারের জন্য সরকার কর্তৃক কিছু পরিমাণে নিয়ন্ত্রিত হয়। রাষ্ট্রীয় পুঁজিবাদী ব্যবস্থায়, বাজারগুলি সর্বনিম্ন উপর নির্ভর করা হয়, রাষ্ট্র পুঁজি সংগ্রহের জন্য নির্দেশক পরিকল্পনা এবং/অথবা রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন উদ্যোগের উপর খুব বেশি নির্ভর করে।
বাণিজ্যবাদের অবসানের পর থেকে পশ্চিমা বিশ্বে পুঁজিবাদের প্রাধান্য রয়েছে। যাইহোক, এটি যুক্তি দেওয়া হয় যে মিশ্র অর্থনীতি শব্দটি আরও সুনির্দিষ্টভাবে বেশিরভাগ সমসাময়িক অর্থনীতিকে বর্ণনা করে কারণ তাদের ব্যক্তিগত মালিকানাধীন এবং রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন উভয় উদ্যোগ রয়েছে। পুঁজিবাদে, দাম চাহিদা-সরবরাহের স্কেল নির্ধারণ করে। নির্দিষ্ট পণ্য এবং পরিষেবাগুলির উচ্চ চাহিদা উচ্চ মূল্যের দিকে পরিচালিত করে এবং নির্দিষ্ট পণ্যগুলির কম চাহিদা সরবরাহের সাথে কম দামের দিকে পরিচালিত করে।
মুক্তবাজার পুঁজিবাদ
একটি পুঁজিবাদী মুক্ত-বাজার অর্থনীতি হল একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা যেখানে পণ্য ও পরিষেবার মূল্য সরবরাহ এবং চাহিদার শক্তি দ্বারা অবাধে নির্ধারণ করা হয় এবং এর সমর্থকরা আশা করে যে তারা সরকারী নীতির হস্তক্ষেপ ছাড়াই তাদের ভারসাম্যের পর্যায়ে পৌঁছাবে। এটি সাধারণত অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক বাজার, উত্পাদনশীল উদ্যোগের ব্যক্তিগত মালিকানার জন্য সমর্থন অন্তর্ভুক্ত করে। Laissez-faire হল মুক্ত-বাজার অর্থনীতির আরও বিস্তৃত রূপ যেখানে রাষ্ট্রের ভূমিকা সম্পত্তির অধিকার রক্ষা এবং চুক্তি কার্যকর করার মধ্যে সীমাবদ্ধ।
Laissez-faire
19 শতকের প্রথম দিকে এবং মাঝামাঝি সময়ে লাইসেজ-ফায়ারকে কঠোর মুক্ত-বাজার অর্থনীতি হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছিল তার সমার্থক অর্জন করার জন্য একটি ধ্রুপদী উদার আদর্শ হিসাবে। এটি সাধারণত বোঝা যায় যে একটি আদর্শ মুক্ত বাজারের কার্যকারিতার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদানগুলির মধ্যে রয়েছে সরকারী নিয়ন্ত্রণের সম্পূর্ণ অনুপস্থিতি, ভর্তুকি, কৃত্রিম মূল্যের চাপ এবং সরকার-প্রদত্ত একচেটিয়া (সাধারণত মুক্ত বাজারের উকিলদের দ্বারা জবরদস্তিমূলক একচেটিয়া হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ) এবং কোন কর বা শুল্ক নেই। জবরদস্তি ও চুরি থেকে সুরক্ষা, শান্তি ও সম্পত্তির অধিকার বজায় রাখা এবং মৌলিক জনসাধারণের পণ্য সরবরাহ করার জন্য সরকারের জন্য যা প্রয়োজন তা ছাড়া। নৈরাজ্য-পুঁজিবাদের ডান-স্বাধীনতাবাদী সমর্থকরা রাষ্ট্রকে নৈতিকভাবে অবৈধ এবং অর্থনৈতিকভাবে অপ্রয়োজনীয় এবং ধ্বংসাত্মক হিসাবে দেখেন। যদিও লাইসেজ-ফায়ারকে সাধারণত পুঁজিবাদের সাথে যুক্ত করা হয়েছে, সেখানে একটি অনুরূপ বামপন্থী লাইসেজ-ফায়ার ব্যবস্থা রয়েছে যার নাম মুক্ত-বাজার নৈরাজ্যবাদ, যা মুক্ত-বাজার-বিরোধী পুঁজিবাদ এবং মুক্ত-বাজার সমাজতন্ত্র নামেও পরিচিত যাতে এটিকে ল্যাসেজ-ফায়ার পুঁজিবাদ থেকে আলাদা করা হয়। . এইভাবে, লাইসেজ-ফায়ারের সমালোচকরা যা সাধারণত বোঝা যায় যুক্তি দেয় যে একটি সত্যিকারের ল্যাসেজ-ফায়ার ব্যবস্থা পুঁজিবাদ বিরোধী এবং সমাজতান্ত্রিক হবে।
কল্যাণমূলক পুঁজিবাদ
ওয়েলফেয়ার ক্যাপিটালিজম হল একটি পুঁজিবাদী অর্থনীতি যা সামাজিক কল্যাণ পরিষেবার জন্য বিস্তৃত বিধানের পক্ষে পাবলিক নীতিগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে। অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় একটি মুক্ত বাজার এবং অর্থনীতিতে ব্যক্তিগত মালিকানাধীন উদ্যোগের প্রাধান্য জড়িত, তবে ব্যক্তি স্বায়ত্তশাসন বাড়ানো এবং সমতাকে সর্বাধিক করার লক্ষ্যে সর্বজনীন কল্যাণ পরিষেবার জনসাধারণের বিধান। সমসাময়িক কল্যাণমূলক পুঁজিবাদের উদাহরণগুলির মধ্যে রয়েছে উত্তর ইউরোপে প্রধান পুঁজিবাদের নর্ডিক মডেল ।
আঞ্চলিক মডেল
অ্যাংলো-স্যাক্সন মডেল
অ্যাংলো-স্যাক্সন পুঁজিবাদ হল অ্যাংলোফোন দেশগুলিতে প্রধান পুঁজিবাদের রূপ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি দ্বারা টাইপ করা হয়। এটি পুঁজিবাদের ইউরোপীয় মডেল যেমন মহাদেশীয় সামাজিক বাজার মডেল এবং নর্ডিক মডেলের সাথে বৈপরীত্য। অ্যাংলো-স্যাক্সন পুঁজিবাদ বলতে বোঝায় সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতি শাসন এবং পুঁজিবাজার কাঠামো যা অ্যাংলোফোন অর্থনীতিতে সাধারণ। এই বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে রয়েছে কম করের হার, আরও উন্মুক্ত আন্তর্জাতিক বাজার, নিম্ন শ্রমবাজার সুরক্ষা এবং একটি কম উদার কল্যাণমূলক রাষ্ট্র যা পুঁজিবাদের মহাদেশীয় এবং উত্তর ইউরোপীয় মডেলগুলিতে পাওয়া সমষ্টিগত দর কষাকষির পরিকল্পনা পরিহার করে।
পূর্ব এশিয়ার মডেল
পুঁজিবাদের পূর্ব এশীয় মডেল রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগের জন্য একটি শক্তিশালী ভূমিকা জড়িত এবং কিছু ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন উদ্যোগকে জড়িত করে। রাষ্ট্র ভর্তুকি, "জাতীয় চ্যাম্পিয়নদের" সুবিধা এবং প্রবৃদ্ধির রপ্তানি ভিত্তিক মডেলের মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রচারে সক্রিয় ভূমিকা নেয়। এই মডেলের প্রকৃত অনুশীলন দেশ অনুসারে পরিবর্তিত হয়। এই পদবীটি চীন, জাপান, সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ কোরিয়া এবং ভিয়েতনামের অর্থনীতিতে প্রয়োগ করা হয়েছে।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানের একটি সম্পর্কিত ধারণা হল উন্নয়নমূলক রাষ্ট্র ।
সামাজিক বাজার অর্থনীতি
পশ্চিম জার্মানিতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আলফ্রেড মুলার-আর্ম্যাক এবং লুডভিগ এরহার্ড দ্বারা সামাজিক বাজার অর্থনীতি প্রয়োগ করা হয়েছিল। সামাজিক বাজারের অর্থনৈতিক মডেল, যাকে কখনও কখনও রাইন পুঁজিবাদ বলা হয়, এটি একটি মুক্ত-বাজার অর্থনীতির সুবিধা উপলব্ধি করার ধারণার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়, বিশেষ করে অর্থনৈতিক কর্মক্ষমতা এবং পণ্যের উচ্চ সরবরাহ এবং বাজারের ব্যর্থতা, ধ্বংসাত্মক প্রতিযোগিতা, অর্থনৈতিক শক্তির কেন্দ্রীকরণের মতো অসুবিধাগুলি এড়াতে। এবং বাজার প্রক্রিয়ার সামাজিকভাবে ক্ষতিকর প্রভাব। সামাজিক বাজার অর্থনীতির লক্ষ্য হল সর্বোত্তম সম্ভাব্য সামাজিক নিরাপত্তার সাথে মিলিত সর্বাধিক সমৃদ্ধি উপলব্ধি করা। মুক্ত বাজার অর্থনীতি থেকে একটি পার্থক্য হল যে রাষ্ট্র নিষ্ক্রিয় নয়, বরং সক্রিয় নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থা গ্রহণ করে। সামাজিক নীতির উদ্দেশ্যগুলির মধ্যে রয়েছে কর্মসংস্থান, আবাসন এবং শিক্ষা নীতি, সেইসাথে আয় বৃদ্ধির বন্টনের একটি সামাজিক-রাজনৈতিকভাবে অনুপ্রাণিত ভারসাম্য। সামাজিক বাজার অর্থনীতির বৈশিষ্ট্য হল একটি শক্তিশালী প্রতিযোগিতা নীতি এবং একটি সংকোচনমূলক আর্থিক নীতি । দার্শনিক পটভূমি হল নিওলিবারেলিজম বা অরডোলিবারেলিজম ।
সমাজতন্ত্র
বাজার সমাজতন্ত্র হল বাজার অর্থনীতির একটি রূপ যেখানে উৎপাদনের উপায়গুলি সামাজিক মালিকানাধীন । একটি বাজার সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতিতে, সংস্থাগুলি সরবরাহ এবং চাহিদার নিয়ম অনুসারে কাজ করে এবং সর্বাধিক লাভের জন্য কাজ করে; বাজার সমাজতন্ত্র এবং পুঁজিবাদের মধ্যে প্রধান পার্থক্য হল যে মুনাফা সরাসরি কোম্পানির শ্রমিকদের বা সামগ্রিকভাবে ব্যক্তিগত মালিকদের বিরোধিতা করে।
অ-বাজার সমাজতন্ত্র এবং বাজার সমাজতন্ত্রের মধ্যে পার্থক্যকারী বৈশিষ্ট্য হল উত্পাদনের কারণগুলির জন্য একটি বাজারের অস্তিত্ব এবং উদ্যোগগুলির জন্য লাভের মানদণ্ড। সরকারী মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত মুনাফা বিভিন্নভাবে পরবর্তী উৎপাদনে পুনঃবিনিয়োগ করতে, সরকারী ও সামাজিক সেবার জন্য সরাসরি অর্থায়নের জন্য বা সামাজিক লভ্যাংশ বা মৌলিক আয় ব্যবস্থার মাধ্যমে জনসাধারণের কাছে বিতরণ করা যেতে পারে।
জারোস্লাভ ভ্যানেকের মত বাজার সমাজতন্ত্রের সমর্থকরা যুক্তি দেন যে প্রকৃত অর্থে মুক্ত বাজার উৎপাদনশীল সম্পত্তির ব্যক্তিগত মালিকানার শর্তে সম্ভব নয়। পরিবর্তে, তিনি দাবি করেন যে ব্যক্তিগত মালিকানার ফলে আয় ও ক্ষমতার শ্রেণীগত পার্থক্য এবং বৈষম্য প্রভাবশালী শ্রেণীর স্বার্থকে বাজারকে তাদের অনুকূলে আনতে সক্ষম করে, হয় একচেটিয়া ও বাজার ক্ষমতার আকারে, অথবা তাদের সম্পদ ব্যবহার করে এবং সরকারী নীতিগুলি আইন প্রণয়নের জন্য সম্পদ যা তাদের নির্দিষ্ট ব্যবসায়িক স্বার্থকে উপকৃত করে। উপরন্তু, ভ্যানেক বলেছেন যে সমবায় এবং স্ব-পরিচালিত উদ্যোগের উপর ভিত্তি করে একটি সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতিতে শ্রমিকদের উত্পাদনশীলতা সর্বাধিক করার জন্য শক্তিশালী প্রণোদনা রয়েছে কারণ তারা তাদের নির্দিষ্ট মজুরি পাওয়ার পাশাপাশি লাভের একটি অংশ (তাদের উদ্যোগের সামগ্রিক কর্মক্ষমতার উপর ভিত্তি করে) পাবে। বা বেতন। সমবায় এবং স্ব-নিয়ন্ত্রিত উদ্যোগের উপর ভিত্তি করে একটি সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতিতে তিনি যতটা সম্ভব উৎপাদনশীলতাকে সর্বাধিক করার জন্য শক্তিশালী প্রণোদনাগুলি কল্পনা করেন তা একটি মুক্ত-বাজার অর্থনীতিতে সম্পন্ন হতে পারে যদি সমবায়গুলি লুই ও কেলসো এবং জেমস এস সহ বিভিন্ন চিন্তাবিদদের দ্বারা কল্পনা করা আদর্শ হয়। অ্যালবাস
বাজার সমাজতন্ত্রের মডেল
বাজারের সমাজতন্ত্র শাস্ত্রীয় অর্থনীতি এবং রিকার্ডিয়ান সমাজতন্ত্রী এবং পারস্পরিক দার্শনিক অ্যাডাম স্মিথের কাজের শিকড় খুঁজে পায়।
1930-এর দশকে, অর্থনীতিবিদ অস্কার ল্যাঞ্জ এবং আব্বা লার্নার সমাজতন্ত্রের একটি মডেল তৈরি করেছিলেন যেটি দাবি করেছিল যে একটি পাবলিক সংস্থা (কেন্দ্রীয় পরিকল্পনা বোর্ড নামে পরিচিত) একটি ট্রায়াল-এন্ড-এরর পদ্ধতির মাধ্যমে মূল্য নির্ধারণ করতে পারে যতক্ষণ না তারা ক্রমানুসারে উৎপাদনের প্রান্তিক খরচ সমান করে। নিখুঁত প্রতিযোগিতা এবং pareto সর্বোত্তমতা অর্জন করতে. সমাজতন্ত্রের এই মডেলে, সংস্থাগুলি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এবং তাদের কর্মচারীদের দ্বারা পরিচালিত হবে এবং মুনাফাগুলি একটি সামাজিক লভ্যাংশে জনগণের মধ্যে বিতরণ করা হবে। এই মডেলটিকে বাজার সমাজতন্ত্র হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছিল কারণ এতে অর্থের ব্যবহার, একটি মূল্য ব্যবস্থা এবং সিমুলেটেড পুঁজিবাজার জড়িত ছিল, যা সবই প্রথাগত অ-বাজার সমাজতন্ত্র থেকে অনুপস্থিত ছিল।
বাজার সমাজতন্ত্রের একটি সমসাময়িক মডেল যা আমেরিকান অর্থনীতিবিদ জন রোমার দ্বারা উত্থাপন করা হয়েছে, যাকে অর্থনৈতিক গণতন্ত্র হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে। এই মডেলে, বাজার অর্থনীতিতে ইক্যুইটির জনগণের মালিকানার মাধ্যমে সামাজিক মালিকানা অর্জন করা হয়। পাবলিক ওনারশিপ ব্যুরো সার্বজনীনভাবে তালিকাভুক্ত ফার্মগুলিতে নিয়ন্ত্রণকারী শেয়ারের মালিক হবে, যাতে উত্পন্ন লাভগুলি পাবলিক ফাইন্যান্স এবং একটি মৌলিক আয়ের বিধানের জন্য ব্যবহার করা হবে।
কিছু নৈরাজ্যবাদী এবং উদারপন্থী সমাজতন্ত্রীরা বাজারের সমাজতন্ত্রের একটি রূপ প্রচার করে যেখানে উদ্যোগগুলি তাদের কর্মীবাহিনী দ্বারা সমবায়ভাবে মালিকানাধীন এবং পরিচালিত হয় যাতে লাভ সরাসরি কর্মচারী-মালিকদের পারিশ্রমিক দেয়। এই সমবায় উদ্যোগগুলি একে অপরের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে যেভাবে প্রাইভেট কোম্পানিগুলি পুঁজিবাদী বাজারে একে অপরের সাথে প্রতিযোগিতা করে। এই ধরণের বাজার সমাজতন্ত্রের প্রথম প্রধান বিশদ ব্যাখ্যাটি পিয়েরে-জোসেফ প্রুডন করেছিলেন এবং একে পারস্পরিকতাবাদ বলা হয়।
স্ব-পরিচালিত বাজার সমাজতন্ত্র যুগোস্লাভিয়ায় অর্থনীতিবিদ ব্রাঙ্কো হরভাত এবং জারোস্লাভ ভ্যানেক দ্বারা প্রচারিত হয়েছিল। সমাজতন্ত্রের স্ব-পরিচালিত মডেলে, সংস্থাগুলি সরাসরি তাদের কর্মচারীদের মালিকানাধীন হবে এবং ব্যবস্থাপনা বোর্ড কর্মচারীদের দ্বারা নির্বাচিত হবে। এই সমবায় সংস্থাগুলি মূলধনী পণ্য এবং ভোগ্যপণ্য বিক্রির জন্য বাজারে একে অপরের সাথে প্রতিযোগিতা করবে।
সমাজতান্ত্রিক বাজার অর্থনীতি
1978 সালের সংস্কারের পরে, চীন একটি সমাজতান্ত্রিক বাজার অর্থনীতির বিকাশ ঘটায় যেখানে অর্থনীতির বেশিরভাগ অংশই রাষ্ট্রীয় মালিকানার অধীনে, রাষ্ট্রীয় উদ্যোগগুলি যৌথ-স্টক কোম্পানি হিসাবে সংগঠিত হয় এবং বিভিন্ন সরকারী সংস্থা শেয়ারহোল্ডার সিস্টেমের মাধ্যমে শেয়ারের নিয়ন্ত্রণ করে। মূল্যগুলি একটি বহুলাংশে বিনামূল্যে-মূল্য সিস্টেম দ্বারা সেট করা হয় এবং রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন উদ্যোগগুলি একটি সরকারী পরিকল্পনা সংস্থার দ্বারা ক্ষুদ্র ব্যবস্থাপনার অধীন হয় না। অনুসরণ করে ভিয়েতনামে সমাজতান্ত্রিক-ভিত্তিক বাজার অর্থনীতি নামে একটি অনুরূপ ব্যবস্থা আবির্ভূত হয়েছে 1986 সালে সংস্কার। এই ব্যবস্থাটিকে প্রায়শই বাজার সমাজতন্ত্রের পরিবর্তে রাষ্ট্রীয় পুঁজিবাদ হিসাবে চিহ্নিত করা হয় কারণ সংস্থাগুলিতে কর্মচারী স্ব-ব্যবস্থাপনার কোনও অর্থপূর্ণ ডিগ্রি নেই, কারণ রাষ্ট্রীয় উদ্যোগগুলি কর্মী বা সরকারকে বিতরণ করার পরিবর্তে তাদের মুনাফা ধরে রাখে এবং কারণ অনেকগুলি কার্যত ব্যক্তিগত হিসাবে কাজ করে উদ্যোগ মুনাফাগুলি জনসংখ্যাকে ব্যাপকভাবে উপকৃত করার জন্য একটি সামাজিক লভ্যাংশ অর্থায়ন করে না, বা তারা তাদের কর্মচারীদের জন্য জমা করে না। চীনে, এই অর্থনৈতিক মডেলটিকে সমাজতন্ত্রের একটি প্রাথমিক পর্যায় হিসাবে উপস্থাপিত করা হয়েছে রাষ্ট্রীয় এবং অ-রাষ্ট্রীয় উভয় ক্ষেত্রেই পুঁজিবাদী ব্যবস্থাপনা অনুশীলন এবং এন্টারপ্রাইজ সংস্থার ফর্মগুলির আধিপত্য ব্যাখ্যা করার জন্য।
ধর্মে
দার্শনিক এবং ধর্মতাত্ত্বিকদের একটি বিস্তৃত পরিসর একেশ্বরবাদী ধর্মের ধারণাগুলির সাথে বাজার অর্থনীতিকে যুক্ত করেছে। মাইকেল নোভাক পুঁজিবাদকে ক্যাথলিকবাদের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত বলে বর্ণনা করেছেন, কিন্তু ম্যাক্স ওয়েবার পুঁজিবাদ এবং প্রোটেস্ট্যান্টবাদের মধ্যে একটি সংযোগ স্থাপন করেছেন। অর্থনীতিবিদ Jeffrey Sachs বলেছেন যে তার কাজ ইহুদি ধর্মের নিরাময় বৈশিষ্ট্য দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিল। ইউনাইটেড সিনাগগের প্রধান রাব্বি লর্ড স্যাক্স আধুনিক পুঁজিবাদ এবং সোনার বাছুরের ইহুদি চিত্রের মধ্যে একটি সম্পর্ক আঁকেন।
খ্রিস্টধর্ম
খ্রিস্টান বিশ্বাসে, মুক্তির ধর্মতত্ত্ব আন্দোলন শ্রমবাজার পুঁজিবাদে চার্চকে জড়িত করার পক্ষে। অনেক পুরোহিত এবং সন্ন্যাসী নিজেদেরকে শ্রম সংস্থায় একীভূত করেছিল যখন অন্যরা বস্তিতে চলে গিয়েছিল দরিদ্রদের মধ্যে বসবাস করার জন্য। পবিত্র ট্রিনিটিকে সামাজিক সমতা এবং দারিদ্র্য দূরীকরণের আহ্বান হিসাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছিল। যাইহোক, পোপ জন পল দ্বিতীয় তাঁর মুক্তির ধর্মতত্ত্বের সমালোচনায় অত্যন্ত সক্রিয় ছিলেন। তিনি খ্রিস্টধর্ম এবং মার্কসবাদের মধ্যে বর্ধিত সংমিশ্রণ সম্পর্কে বিশেষভাবে উদ্বিগ্ন ছিলেন। তিনি ক্যাথলিক প্রতিষ্ঠানগুলি বন্ধ করে দিয়েছিলেন যেগুলি মুক্তির ধর্মতত্ত্ব শেখায় এবং এর কিছু কর্মীকে চার্চ থেকে বরখাস্ত করেছিল।
বৌদ্ধধর্ম
বাজার অর্থনীতিতে বৌদ্ধ দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছিল ইএফ শুমাখারের 1966 সালের প্রবন্ধ "বৌদ্ধ অর্থনীতি" এ। শুমাখার জোর দিয়েছিলেন যে বৌদ্ধ নীতি দ্বারা পরিচালিত একটি বাজার অর্থনীতি আরও সফলভাবে এর জনগণের চাহিদা পূরণ করবে। তিনি বৌদ্ধ শিক্ষাকে মেনে চলা পেশার গুরুত্ব বা অনুসরণের ওপর জোর দেন। ক্লেয়ার ব্রাউন ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলেতে অফার করেছিলেন এমন একটি কোর্সের জন্য প্রবন্ধটি পরে পড়ার প্রয়োজন হবে।
সমালোচনা
অর্থনীতিবিদ জোসেফ স্টিগলিটজ যুক্তি দেন যে বাজারগুলি তথ্যগত অদক্ষতা থেকে ভুগছে এবং বাজারের অনুমিত দক্ষতা নিওক্লাসিক্যাল কল্যাণ অর্থনীতির ত্রুটিপূর্ণ অনুমান, বিশেষ করে নিখুঁত এবং মূল্যহীন তথ্যের অনুমান এবং সম্পর্কিত প্রণোদনা সমস্যা থেকে উদ্ভূত। নিওক্লাসিক্যাল ইকোনমিক্স ধরে নেয় স্থির ভারসাম্য এবং দক্ষ বাজারের প্রয়োজন যে কোন অ- উত্তলতা নেই, যদিও অ-উত্তলতা আধুনিক অর্থনীতিতে ব্যাপক। স্টিগলিটজের সমালোচনা পুঁজিবাদের বিদ্যমান মডেল এবং বাজার সমাজতন্ত্রের অনুমানমূলক মডেল উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। যাইহোক, স্টিগলিৎজ বাজার প্রতিস্থাপনের পক্ষে নয়, বরং বলেছে যে বাজারের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে এবং সমসাময়িক অর্থনীতিতে বিদ্যমান ব্যাপক বাজারের ব্যর্থতা মোকাবেলায় সরকারের হস্তক্ষেপের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। একটি ন্যায্য বাজার অর্থনীতি প্রকৃতপক্ষে একটি মার্টিংগেল বা একটি ব্রাউনিয়ান মোশন মডেল এবং এই ধরনের মডেলের একজন অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীর জন্য যে কোনো মুহূর্তে সাফল্যের সম্ভাবনা 50% এর বেশি নেই। যে কোনো ন্যায্য বাজারের ফ্র্যাক্টাল প্রকৃতির কারণে এবং প্রতিযোগিতার আইনের অধীন বাজারের অংশগ্রহণকারী হওয়ার কারণে যা লাভের একটি ক্রমবর্ধমান অংশ পুনঃবিনিয়োগ আরোপ করে, যে কোনো অংশগ্রহণকারীর অর্ধেক জীবনের মধ্যে দেউলিয়া হওয়ার গড় পরিসংখ্যানগত সম্ভাবনাও 50% এবং 100 % সময়ের একটি অসীম নমুনা বিবেচনা করা হয় কিনা।
রবিন হ্যানেল এবং মাইকেল অ্যালবার্ট দাবি করেন যে "বাজারগুলি সহজাতভাবে শ্রেণী বিভাজন তৈরি করে"। অ্যালবার্ট বলেছেন যে বাজার অর্থনীতিতে যদি প্রত্যেকেই একটি ভারসাম্যপূর্ণ কাজের জটিলতার সাথে শুরু করে (বিভিন্ন সৃজনশীলতা, দায়িত্ব এবং ক্ষমতায়নের ভূমিকার মিশ্রণ করে), তর্ক করে, শ্রেণী বিভাজন তৈরি হবে:এতদূর যুক্তি না নিয়ে, এটা স্পষ্ট যে অর্থনৈতিক গণতন্ত্রের মতো ক্ষমতায়ন কাজের অসম বন্টন সহ একটি বাজার ব্যবস্থায়, কিছু শ্রমিক অর্থনৈতিক লাভের সুবিধাগুলি অর্জন করতে অন্যদের চেয়ে বেশি সক্ষম হবে। উদাহরণস্বরূপ, যদি একজন কর্মী গাড়ি ডিজাইন করে এবং অন্যজন সেগুলি তৈরি করে, ডিজাইনার তার জ্ঞানীয় দক্ষতাগুলি নির্মাতার চেয়ে বেশি ঘন ঘন ব্যবহার করবেন। দীর্ঘমেয়াদে, ডিজাইনার নির্মাতার চেয়ে ধারণাগত কাজে আরও পারদর্শী হয়ে উঠবেন, যা আয়ের বন্টনের উপর একটি ফার্মে প্রাক্তন দর কষাকষির ক্ষমতা প্রদান করবে। একজন ধারণাগত কর্মী যে তার আয়ের সাথে সন্তুষ্ট নয় সে এমন একটি কোম্পানির জন্য কাজ করার হুমকি দিতে পারে যা তাকে বেশি অর্থ প্রদান করবে। প্রভাব হল ধারণাগত এবং কায়িক শ্রমিকদের মধ্যে একটি শ্রেণী বিভাজন, এবং শেষ পর্যন্ত ব্যবস্থাপক এবং শ্রমিক, এবং ধারণাগত শ্রমিকদের জন্য একটি প্রকৃত শ্রম বাজার। ডেভিড ম্যাকনালি মার্কসবাদী ঐতিহ্যে যুক্তি দেন যে বাজারের যুক্তি সহজাতভাবে অসম ফলাফল তৈরি করে এবং অসম বিনিময়ের দিকে পরিচালিত করে, যুক্তি দিয়ে যে অ্যাডাম স্মিথের নৈতিক অভিপ্রায় এবং সমান বিনিময়ের নৈতিক দর্শনকে তিনি মুক্ত বাজারের চর্চার দ্বারা ক্ষুন্ন করেছিলেন। বাজার অর্থনীতির বিকাশের সাথে জবরদস্তি, শোষণ এবং সহিংসতা জড়িত ছিল যা স্মিথের নৈতিক দর্শনের মুখোমুখি হতে পারেনি। ম্যাকনালি বাজারের অর্থনীতি থেকে পরজীবী উপাদান যেমন উৎপাদনের উপায়ের ব্যক্তিগত মালিকানাকে মুক্ত করে সমান বিনিময়ের ভিত্তিতে ন্যায্য বাজারের সম্ভাবনায় বিশ্বাস করার জন্য বাজার সমাজতন্ত্রীদের সমালোচনা করেন। ম্যাকনালি যুক্তি দেন যে যখন সমাজতন্ত্রকে মজুরি-ভিত্তিক শ্রমের সমাপ্তি হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয় তখন বাজার সমাজতন্ত্র একটি অক্সিমোরন।
বাজার অর্থনীতিতে সরবরাহ এবং চাহিদার ভূমিকা
বাজারে লেনদেন হওয়া মূল্য এবং পরিমাণ উভয়ই নির্ধারণ করে সরবরাহ এবং চাহিদা বাজারের অর্থনীতি চালনা করার ক্ষেত্রে একটি সহায়ক ভূমিকা পালন করে। সরবরাহকে সংজ্ঞায়িত করা হয় মূল্য বৃদ্ধির ফলে উৎপাদকদের কাছ থেকে সরবরাহ বৃদ্ধি পায়; অন্যদিকে চাহিদা মানে যে কোনো ড্রপ ভোক্তাদের কাছ থেকে পছন্দসই পরিমাণে বৃদ্ধির দিকে নিয়ে যায়; এই দুটি আইন ভারসাম্যের সাথে মিলিত হয় যখন প্রদত্ত পরিমাণ সমান পরিমাণের দাবি করা হয় - যা ভারসাম্য মূল্য/পরিমাণ ভারসাম্য বিন্দু হিসাবে পরিচিত। পণ্য এবং পরিষেবার প্রাপ্যতা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করে বাজার অর্থনীতিতে দাম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যখন প্রবল চাহিদা থাকে কিন্তু সরবরাহ সীমিত হয়, তখন দাম বৃদ্ধি পায়, প্রযোজকদের সংকেত দেয় যে সেই পণ্যের বেশি উৎপাদন করে লাভ বাড়ানোর সুযোগ থাকতে পারে। বিপরীতভাবে, যখন বর্ধিত সরবরাহের সাথে কম চাহিদা থাকে তখন দাম কমে যায়, নির্মাতাদেরকে দেখায় যে তাদের অবশ্যই আউটপুট কমাতে হবে বা প্রতিযোগিতামূলক থাকার জন্য এবং লাভজনক থাকার জন্য খরচ কমানোর পদ্ধতি খুঁজে বের করতে হবে।
প্রযুক্তিগত মান পরিবর্তন, নতুন সরকারী আইন এবং প্রাকৃতিক বিপর্যয় সহ বাহ্যিক কারণ সরবরাহ ও চাহিদার উপর যথেষ্ট প্রভাব ফেলতে পারে। প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন সরবরাহ বাড়াতে পারে, যখন সরকার কর্তৃক জারি করা আইন তা হ্রাস করতে পারে বা এমনকি চাহিদাও কমাতে পারে। প্রাকৃতিক বিপর্যয়গুলি সরবরাহ শৃঙ্খলকে মারাত্মকভাবে ব্যাহত করার ক্ষমতা রাখে, মূল আইটেমের ঘাটতি তৈরি করে যা একই সাথে চাহিদা হ্রাস করার সাথে সাথে খরচ বাড়ায়। সরবরাহ এবং চাহিদা যেকোন বাজার অর্থনীতিতে একটি অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে মূল্যগুলি সঠিকভাবে বাজারের শক্তিগুলিকে প্রতিফলিত করে, সরবরাহ এবং চাহিদা পরিস্থিতির মধ্যে অবস্থার পরিবর্তনের সাথে সাথে সেই অনুযায়ী খাপ খাইয়ে নেয়, যখন উৎপাদকরা ভোক্তাদের কাছ থেকে মূল্য সংকেত অনুযায়ী উত্পাদন সামঞ্জস্য করে, গ্রাহকদের অনুরোধ পূরণ করে এবং ব্যক্তিদের স্বাধীনতা দেয়। ব্যক্তিগত পছন্দ বা আর্থিক সীমাবদ্ধতার উপর ভিত্তি করে ক্রয় পছন্দ করা। এইভাবে সরবরাহ এবং চাহিদা বাজার শক্তি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত অর্থনীতি গঠন ও স্থিতিশীল করার ক্ষেত্রে একটি সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
টেকসই বাজার অর্থনীতি
একটি টেকসই বাজার অর্থনীতি অর্থনৈতিক সম্প্রসারণ এবং পরিবেশ সংরক্ষণের ভারসাম্য বজায় রাখতে চায়। এটি স্বীকার করে যে দীর্ঘমেয়াদী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য টেকসই পরিবেশগত সুরক্ষা এবং সম্পদ ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য। এই ভারসাম্য অর্জনের জন্য, সেক্টর জুড়ে টেকসই অনুশীলন বাস্তবায়ন, যেমন কার্বন নিঃসরণ কমানো, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির উত্সগুলি বিকাশ করা এবং বৃত্তাকার অর্থনীতির ধারণাগুলিকে বাস্তবে প্রয়োগ করা। ট্যাক্স ইনসেনটিভ, কার্বন ট্রেডিং প্রোগ্রাম এবং পরিবেশগত প্রয়োজনীয়তাগুলি হল কয়েকটি উপায় যা সরকারি নিয়ম এবং নীতিগুলি উদ্যোগগুলিকে টেকসই অনুশীলনগুলি গ্রহণ করতে উত্সাহিত করে৷
একই সময়ে, পরিবেশ-বান্ধব পণ্য এবং পরিষেবাগুলির জন্য ভোক্তাদের চাহিদা এবং এই বিষয়গুলি বোঝার ফলে আরও টেকসই বিকল্পগুলির পক্ষে বাজারের গতিশীলতা প্রভাবিত হতে পারে। একটি টেকসই বাজার অর্থনীতি উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করতে পারে, সবুজ কর্মসংস্থান প্রদান করতে পারে এবং অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে পরিবেশগত কারণগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কল্যাণের নিশ্চয়তা দিতে পারে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন সংরক্ষণের সময় স্থায়িত্বকে অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য সরকার, কর্পোরেশন এবং জনগণের মধ্যে সহযোগিতা প্রয়োজন।
তথ্যসূত্র
আরও পড়া
Åslund, Anders. “The Rise of State Capitalism.” Russia’s Crony Capitalism: The Path from Market Economy to Kleptocracy, Yale University Press, 2019, pp. 97–131, .
Boushey, Heather. “Market Structure.” Unbound: How Inequality Constricts Our Economy and What We Can Do about It, Harvard University Press, 2019, pp. 114–138, .
Chari, Anusha. “The International Market for Corporate Control.” Global Goliaths: Multinational Corporations in the 21st Century Economy, edited by C. FRITZ FOLEY et al., Brookings Institution Press, 2021, pp. 129–182, .
Cochoy, Franck. “Another Discipline for the Market Economy: Marketing as a Performative Knowledge and Know-How for Capitalism.” The Sociological Review 46, no. 1_suppl (May 1998): 194–221.
Cordier, S., Pareschi, L. & Toscani, G. On a Kinetic Model for a Simple Market Economy. Journal of Statistical Physics 120, 253–277 (2005).
Corneo, Giacoma and Daniel Steuer. “Market Economy Plus Welfare State.” Is Capitalism Obsolete?: A Journey through Alternative Economic Systems, Harvard University Press, 2017, pp. 225–248, .
Cronin, James E. “Market Rules and the International Economy.” Global Rules: America, Britain and a Disordered World, Yale University Press, 2014, pp. 121–147, .
Cyndecka, Małgorzata Agnieszka. “The Applicability and Application of the Market Economy Investor Principle: Lessons Learnt from the Financial Crisis.” European State Aid Law Quarterly, vol. 16, no. 4, Lexxion Verlagsgesellschaft mbH, 2017, pp. 512–526, .
Ebner, Alexander. “Continuity and Change in Germany’s Social Market Economy: A Matter of Economic Style?” Contesting Deregulation: Debates, Practices and Developments in the West since the 1970s, edited by Knud Andresen and Stefan Müller, 1st ed., vol. 31, Berghahn Books, 2017, pp. 41–56, .
Finn, Daniel k. “What Can Be Done about Market Injustice?” Consumer Ethics in a Global Economy: How Buying Here Causes Injustice There, Georgetown University Press, 2019, pp. 143–153, .
Hirschfeld, Mary L. “Toward a Humane Economy: A Pragmatic Approach.” Aquinas and the Market: Toward a Humane Economy, Harvard University Press, 2018, pp. 191–218, .
Kratz, Agatha, et al. Time's Up: China's Coming Battle for Market Economy Status. European Council on Foreign Relations, 2016, .
Kunde, Meg. “Making the Free Market Moral: Ronald Reagan’s Covenantal Economy.” Rhetoric and Public Affairs, vol. 22, no. 2, Michigan State University Press, 2019, pp. 217–252, .
Leshem, Dotan. “From Ecclesiastical to Market Economy.” The Origins of Neoliberalism: Modeling the Economy from Jesus to Foucault, Columbia University Press, 2016, pp. 153–182, .
Lothian, Tamara. “The Democratized Market Economy in Latin America (and Elsewhere): An Exercise in Institutional Thinking Within Law and Political Economy.” Law and the Wealth of Nations: Finance, Prosperity, and Democracy, Columbia University Press, 2017, pp. 138–196, .
Lothian, Tamara. “The Democratized Market Economy.” Law and the Wealth of Nations: Finance, Prosperity, and Democracy, Columbia University Press, 2017, pp. 113–137, .
Mittermaier, Karl and Isabella Mittermaier. “Free-Market Dogmatism and Pragmatism.” In The Hand Behind the Invisible Hand: Dogmatic and Pragmatic Views on Free Markets and the State of Economic Theory, 1st ed., 23–26. Bristol University Press, 2020.
Murphy, Kevin M, Andrei Shleifer, Robert W. Vishny, The Transition to a Market Economy: Pitfalls of Partial Reform, The Quarterly Journal of Economics, Volume 107, Issue 3, August 1992, pp. 889–906,
Nee, Victor. “The Role of the State in Making a Market Economy.” Journal of Institutional and Theoretical Economics (JITE) / Zeitschrift Für Die Gesamte Staatswissenschaft, vol. 156, no. 1, Mohr Siebeck GmbH & Co. KG, 2000, pp. 64–88,
Ngo, Tak-Wing. “Asia and the Historicity of the Market Economy.” Verge: Studies in Global Asias, vol. 1, no. 1, University of Minnesota Press, 2015, pp. 44–50, .
Pomeranz, Kenneth. “Market Economies in Europe and Asia.” The Great Divergence: China, Europe, and the Making of the Modern World Economy, NED-New edition, vol. 117, Princeton University Press, 2021, pp. 69–108, .
Robin, Ron. “Castrophobia and the Free Market: The Wohlstetters’ Moral Economy.” The Cold World They Made: The Strategic Legacy of Roberta and Albert Wohlstetter, Harvard University Press, 2016, pp. 118–138, .
Rodgers, Daniel T. “Moralizing the Market Economy.” As a City on a Hill: The Story of America’s Most Famous Lay Sermon, Princeton University Press, 2018, pp. 96–106, .
Schebesta, Martin. Climate Change, Digitisation and Globalisation — Does the Social Market Economy Need Renewal? Konrad Adenauer Stiftung, 2020, .
Sundararajan, Arun. “The Sharing Economy, Market Economies, and Gift Economies.” The Sharing Economy: The End of Employment and the Rise of Crowd-Based Capitalism, The MIT Press, 2016, pp. 23–46, .
Temin, Peter. “The Labor Market.” The Roman Market Economy, Princeton University Press, 2013, pp. 114–138, .
Tomlinson, Jim. “The Failures of Neoliberalism in Britain since the 1970s: The Limits on ‘Market Forces’ in a Deindustrialising Economy and a ‘New Speenhamland.’” The Neoliberal Age?: Britain since the 1970s, edited by Aled Davies et al., UCL Press, 2021, pp. 94–111, .
Weiss, Hadas. “Capital’s Fidelity: Financialization in the German Social Market Economy.” Financialization: Relational Approaches, edited by Chris Hann and Don Kalb, 1st ed., vol. 6, Berghahn Books, 2020, pp. 177–195, .
Widerquist, Karl and Grant S. McCall. “The Negative Freedom Argument for the Market Economy.” The Prehistory of Private Property: Implications for Modern Political Theory, Edinburgh University Press, 2021, pp. 79–99, .
বাহ্যিক লিঙ্ক
Market Systems at Encyclopædia Britannica Online.
বাজার (অর্থশাস্ত্র)
অর্থনৈতিক ব্যবস্থা
অর্থনৈতিক মতাদর্শ
পুঁজিবাদ
স্থায়ীভাবে অকার্যকর বহিঃসংযোগসহ নিবন্ধ
অকার্যকর বহিঃসংযোগ সহ সমস্ত নিবন্ধ | https://en.wikipedia.org/wiki/Market_economy | Market economy | A market economy is an economic system in which the decisions regarding investment, production, and distribution to the consumers are guided by the price signals created by the forces of supply and demand. The major characteristic of a market economy is the existence of factor markets that play a dominant role in the allocation of capital and the factors of production.
Market economies range from minimally regulated free-market and laissez-faire systems where state activity is restricted to providing public goods and services and safeguarding private ownership, to interventionist forms where the government plays an active role in correcting market failures and promoting social welfare. State-directed or dirigist economies are those where the state plays a directive role in guiding the overall development of the market through industrial policies or indicative planning—which guides yet does not substitute the market for economic planning—a form sometimes referred to as a mixed economy.
Market economies are contrasted with planned economies where investment and production decisions are embodied in an integrated economy-wide economic plan. In a centrally planned economy, economic planning is the principal allocation mechanism between firms rather than markets, with the economy's means of production being owned and operated by a single organizational body. |
1465322 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B0%20%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%9A%20%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%AD | ভ্লাদিমির দিমিত্রিয়েভিচ নাজারভ | ভ্লাদিমির দিমিত্রিয়েভিচ নাজারভ (; জন্ম: ৮ জুন ২০০২; ভ্লাদিমির নাজারভ নামে সুপরিচিত) হলেন একজন উজবেক পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি বর্তমানে উজবেক ক্লাব পাখতাকোর এবং উজবেকিস্তান জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে গোলরক্ষক হিসেবে খেলেন।
২০২১ সালে, নাজারভ উজবেকিস্তান অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে উজবেকিস্তানের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন।
প্রারম্ভিক জীবন
ভ্লাদিমির দিমিত্রিয়েভিচ নাজারভ ২০০২ সালের ৮ই জুন তারিখে উজবেকিস্তানের তাশখন্দে জন্মগ্রহণ করেছেন এবং সেখানেই তার শৈশব অতিবাহিত করেছেন।
আন্তর্জাতিক ফুটবল
নাজারভ উজবেকিস্তান অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে উজবেকিস্তানের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। ২০২১ সালের ২৭শে অক্টোবর তারিখে তিনি সৌদি আরব অনূর্ধ্ব-২৩ দলের বিরুদ্ধে ম্যাচে উজবেকিস্তান অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন। নাজারভ ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের জন্য প্রকাশিত উজবেকিস্তান অলিম্পিক দলে স্থান পেয়েছেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
২০০২-এ জন্ম
জীবিত ব্যক্তি
উজবেক ফুটবলার
ফুটবল গোলরক্ষক
পাখতাকোর ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড়
উজবেকিস্তানের আন্তর্জাতিক যুব ফুটবলার
উজবেকিস্তানের অনূর্ধ্ব-২৩ আন্তর্জাতিক ফুটবলার
২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার | https://en.wikipedia.org/wiki/Vladimir_Nazarov_(footballer) | Vladimir Nazarov (footballer) | Vladimir Dmitriyevich Nazarov (born 8 June 2002) is an Uzbekistani professional footballer who plays for Pakhtakor and the Uzbekistan under-23 national team. |
1465327 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%82%20%E0%A6%87%20%28%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%29 | ওয়াং ই (রাজনীতিবিদ) | ওয়াং ই (চীনা: 王毅; জন্ম ১৯ অক্টোবর ১৯৫৩) একজন চীনা কূটনীতিক এবং রাজনীতিবিদ যিনি ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে চীনা কমিউনিস্ট পার্টি কেন্দ্রীয় কমিটির পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিশন অফিসের পরিচালক হিসেবে এবং জুলাই থেকে চীনের পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। জুলাই ২০২৩ থেকে ( এর আগে ২০১৩ থেকে ২০২২ পর্যন্ত) দায়িত্ব পালন করছেন।
ওয়াং ২০তম পলিটব্যুরোর সদস্য। তিনি এর আগে ২০১৮ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত চীনের স্টেট কাউন্সিলর, ২০১৩ থেকে ২০২২ পর্যন্ত চীনের পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রী, ২০০৮ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত স্টেট কাউন্সিল তাইওয়ান অ্যাফেয়ার্স অফিসের পরিচালক এবং ২০০৪ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত জাপানে চীনা রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
প্রারম্ভিক এবং ব্যক্তিগত জীবন
ওয়াং বেইজিংয়ে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৯ সালের সেপ্টেম্বরে হাই স্কুল থেকে স্নাতক হওয়ার পর তাকে উত্তর-পূর্ব চীনে পাঠানো হয়। পরবর্তীকালে তিনি হেইলংজিয়াং প্রদেশের উত্তর-পূর্ব নির্মাণ আর্মি কর্পসে আট বছর দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৭৭ সালের ডিসেম্বরে, ওয়াং বেইজিংয়ে ফিরে আসেন এবং একই বছরে বেইজিং ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের এশিয়ান এবং আফ্রিকান ভাষা বিভাগে ভর্তি হন। তিনি প্রতিষ্ঠানে জাপানি অধ্যয়ন করেন, ১৯৮২ সালের ফেব্রুয়ারিতে স্নাতক ডিগ্রি নিয়ে স্নাতক হন। তিনি সাবলীল ইংরেজি এবং জাপানি বলতে পরিচিত।
প্রারম্ভিক কর্মজীবন (১৯৮২-২০১৩)
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হওয়ার পর, ওয়াংকে তার শ্বশুর কিয়ান জিয়াডং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এশিয়ান বিভাগে পাঠিয়েছিলেন, যেখানে তিনি একজন কূটনীতিক হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেছিলেন। ১৯৮৯ সালের সেপ্টেম্বরে, তাকে জাপানে চীনা দূতাবাসে পাঠানো হয় এবং সেখানে পাঁচ বছর দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৪ সালের মার্চ মাসে যখন তিনি চীনে ফিরে আসেন, ওয়াং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এশীয় বিভাগের ভাইস সেকশন প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হন এবং পরের বছর তাকে সেকশন চিফ হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়। আগস্ট ১৯৯৭ থেকে ফেব্রুয়ারি ১৯৯৮ পর্যন্ত, ওয়াং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জর্জটাউন ইউনিভার্সিটির বৈদেশিক সম্পর্ক ইনস্টিটিউটের একজন ভিজিটিং স্কলার ছিলেন। প্রত্যাবর্তনের পরপরই তিনি সহকারী মন্ত্রী ও নীতি গবেষণা অফিসের পরিচালক হিসেবে পদোন্নতি পান। সেপ্টেম্বর ১৯৯৯ থেকে, ওয়াং চায়না ফরেন অ্যাফেয়ার্স ইউনিভার্সিটিতে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধ্যয়ন করেন এবং ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন। ফেব্রুয়ারী ২০০১ সালে, ওয়াংকে এশিয়ান বিষয়ক ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র বিষয়ক উপমন্ত্রী হিসাবে উন্নীত করা হয়।
২০০৪ সালের সেপ্টেম্বরে, ওয়াং জাপানে চীনের রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিযুক্ত হন। তিনি সেপ্টেম্বর ২০০৭ পর্যন্ত এই পদে দায়িত্ব পালন করেন। জুন ২০০৮ সালে, ওয়াং চীনের স্টেট কাউন্সিলের তাইওয়ান বিষয়ক অফিসের পরিচালক হিসাবে চেন ইউনলিনের স্থলাভিষিক্ত হন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রী (২০১৩-২০২২)
১৬ মার্চ ২০১৩ তারিখে, ১২তম জাতীয় গণ কংগ্রেসের (NPC) প্রথম অধিবেশন চলাকালীন, ওয়াং ইয়াং জিচির স্থলাভিষিক্ত হয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রী নিযুক্ত হন।
শি জিনপিংয়ের অধীনে চীনের বৈদেশিক নীতিকে ক্রমবর্ধমান দৃঢ়তাপূর্ণ হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে, এমনকি উলফ ওয়ারিয়র ডিপ্লোমেসি নামেও পরিচিত। মার্চ ২০১৪ সালে পররাষ্ট্র মন্ত্রী হিসাবে তার উদ্বোধনী সংবাদ সম্মেলনে, ওয়াং এই নতুন দিকটিকে "চীনা সমাধান এবং চীনা কণ্ঠস্বর বিশ্বকে শোনার জন্য সাফল্যের জন্য সক্রিয়ভাবে প্রচেষ্টা" হিসাবে চিহ্নিত করেছিলেন। ২০১৭ সালে, ওয়াং-এর নেতা "দুটি নির্দেশিকা" বর্ণনা করেছিলেন, যে নীতিগুলি: (1) চীনকে আরও ন্যায়সঙ্গত এবং যুক্তিসঙ্গত বিশ্বব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য বিশ্ব সম্প্রদায়কে গাইড করতে হবে এবং (2) চীনকে বিশ্ব সম্প্রদায়কে গাইড করতে হবে। আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা রক্ষা। "দুটি নির্দেশিকা" অনুসরণ করে, ওয়াং "বিশ্ব শাসনের সংস্কারের দিকনির্দেশনায়" চীনকে "নেতৃস্থানীয় ছাগল" হিসাবে তুলনা করেছেন।
জুলাই ২০১৬ সালে, ওয়াং চীনা মাইক্রো-ব্লগ সিনা ওয়েইবোতে একজন ইন্টারনেট সেলিব্রিটি হয়ে ওঠেন। ওয়াং-এর প্রতি নিবেদিত ওয়েইবো-তে একটি ফ্যান ক্লাবের ১৩০,০০০ এরও বেশি ফলোয়ার রয়েছে।
২০১৮ সালের মার্চ মাসে, ওয়াংকে এনপিসি দ্বারা স্টেট কাউন্সিলর হিসাবে উন্নীত করা হয়েছিল।
মধ্যপ্রাচ্য
ওয়াং ইসরাইল এবং ফিলিস্তিন পরিদর্শনের জন্য ডিসেম্বর ২০১৩ সালে মধ্যপ্রাচ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় সফর শুরু করেছিলেন। তিনি উভয় দেশের নেতাদের সাথে ইরানের সাথে পারমাণবিক চুক্তির গুরুত্ব এবং অব্যাহত শান্তি আলোচনার গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করে বলেন, "যুদ্ধ সমস্যার সমাধান করে না। সহিংসতা ঘৃণা বাড়ায়। শান্তি আলোচনাই উপযুক্ত এবং একমাত্র পথ"।
পূর্ব এশিয়া
১৫ এপ্রিল ২০১৮ সন্ধ্যায়, ওয়াং তার জাপানি প্রতিপক্ষ তারো কোনো দ্বারা অভ্যর্থনা জানালেন, নভেম্বর ২০০৯ এর পর চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর জাপানে এই প্রথম সরকারী সফরে
PRC এর কূটনৈতিক স্বীকৃতি
ওয়াং-এর বর্তমান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বের সময়, তিনি ২০১৭ সালে পানামা কর্তৃক চীনের কূটনৈতিক স্বীকৃতি লাভের পাশাপাশি ডোমিনিকান রিপাবলিক এবং এল সালভাদর কে তাইওয়ানের পরিবর্তে চীনকে (গণপ্রজাতন্ত্রী চীন) স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য সহায়তা করেছেন। চীনের) ২০১৮ সালে।
হংকং
২০২১ সালের মার্চ মাসে, ওয়াং হংকংকে শুধুমাত্র "দেশপ্রেমিকদের" শাসন করার সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছিলেন, এই বলে যে "হংকংকে ভালবাসা এবং মাতৃভূমিকে ভালবাসা সামঞ্জস্যপূর্ণ প্রয়োজনীয়তা... হংকংয়ের [হস্তান্তরের] পর থেকে গত ২৪ বছরে, কেউ পাত্তা দেয়নি। কেন্দ্রীয় সরকারের চেয়ে [SAR এর] গণতন্ত্র, সমৃদ্ধি এবং স্থিতিশীলতা সম্পর্কে বেশি।"
কোভিট১৯
জানা গেছে যে ২০২০ সালের আগস্টে ওয়াং এর নরওয়ে সফরের সময়, তিনি বলেছিলেন যে চীন যখন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে ভাইরাসের অস্তিত্বের বিষয়ে রিপোর্ট করা প্রথম দেশ, "এর মানে এই নয় যে ভাইরাসটি চীনে উদ্ভূত হয়েছিল। আসলে, এর জন্য গত কয়েক মাস, আমরা রিপোর্ট দেখেছি... দেখা যাচ্ছে যে ভাইরাসটি বিশ্বের বিভিন্ন অংশে আবির্ভূত হয়েছে, এবং চীনের চেয়ে আগে আবির্ভূত হতে পারে।"
যুক্তরাষ্ট্র
২২ ফেব্রুয়ারী ২০২১ এ, ওয়াং মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বিডেনের প্রশাসনকে তার পূর্বসূরি ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বারা আরোপিত বাণিজ্য এবং জনগণের সাথে যোগাযোগের উপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার আহ্বান জানান। মার্কিন-চীন সম্পর্কের বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ফোরামে তিনি বলেছিলেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে "চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করা উচিত নয়"।
ওয়াং আফগানিস্তান থেকে আমেরিকান নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনী প্রত্যাহারের গতি এবং সময়ের সমালোচনা করেন এবং তাদের "দায়িত্বপূর্ণ ও সুশৃঙ্খলভাবে" প্রত্যাহারের আহ্বান জানান।
রাশিয়া
২৮ জুলাই ২০২২ এ, ওয়াং সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার (SCO) পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকে যোগদান করেছিলেন। তিনি রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভের সাথে দেখা করেছেন, যিনি রাশিয়া ও চীনের মধ্যে "ঐতিহ্যগত বন্ধুত্ব" এর প্রশংসা করেছেন। ২০২২ সালের অক্টোবরে, তিনি রাশিয়ার প্রতি সমর্থন পুনঃনিশ্চিত করে বলেছিলেন যে চীন "রাষ্ট্রপতি পুতিনের নেতৃত্বে রাশিয়াকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করবে … আন্তর্জাতিক মঞ্চে একটি প্রধান শক্তি হিসাবে রাশিয়ার মর্যাদা আরও প্রতিষ্ঠা করতে"। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে, ওয়াং রাশিয়া-ইউক্রেনীয় যুদ্ধে চীনের অবস্থান রক্ষা করেছিলেন এবং বলেছিলেন যে চীন রাশিয়ার সাথে "কৌশলগত পারস্পরিক বিশ্বাস এবং পারস্পরিক উপকারী সহযোগিতাকে গভীর করবে"।
পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিশন অফিসের পরিচালক এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী (২০২৩-বর্তমান)
২০২২ সালের অক্টোবরে, ২০তম সিসিপি জাতীয় কংগ্রেসের ১ম পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনের পর, ওয়াং সিসিপি-র পলিটব্যুরোর সদস্য হন, যদিও তিনি অনানুষ্ঠানিক অবসরের বয়স ৬৮ পেরিয়েছিলেন, সেই সময়ে ৬৯ বছর বয়সে। ২০২২ সালের ৩০ ডিসেম্বর কিন গ্যাং পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে তার স্থলাভিষিক্ত হন ১ জানুয়ারী ২০২৩ এ, ওয়াং সিসিপি সেন্ট্রাল ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিশনের অফিসের পরিচালক হিসাবে নিযুক্ত হন, যা তাকে সিসিপি সাধারণ সম্পাদক শি জিনপিংয়ের অধীনে চীনের শীর্ষ কূটনীতিক করে তোলে। ২০২৩ সালের মার্চ মাসে, ১৪তম জাতীয় গণ কংগ্রেসের প্রথম অধিবেশনের পর রাজ্য কাউন্সিলর হিসাবে কিন গ্যাং তার স্থলাভিষিক্ত হন।
২৫ জুলাই ২০২৩ এ, ওয়াংকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসাবে পুনঃস্থাপিত করা হয়েছিল কিন গ্যাং-এর এক মাস-জনসাধারণের ব্যস্ততা থেকে দীর্ঘ অনুপস্থিতির পরে পদ থেকে বরখাস্ত হওয়ার পরে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে ওয়াংয়ের পুনঃনিযুক্ত হওয়ার ফলে তিনি প্রথম ব্যক্তি যিনি দুবার এই পদে অধিষ্ঠিত হন।
রুশ-ইউক্রেনীয় যুদ্ধ
সম্পাদনা
ফেব্রুয়ারী ২০২৩ সালে, ওয়াং ৫৯ তম মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে ইউক্রেনে রাশিয়ান আক্রমণের জন্য তার শান্তি উদ্যোগের কথা ঘোষণা করেছিলেন। ওয়াং তার চার্জ ডি'অ্যাফেয়ার্স Dai Bing [zh] বেছে নিয়েছিলেনজাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের একাদশ জরুরি বিশেষ অধিবেশনের ১৮তম পূর্ণাঙ্গ বৈঠকে তার শান্তি পরিকল্পনা পরের দিন, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ এ ইউক্রেনের উপর জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের ব্রিফিং-এ রেফারেন্স পাস করেই তিনি তার শান্তি পরিকল্পনার উল্লেখ করার সিদ্ধান্ত নেন
পরিকল্পনাটি হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবানের সমর্থন আকর্ষণ করলে, ন্যাটোর মহাসচিব জেনস স্টলটেনবার্গ বলেছেন যে পরিকল্পনাটির "খুব বেশি বিশ্বাসযোগ্যতা নেই কারণ [চীনারা] ইউক্রেনের অবৈধ আগ্রাসনের নিন্দা করতে পারেনি।"
২৩ জুলাই ২০২৪ এ, ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্রো কুলেবা রাশিয়ার সাথে যুদ্ধের শান্তিপূর্ণ সমাপ্তির জন্য আলোচনার উপায়গুলির জন্য চীন সফর করেছিলেন। ২০১২ সালের পর এই প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফর ছিল
পূর্ব এশীয় জাতি-ভিত্তিক জোট প্রতিষ্ঠার জন্য স্পষ্ট ওকালতি
৩ জুলাই ২০২৩ এ, কিংডাওতে ২০২৩ সালের ত্রিপক্ষীয় সহযোগিতার জন্য আন্তর্জাতিক ফোরামে, ওয়াং অংশগ্রহণকারী জাপানি এবং দক্ষিণ কোরিয়ার দর্শকদের উদ্দেশ্যে বক্তৃতার সময় মন্তব্য করেছিলেন যেখানে তিনি " একসাথে সমৃদ্ধি, পূর্বকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়াকে চীনের সাথে একসাথে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। এশিয়া, এশিয়াকে পুনরুজ্জীবিত করুন এবং বিশ্বকে উপকৃত করুন" বিতর্কিতভাবে বলে যে "বেশিরভাগ আমেরিকান এবং ইউরোপীয়রা চীন, জাপান এবং দক্ষিণ কোরিয়াকে আলাদা করতে পারে না" এবং "আপনি আপনার চুল যতই স্বর্ণকেশী রাঙুন না কেন, আপনি আপনার নাকের আকৃতি যতই ধারালো করুন না কেন, আপনি আপনি কখনই ইউরোপীয় বা আমেরিকান হতে পারবেন না, আপনি কখনই পশ্চিমা হতে পারবেন না।" আরও যোগ করার আগে তাদের অবশ্যই জানতে হবে তাদের "শিকড় কোথায় রয়েছে।" কিছু পণ্ডিত ওয়াং এর বক্তৃতার সমালোচনা করেছিলেন, কারণ এটি বর্ণবাদী হিসাবে পূর্ব এশিয়ায় পূর্ব এশিয়ার মধ্যে একটি জাতিগত ভিত্তিক জোট প্রতিষ্ঠার জন্য সক্রিয়ভাবে সমর্থন এবং সমর্থন করার ধারণাটিকে স্পষ্টভাবে সমর্থন করে বলে মনে হয়। একাডেমিক সম্প্রদায়ের ভূ-রাজনৈতিক পণ্ডিতরা ওয়াং-এর অ্যাসারবিক রাজনৈতিক অলঙ্কারশাস্ত্রের মধ্যে সমান্তরাল আঁকেন, যা পূর্ববর্তী বৃহত্তর পূর্ব এশিয়া সহ-সমৃদ্ধি অংশের সময় ইম্পেরিয়াল জাপানের ধারণার অনুস্মারক সাদৃশ্য এবং অনুরণিত বৈশিষ্ট্যের কারণে উচ্চারিত জাতিগত আন্ডারটোন দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছিল। ২০ শতকের।
ইজরায়েল
সম্পাদনা
ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধের সময়, ইসরায়েল ফিলিস্তিনি জঙ্গি গোষ্ঠী হামাসকে নিন্দা করতে চীনের ব্যর্থতার জন্য "গভীর হতাশা" প্রকাশ করেছিল। জবাবে, ওয়াং ই বলেছেন যে গাজায়, "ইসরায়েলের পদক্ষেপ আত্মরক্ষার বাইরে চলে গেছে।"
সম্মাননা এবং পুরস্কার
: স্টার অফ দ্যা সহ কমান্ডারস ক্রস হাঙ্গেরিয়ান অর্ডার অফ মেরিট (২০২১)
: অর্ডার অফ দানাকার (২০১৬)
: পোলার স্টারের অর্ডার (মঙ্গোলিয়া) (২০০৪)
: হিলাল-ই-পাকিস্তান (২০১৫)
: উরুগুয়ের প্রাচ্য প্রজাতন্ত্রের পদক দুইবার (২০১৬ এবং ২০১৮)
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
২০শ শতাব্দীর চীনা ব্যক্তি
জীবিত ব্যক্তি
১৯৫৩-এ জন্ম
অপর্যালোচিত অনুবাদসহ পাতা | https://en.wikipedia.org/wiki/Wang_Yi_(politician) | Wang Yi (politician) | Wang Yi (Chinese: 王毅; born 19 October 1953) is a Chinese diplomat and politician who has been serving as Director of the Chinese Communist Party Central Committee Foreign Affairs Commission Office since January 2023, and as Minister of Foreign Affairs of China since July 2023 (previously from 2013 to 2022).
Wang is a member of the 20th Politburo. He previously served as State Councilor of China from 2018 to 2023, Minister of Foreign Affairs of China from 2013 to 2022, Director of the State Council Taiwan Affairs Office from 2008 to 2013, and Chinese Ambassador to Japan from 2004 to 2007. |
1465336 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%9A%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A6%BE | কাঁচকলা | কাঁচকলা মুসা গোত্রের শ্বেতসার বিশিষ্ট কলা চাষের একটি ফসল যার ফল সাধারণত রান্নায় ব্যবহৃত হয়। এগুলি কাঁচা অবস্থায় খাওয়া হয় না এবং সাধারণত শ্বেতসার বিশিষ্ট আঠালো প্রকৃতির হয়। এটিকে ইংরেজিতে plantain বা raw banana বলা হয়। এই উদ্ভিদটির স্বীকৃত বৈজ্ঞানিক নাম হল মুসা × প্যারাডিসিয়াকা । সাধারণ কলার থেকে এটি ভিন্ন ফসল।
পশ্চিম ও মধ্য আফ্রিকা, ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জ, মধ্য আমেরিকা এবং দক্ষিণ আমেরিকার উত্তরাঞ্চলে কাঁচকলা একটি প্রধান খাদ্য। এই উদ্ভিদটি ওমুসা বংশের অন্যান্য উদ্ভিৎসদস্যরা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং ওশেনিয়ার গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চল থেকে উদ্ভূত। কলার ফলন সারা বছর ধরে থাকে, যা এগুলিকে একটি নির্ভরযোগ্য সব-ঋতুর প্রধান খাদ্য করে তোলে।
কাঁচকলা রান্না করার সময় তুলনামূলকভাবে নিরপেক্ষ গন্ধযুক্ত এবং নরম গঠনসহ আঠালো হিসাবে বিবেচিত হয়। এগুলি সাধারণত ভাজা, সিদ্ধ বা ময়দা বা ময়দায় প্রক্রিয়াজাত করা হয়।বাঙালি খাবারে এর ব্যবহার উল্লেখযোগ্য, এছাড়া এটি অন্ত্রের স্বাস্থ্য সুষ্ঠুভাবে বজায় রাখতেও উপকারী।
আফ্রিকার রন্ধনশৈলী
মেক্সিকীয় রন্ধনশৈলী
মুসাসি
পুয়ের্তো রিকীয় রন্ধনশৈলী
নাইজেরীয় রন্ধনশৈলী
ঘানার রন্ধনশৈলী
হাইতিয় রন্ধনশৈলী
এশীয় রন্ধনশৈলী
ক্রান্তীয় কৃষি
প্রধান খাদ্য
ক্রান্তীয় ফল
ফলমূল সবজি
কলা (ফল) | https://en.wikipedia.org/wiki/Cooking_banana | Cooking banana | Cooking bananas are a group of starchy banana cultivars in the genus Musa whose fruits are generally used in cooking. They are not eaten raw and generally starchy. Many cooking bananas are referred to as plantains (/ˈplæntɪn/, /plænˈteɪn/, /ˈplɑːntɪn/) or 'green bananas'. In botanical usage, the term "plantain" is used only for true plantains, while other starchy cultivars used for cooking are called "cooking bananas". True plantains are cooking cultivars belonging to the AAB group, while cooking bananas are any cooking cultivar belonging to the AAB, AAA, ABB, or BBB groups. The currently accepted scientific name for all such cultivars in these groups is Musa × paradisiaca. Fe'i bananas (Musa × troglodytarum) from the Pacific Islands are often eaten roasted or boiled, and are thus informally referred to as "mountain plantains", but they do not belong to any of the species from which all modern banana cultivars are descended.
Cooking bananas are a major food staple in West and Central Africa, the Caribbean islands, Central America, and northern South America. Members of the genus Musa are indigenous to the tropical regions of Southeast Asia and Oceania. Bananas fruit all year round, making them a reliable all-season staple food.
Cooking bananas are treated as a starchy fruit with a relatively neutral flavor and soft texture when cooked. Cooking bananas may be eaten raw; however, they are most commonly prepared either fried, boiled, or processed into flour or dough. |
1465338 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BE | পবিত্রতা | পবিত্রতা এমন কিছু বর্ণনা করে যা কোনও দেবতার সেবা বা উপাসনার জন্য উৎসর্গীকৃত বা পৃথক করা হয়; আধ্যাত্মিক শ্রদ্ধা বা ভক্তির যোগ্য বলে বিবেচিত হয়; অথবা বিশ্বাসীদের মধ্যে সশ্রদ্ধ বিশ্ময় বা শ্রদ্ধা জাগিয়ে তোলে। এটি প্রায়শই "ধর্মীয় তাৎপর্যপূর্ণ বস্তু" (পবিত্র নিদর্শন যা গভীর শ্রদ্ধাভক্তি ও ঈশ্বরের কৃপা প্রাপ্ত) বা "পবিত্র স্থান" এর জন্য আরোপিত করা হয়।
তথ্যসূত্র
উৎস
Durkheim, Emile (1915) The Elementary Forms of the Religious Life. London: George Allen & Unwin (originally published 1915, English translation 1915).
Eliade, Mircea (1957) The Sacred and the Profane: The Nature of Religion. Translated by Willard R. Trask. (New York: Harcourt, Brace & World).
Thomas Jay Oord and Michael Lodahl (2006) Relational Holiness: Responding to the Call of Love. Kansas City, Missouri: Beacon Hill.
Pals, Daniel (1996) Seven Theories of Religion. New York: Oxford University Press. US (pbk).
Sharpe, Eric J. (1986) Comparative Religion: A History, 2nd ed., (London: Duckworth, 1986/La Salle: Open Court). US .
বহিঃসংযোগ
The Sacred and the Profane by Carsten Colpe (Encyclopedia of Religion)
খ্রিস্টান ধর্মতত্ত্বে ঈশ্বরের গুণাবলী
ধর্মীয় বিশ্বাস ও মতবাদ | https://en.wikipedia.org/wiki/Sacredness | Sacredness | Sacred describes something that is dedicated or set apart for the service or worship of a deity; is considered worthy of spiritual respect or devotion; or inspires awe or reverence among believers. The property is often ascribed to objects (a "sacred artifact" that is venerated and blessed), or places ("sacred ground").
French sociologist Émile Durkheim considered the dichotomy between the sacred and the profane to be the central characteristic of religion: "religion is a unified system of beliefs and practices relative to sacred things, that is to say, things set apart and forbidden.": 47 In Durkheim's theory, the sacred represents the interests of the group, especially unity, which are embodied in sacred group symbols, or using team work to help get out of trouble. The profane, on the other hand, involve mundane individual concerns. |
1465343 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%AC%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B7 | অবশেষ | অবশেষ বা পবিত্র নিদর্শন হলো অতীতকালের ধর্মীয় তাৎপর্যপূর্ণ লক্ষিত বস্তু বা নিবন্ধ।
অবশেষ সাধারণত বাস্তব স্মারক হিসাবে গভীর শ্রদ্ধাভক্তির উদ্দেশ্যে সংরক্ষিত সাধু বা অন্য ব্যক্তির শারীরিক অবশেষ বা ব্যক্তিগত প্রভাব নিয়ে গঠিত। বৌদ্ধ, খ্রিস্ট, ইসলাম, ওঝাবাদ এবং অন্যান্য অনেক ধর্মের কিছু রূপের গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো অবশেষ।
তথ্যসূত্র
আরও পড়ুন
Brown, Peter; Cult of the Saints: Its Rise and Function in Latin Christianity; University of Chicago Press; 1982
Vauchez, Andre; Sainthood in the Later Middle Ages; Cambridge University Press; 1997
Mayr, Markus; Geld, Macht und Reliquien; Studienverlag, Innsbruck, 2000
Mayr, Markus (Hg); Von goldenen Gebeinen; Studienverlag, Innsbruck, 2001
Fiore, Davide; Human variation of a relic (original title: Variazione Umana di una reliquia); StreetLib, Italy; 2017
বহিঃসংযোগ
The First-class Relics of St. Maximilian Kolbe
Relics in the Church of St Charles Borromeo, Wrocław, Poland
World tour of the relics of St. Therese of Lisieux
Keeping Relics in Perspective
A Place for Relics
Relics and Reliquaries Collection, University of Dayton Special Collections
Introduction by Earnest Brehaut (from his 1916 translation), pp. ix–xxv to: Medieval Sourcebook, Gregory of Tours (539–594), History of the Franks, Books I–X (on the 6th century meaning of sanctus and virtus)
Head, Thomas. "The Cult of the Saints and Their Relics", The On-line Reference Book for Medieval Studies (the ORB), College of Staten Island, City University of New York
Smith, Judith M. H., "Portable Christianity: Relics in the Medieval West (c.700–1200)", Raleigh Lecture on History 2010
Butterfield, Andrew. "What Remains", New Republic, July 28, 2011
Treasures of Heaven: Saints, Relics, and Devotion in Medieval Europe—joint exhibition of the British Museum, Cleveland Museum of Art, and the Walters Art Museum, Baltimore
ধর্মীয় বস্তু
পৌরাণিক বস্তু | https://en.wikipedia.org/wiki/Relic | Relic | In religion, a relic is an object or article of religious significance from the past. It usually consists of the physical remains or personal effects of a saint or other person preserved for the purpose of veneration as a tangible memorial. Relics are an important aspect of some forms of Buddhism, Christianity, Islam, shamanism, and many other religions. Relic derives from the Latin reliquiae, meaning "remains", and a form of the Latin verb relinquere, to "leave behind, or abandon". A reliquary is a shrine that houses one or more religious relics. |
1465362 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%80%20%E0%A6%B0%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A6%A6-%E0%A6%89%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A7%80 | কাজী রশীদ-উন-নবী | কাজী রশীদ-উন-নবী বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন মেজর জেনারেল। তিনি ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক।
কর্মজীবন
কাজী রশীদ-উন-নবী আর্মড ফোর্সেস মেডিক্যাল কলেজের কমান্ড্যান্ট ও স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
১১ জুলাই ২০২৪ থেকে তিনি ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
তথ্যসূত্র
জীবিত ব্যক্তি
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর জেনারেল
ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক | https://en.wikipedia.org/wiki/Quazi_Rashid-Un-Nabi | Quazi Rashid-Un-Nabi | Quazi Md Rashid-Un-Nabi is a Major General of Bangladesh Army. He is the Director General of the Department of Drug Administration. |
1465365 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A7%81%20%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8 | জুজুৎসু কাইসেন | জুজুৎসু কাইসেন হলো গেগে আকুতামি কর্তৃক লিখিত ও চিত্রিত একটি জাপানি মাঙ্গা ধারাবাহিক। এটি ২০১৮ সালের মার্চ থেকে জাপানের সাপ্তাহিক শৌনেন জাম্প ম্যাগাজিনে ধারাবাহিকভাবে এটি প্রকাশিত হয়।২০২৪ সালে জুলাই থেকে প্রকাশক প্রতিষ্ঠান শুয়েশা এগুলো ২৭টি ট্যাঙ্কোবন খণ্ডেও প্রকাশ হয়েছে। জুজুৎসু কাইসেন ইউজি ইতাদোরি নামক উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে নিয়ে নির্মিত। ইউজি ইতাদোরি জুজুৎসু যাদুকরদের একটি গোপন সংগঠনে যোগ দেওয়ার মাধ্যমে রিওমেন সুকুনা নামে একটি শক্তিশালী যাদুকরে অভিশাপ করতে সাহায্য করে,জুজুৎসু কাইসেন মূলত টোকিও মেট্রোপলিটন কার্স টেকনিক্যাল স্কুলের সিক্যুয়াল ২০১৭ সালের এপ্রিল থেকে জুলাই পর্যন্ত সাপ্তাহিক শৌনেন জাম্প ধারাবাহিকেযুক্ত হয়,পরে ২০১৮ সালে ডিসেম্বর এই জুজুৎসু কাইসেন জিরো শিরোনামে একটি ট্যাঙ্কোবন খণ্ডের প্রকাশিত হয়েছি।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
টিবিএস টেলিভিশন (জাপানের) মৌলিক অনুষ্ঠান
শুয়েশা ফ্র্যাঞ্চাইজি
শৌনেন মাঙ্গা
ক্রাঞ্চিরোল অ্যানিমে পুরস্কার বিজয়ী
মাঙ্গা ভিত্তিক অ্যানিমে ধারাবাহিক
রোমাঞ্চকর অভিযানের অ্যানিমে ও মাঙ্গা | https://en.wikipedia.org/wiki/Jujutsu_Kaisen | Jujutsu Kaisen | Jujutsu Kaisen (呪術廻戦, rgh. "Sorcery Battle") is a Japanese manga series written and illustrated by Gege Akutami. It has been serialized in Shueisha's shōnen manga magazine Weekly Shōnen Jump since March 2018, with its chapters collected in 27 tankōbon volumes as of July 2024. The story follows high school student Yuji Itadori as he joins a secret organization of Jujutsu Sorcerers to eliminate a powerful Curse named Ryomen Sukuna, of whom Yuji becomes the host. Jujutsu Kaisen is a sequel to Akutami's Tokyo Metropolitan Curse Technical School, serialized in Shueisha's Jump Giga from April to July 2017, later collected in a tankōbon volume, retroactively titled as Jujutsu Kaisen 0, in December 2018.
Jujutsu Kaisen is licensed for English-language release in North America by Viz Media, which has published the manga in print since December 2019. Shueisha publishes the series in English on the Manga Plus online platform. Two novels, written by Ballad Kitaguni, were published in May 2019 and January 2020, respectively. An anime television series adaptation produced by MAPPA, aired its first season on MBS from October 2020 to March 2021; a second season aired from July to December 2023. A sequel covering the "Culling Game" arc has been announced.
By January 2024, the Jujutsu Kaisen manga had over 90 million copies in circulation, including related novels, digital versions, and Jujutsu Kaisen 0, making it one of the best-selling manga series of all time. |
1465377 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2%20%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF | নেপাল অধিরাজ্য | {{Infobox country
| native_name = নেপাল অধিরাজ্য
| conventional_long_name =
| common_name = নেপাল
| status =
| life_span = ১৭৬৮–২০০৮
| government_type = এককেন্দ্রিক পূর্ণ রাজতন্ত্র
সামরিক একনায়কতন্ত্রের অধীনে
রাণা শাসনের অধীনে
নির্দলীয় পঞ্চায়েত ব্যবস্থার অধীনে
এককেন্দ্রিক সংসদীয় ব্যবস্থা সাংবিধানিক রাজতন্ত্র
অস্থায়ী সরকারের অধীনে
| year_start = ১৭৬৮
| year_end = ২০০৮
| event_start = পৃথ্বীনারায়ণ শাহের অধীনে নেপালের একীকরণ
| date_start = ২৫ সেপ্টেম্বর
| event_end = গণতন্ত্র
| date_end = ২৭ মে ২০০৮
| event1 = থাপা বংশ
| date_event1 = ১৮০৬–১৮৩৭ এবং১৮৪৩–১৮৪৫
| event2 = পাঁডে বংশ
| date_event2 = ১৭৯৯–১৮০৪
এবং ১৮৩৭–১৮৪০
| event3 = রাণা বংশ
| date_event3 = ১৮৪৬–১৯৫১
| event4 = পঞ্চায়ত ব্যবস্থা
| date_event4 = ১৯৬১–১৯৯০
| p1 = গোরখা রাজ্য১৭৬৮:গোরখা রাজ্য
| p2 = মল্ল বংশ ১৭৬৯:মল্ল বংশ
| p3 = চৌবিসী রাজ্যচৌবিসী রাজ্য| flag_p4 = Kirati flag.png | p4 = কিরাঁত কাল১৭৭৪:কিরাঁত রাজ্য
| flag_p5 = Flag of Sikkim (1967-1975).svg
| p5 = সিক্কিম অধিরাজ্য১৭৭৬:সিক্কিম রাজ্য
| p6 = বাইসে রাজ্য১৭৮০-:বাইসে রাজ্য
| p7 = ডোটী রাজ্য ১৭৯১:ডোটী রাজ্য
| flag_p8 = Flag of the Kumaon Kingdom.svg
| p8 = কুমাউঁ
| flag_p9 = Flag of the Princely State of Tehri Garhwal.svg
| p9 = গঢওয়াল অধিরাজ্য ১৮০৪: গঢওয়াল অধিরাজ্য
| s1 = গঢওয়াল অধিরাজ্য ১৮১৬:গঢওয়াল অধিরাজ্য
| flag_s1 = Flag of the Princely State of Tehri Garhwal.svg
| flag_s2 = Flag of Sikkim (1967-1975).svg
| s2 = সিক্কিম অধিরাজ্য
| flag_s3 =
| flag_s4 = Flag of Nepal.svg
| s4 = নেপাল২০০৮: সংঘীয় গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রী নেপাল
| image_map = Gorkha Empire 1805.jpg
| image_map_caption = ১৮০৮ সালে নেপাল অধিরাজ্যর মানচিত্র
| image_map2 = LocationNepal.svg
| image_map2_caption = ২০০৮ সালে নেপাল অধিরাজ্যের অঞ্চল
| image_flag2 = Pre-1962 Flag of Nepal.svg
| flag_alt2 = Pre-1962 Flag of Nepal
| image_flag = Flag of Nepal.svg
| flag_alt = নেপালের জাতীয় পতাকা
| flag_width = 85px
| flag_border = no
| flag_type = উপরের: পতাকা (১৯৬২–২০০৮)নিচে: পতাকা (১৯৬২ পূর্বে)
| image_coat = Coat of arms of Nepal (1962–2008).svg
| symbol_type = জাতীয় প্রতীক(১৯৬২–২০০৮)
| coa_size = 100px
| national_motto = জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরীয়সী (সংস্কৃত)মা এবং মাতৃভূমি স্বর্গের চেয়েও উঁচু
| national_anthem = ১৯৬২–২০০৬:"শ্রীমান গম্ভীর নেপালি"২০০৭–২০০৮:"সয়ৌঁ থুংগা ফূলকা হামী"
| capital = কাঠমান্ডু
| common_languages = নেপালি (সরকারি)
| religion = হিন্দু ধর্ম (সরকারি)
| currency =
| title_leader = মহারাজধিরাজ
| leader1 = পৃথ্বীনারায়ণ শাহ
| year_leader1 = ১৭৬৮–১৭৭৫
| leader2 = জ্ঞানেন্দ্র শাহ
| year_leader2 = ২০০১–২০০৮
| deputy1 = দামোদর পাঁডে
| year_deputy1 = ১৭৯৯–১৮০৪
| deputy2 = গিরিজা প্রসাদ কোইরালা
| year_deputy2 = ২০০৬–২০০৮
| title_deputy = প্রধানমন্ত্রী
| legislature =
| upper_house = মহাসভা(১৯৫৯-১৯৬১)রাষ্ট্রীয় সভা(১৯৯০-২০০২)
| lower_house = প্রতিনিধি সভা(১৯৫১-১৯৬১; ১৯৯০-১৯৯২)
| stat_year1 =
| stat_area1 =
| stat_pop1 =
| today =
| footnotes =
| demonym = নেপালি
| area_km2 =
| area_rank =
| GDP_PPP =
| GDP_PPP_year =
| HDI =
| HDI_year =
| flag2_border = no
| event5 = संवैधानिक राजतन्त्र
| date_event5 = ১৯৯০–২০০৮
| coordinates =
}}নেপাল অধিরাজ্য''' () ছিল দক্ষিণ এশিয়ার একটি হিন্দু রাজ্য, যা ১৭৬৮ সালে গোর্খা রাজ্যের সম্প্রসারণের মাধ্যমে গঠিত হয়েছিল৷ এটি ২০০৮ সাল পর্যন্ত স্থায়ী ছিল যখন রাজ্যটি সংঘীয় গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রী নেপাল হয়ে ওঠে। এটি গোর্খা সাম্রাজ্য () বা কখনও কখনও অসল হিন্দুস্তান () নামেও পরিচিত ছিল৷ গোর্খা রাজা পৃথ্বীনারায়ণ শাহ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত এই রাজ্য ২০০৮ সালে নেপালি রাজতন্ত্র বিলুপ্ত না হওয়া পর্যন্ত ২৪০ বছর ধরে বিদ্যমান ছিল। এই সময়কালে, নেপাল আনুষ্ঠানিকভাবে শাহ রাজবংশের শাসনের অধীনে ছিল, যা রাজ্যের অস্তিত্বের সময় বিভিন্ন মাত্রার ক্ষমতা প্রয়োগ করেছিল।
১৭৯২ সালে যুবরাজ বাহাদুর শাহের নেতৃত্বে নেপালি সেনাবাহিনী তিব্বত আক্রমণ করে দিগারচা লুট করে। এরপর দালাই লামা ও শীর্ষ চীনা কর্মকর্তারা চীনা প্রশাসনকে সামরিক সহায়তার জন্য অবহিত করেন। ফুতাঙ্গানের নেতৃত্বে চীনা ও তিব্বতীয় সেনাবাহিনী নেপাল আক্রমণ করে কিন্তু নুয়াকোটে ব্যর্থ হয় এবং কথাবার্তায় বসে। চার কাজীর মধ্যে সবচেয়ে প্রভাবশালী মুলকাজী দামোদর পাঁডেকে বাহাদুর শাহের স্থলাভিষিক্ত করা হয়। মুলকাজি বিক্রম সিং বস্ন্যাত রাজা গীর্বাণযুদ্ধ বিক্রম শাহকে রক্ষা করার এবং প্রাক্তন রাজা রণ বাহাদুর শাহকে নেপাল থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করেছিলেন। ১৭৯২ সালের মার্চ ৩ এর দিন প্রাক্তন রাজা ফিরে এসে মুখতিয়ার (প্রধানমন্ত্রী) হন এবং দামোদর পাঁডেকে থানকোটে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। ১৮৬২ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে রণ বাহাদুর শাহের মৃত্যুর পর, ভণ্ডারখাল পর্বের মাধ্যমে মুখতিয়ার ভীমসেন থাপার উত্থানকে এগিয়ে নিয়ে যায়, যিনি ১৮৬২ থেকে ১৯২৩ সাল পর্যন্ত নেপালের মুখতিয়ার হয়েছিলেন।
ঊনবিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে ভারতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসন সম্প্রসারণের ফলে ইংরেজ-নেপাল যুদ্ধ (১ নভেম্বর ১৮১৪ – ৪ মার্চ ১৮১৬) সংঘটিত হয়, যার ফলে নেপাল পরাজিত হয়। সুগৌলি চুক্তির অধীনে, রাজ্যটি তার অভ্যন্তরীণ স্বাধীনতা বজায় রাখে, কিন্তু নেপাল তার অঞ্চল হারায়। মেচি ও মহাকালী নদীকে নেপাল ভূখণ্ডের সীমানা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। সুগৌলি চুক্তির আগে রাজ্যের অঞ্চলকে কখনও কখনও বিশাল নেপাল বলা হয়। রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে মুখতিয়ার মাথাবর সিং থাপার মৃত্যু পর থাপার আধিপত্যের অবসান ঘটিয়ে কোত পর্বের পটভূমি তৈরি করেছিল। এর ফলে খস (ক্ষত্রি) রাণা বংশের উত্থান ঘটে এবং বংশগত ১৮৪৩ থেকে ১৯৫১ সাল পর্যন্ত পরবর্তী শতাব্দীর জন্য নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদ রাণাদের পরিবারে পরিণত হয়। রাণা বংশ এই বংশের প্রথম শাসক জঙ্গবাহাদুর রাণা দ্বারা শুরু হয়েছিল, যিনি রাজাকেও নিয়ন্ত্রণ করেছিলেন। রাণা শাসনের সময়, স্বৈরতন্ত্র, অর্থনৈতিক শোষণ এবং ধর্মীয় নিপীড়ন ঘটেছে বলে মনে করা হয়।
১৯৫০ সালের জুলাই মাসে স্বাধীন ভারত নেপালের সাথে একটি বন্ধুত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করে, যেখানে উভয় দেশ একে অপরের সার্বভৌমত্বকে সম্মান করার পাশাপাশি একটি উন্মুক্ত সীমান্ত অব্যাহত রাখতে সম্মত হয়। একই বছরে ভারত, রাজা ত্রিভুবনকে সমর্থন করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল, যাকে রাণা প্রধানমন্ত্রী মোহন শমশের জঙ্গবাহাদুর রাণাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে সহায়তা করেছিল। মূলত নেপালি কংগ্রেসের সমন্বয়ে গঠিত একটি নতুন সরকারের জন্য ভারতীয় সমর্থনের সাথে, রাজা ত্রিভুবন ১৯৫১ সালে রাণা শাসনের অবসান ঘটান। সাত বছরের বিপ্লবের মাধ্যমে রাণা শাসনের অবসান ঘটায় এবং নতুন সংবিধান ঘোষণার পরে রাজা ত্রিভুবনের রাজতন্ত্রের কাছে ক্ষমতা ফিরে যায়।
তথ্যসূত্র
নেপাল
ঐতিহাসিক হিন্দু রাজ্য | https://en.wikipedia.org/wiki/Kingdom_of_Nepal | Kingdom of Nepal | The Kingdom of Nepal (Nepali: नेपाल अधिराज्य) was a Hindu kingdom in South Asia, formed in 1768 by the expansion of the Gorkha Kingdom, which lasted until 2008 when the kingdom became the Federal Democratic Republic of Nepal. It was also known as the Gorkha Empire (Nepali: गोरखा अधिराज्य), or sometimes Asal Hindustan (Nepali: असल हिन्दुस्तान, lit. 'Real Land of the Hindus'). Founded by King Prithvi Narayan Shah, a Gorkha monarch who claimed to be of Thakuri origin from chaubisi, it existed for 240 years until the abolition of the Nepalese monarchy in 2008. During this period, Nepal was formally under the rule of the Shah dynasty, which exercised varying degrees of power during the kingdom's existence.
After the invasion of Tibet and plundering of Digarcha by Nepali forces under Prince Regent Bahadur Shah in 1792, the Dalai Lama and Chinese Ambans reported to the Chinese administration for military support. The Chinese and Tibetan forces under Fuk'anggan attacked Nepal but went for negotiations after failure at Nuwakot. Mulkaji Damodar Pande, who was the most influential among the four Kajis, was appointed after the removal of Bahadur Shah.
Chief Kaji (Mulkaji) Kirtiman Singh Basnyat, tried to protect king Girvan Yuddha Shah and keep former king, Rana Bahadur Shah away from Nepal. However, on 4 March 1804, the former king came back and took over as Mukhtiyar and Damodar Pande was then beheaded in Thankot. The 1806 Bhandarkhal massacre instigated upon the death of Rana Bahadur Shah, set forth the rise of the authoritative Mukhtiyar Bhimsen Thapa, who became the de facto ruler of Nepal from 1806 to 1837. During the early nineteenth century, however, the expansion of the East India Company's rule in India led to the Anglo-Nepalese War (1814–1816), which resulted in Nepal's defeat.
Under the Treaty of Sugauli, the kingdom retained its internal independence, but in exchange for territorial concessions, marking the Mechi and Sharda rivers as the boundary of Nepalese territories. The territory of the kingdom before the Sugauli treaty is sometimes nascently referred to as Greater Nepal. In the political scenario, the death of Mukhtiyar Mathbar Singh Thapa ended the Thapa hegemony and set the stage for the Kot massacre. This resulted in the ascendancy of the Rana dynasty of Khas (Chhetri) and made the office of the Prime Minister of Nepal hereditary in their family for the next century, from 1843 to 1951. Beginning with Jung Bahadur, the first Rana ruler, the Rana dynasty reduced the Shah monarch to a figurehead role. The Rana rule was marked by tyranny, debauchery, economic exploitation and religious persecution.
In July 1950, the newly independent Republic of India signed a friendship treaty in which both nations agreed to respect the other's sovereignty as well as continue to have an open border. In November of the same year, India played an important role in supporting King Tribhuvan, whom the Rana leader Mohan Shumsher Jang Bahadur Rana had attempted to depose and replace with his infant grandson who would later become King Gyanendra. With Indian support for a new government consisting largely of the Nepali Congress, King Tribhuvan ended the Rana regime in 1951.
Unsuccessful attempts were made to implement reforms and adopt a constitution during the 1960s and 1970s. An economic crisis at the end of the 1980s led to a popular movement that brought about parliamentary elections and the adoption of a constitutional monarchy in 1990. The 1990s saw the beginning of the Nepalese Civil War (1996–2006), a conflict between government forces and the insurgent forces of the Communist Party of Nepal (Maoist). The situation of the Nepalese monarchy was further destabilised by the 2001 Nepalese royal massacre.
As a result of the massacre, King Gyanendra returned to the throne. His imposition of direct rule in 2005 provoked a protest movement unifying the Maoist insurgency and pro-democracy activists. He was eventually forced to restore the House of Representatives, which in 2007 adopted an interim constitution greatly restricting the powers of the Nepalese monarchy. Following an election held the next year, the Nepalese Constituent Assembly formally abolished the kingdom in its first session on 28 May 2008, declaring the Federal Democratic Republic of Nepal in its place.
Until the abolition of the monarchy, Nepal was the world's only country to have Hinduism as its state religion; since becoming a republic, the country is now formally a secular state. |
1465384 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%20%E0%A6%9F%E0%A6%BF.%E0%A6%B8%E0%A6%BF%20%E0%A6%89%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%20%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AF%E0%A6%BC | গালিমপুর টি.সি উচ্চ বিদ্যালয় | গালিমপুর টি.সি উচ্চ বিদ্যালয় বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার বরুড়া উপজেলায় অবস্থিত একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়। স্কুলটির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচয় নাম্বার ইআইআইএন নাম্বার হলো ১০৫১২৯।
ফলাফল
জেএসসি
২০১০-২০১৯ সাল পর্যন্ত গালিমপুর টি.সি উচ্চ বিদ্যালয়ের জেএসসির ফলাফল নিম্নরূপ:
এসএসসি
২০১১-২০২৪ সাল পর্যন্ত গালিমপুর টি.সি উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসির ফলাফল নিম্নরূপ:
আরও দেখুন
বাংলাদেশের স্কুলের তালিকা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
কুমিল্লা জেলার বিদ্যালয় | null | null | null |
1465396 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%AF%E0%A6%BC%20%E0%A6%AC%E0%A6%82%E0%A6%B6%E0%A7%8B%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%A4%20%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%80 | ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিনী | ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিনী বা ভারতীয় মার্কিনী হল ভারতীয় বংশের লোক যারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। এশিয়ান ইন্ডিয়ান এবং ইস্ট ইন্ডিয়ান শব্দগুলি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নেটিভ আমেরিকানদের সাথে বিভ্রান্তি এড়াতে ব্যবহার করা হয়, যাদেরকে "ভারতীয়" বা "আমেরিকান ভারতীয়" হিসাবেও উল্লেখ করা হয়। ৪.৯ মিলিয়নেরও বেশি জনসংখ্যার সাথে, ভারতীয় মার্কিনীরা মার্কিন জনসংখ্যার প্রায় ১.৩৫% এবং দক্ষিণ এশীয় আমেরিকানদের বৃহত্তম গ্রুপ, বৃহত্তম এশিয়ান-একা গ্রুপ, এবং চীনা আমেরিকানদের পরে এশীয় আমেরিকানদের বৃহত্তম গোষ্ঠী। ভারতীয় মার্কিনীরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সর্বাধিক উপার্জনকারী নৃগোষ্ঠী । | https://en.wikipedia.org/wiki/Indian_Americans | Indian Americans | Indian Americans are people with ancestry from India who are citizens of the United States. The terms Asian Indian and East Indian are used to avoid confusion with Native Americans in the United States, who are also referred to as "Indians" or "American Indians". With a population of more than 4.9 million, Indian Americans make up approximately 1.35% of the U.S. population and are the largest group of South Asian Americans, the largest Asian-alone group, and the largest group of Asian Americans after Chinese Americans. Indian Americans are the highest-earning ethnic group in the United States. |
1465397 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B2%E0%A6%BF | বাবলি | বাবলি ২০২৪ সালের একটি বাংলা ভাষার ভারতীয় প্রণয়ধর্মী নাট্য চলচ্চিত্র। বুদ্ধদেব গুহর একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন রাজ চক্রবর্তী। সিকাবা হাউস ও রাজ চক্রবর্তী এন্টারটেইনমেন্টের ব্যানারে প্রযোজনা করেছেন শুভশ্রী গাঙ্গুলী। প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন আবীর চট্টোপাধ্যায় ও শুভশ্রী গঙ্গোপধ্যায়।
চলচ্চিত্রটি ২০২৪ সালের ১৫ই আগস্ট ভারতের স্বাধীনতা দিবসে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে। এর সঙ্গীত আয়োজন করেছেন ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত। মানস গাঙ্গুলীর চিত্রগ্রহণে সম্পাদনা করেছেন সংলাপ ভৌমিক। ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে চলচ্চিত্রের চিত্রগ্রহণ শুরু হয়। এর মাধ্যমে আবীর- শুভশ্রী প্রথমবারের মতো জুটি বাঁধে। দ্বিতীয় সন্তান ইয়ালিনির জন্মের পর এটাই শুভশ্রীর প্রথম কাজ। কানামাছি (২০১৩) ছবিটির পর প্রায় ১০ বছর পর রাজ চক্রবর্তীর সঙ্গে আবারও কাজ করেন আবীর চট্টোপাধ্যায়।
পটভূমি
জঙ্গলে ঘুরতে গিয়ে অভিরূপ (আবীর চট্টোপাধ্যায়) ও বাবলি (শুভশ্রী গাঙ্গুলী) আলাপ হয়। সেখানেই বাবলি অভির প্রতি আকর্ষণ অনুভব করতে শুরু করে। কিন্তু হঠাৎ একদিন সে জানতে পারে অভি ঝুমা (সৌরসেনী মৈত্র) নামের এক মেয়েকে ভালবাসে, যে আবার বাবলিরই বান্ধবী। হাজারও গুণের অধিকারী ঝুমা দেখতেও বেশ সুন্দরী। গল্পের মোড়ে মোড়ে মানসিক দ্বন্দ্ব ও টানাপোড়েনের মধ্যে গল্প এগিয়ে যায়।
অভিনয়শিল্পী
আবীর চট্টোপাধ্যায় - অভিরূপ সেন
শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায় - বাবলি
সৌরসেনী মৈত্র - ঝুমা
সোহিনী সেনগুপ্ত - বাবলির মাসি
সন্দীপ ভট্টাচার্য - বাবলির মেশো
কৌশিক সেন - নিমেশ কাকু
রেশমি সেন - বাবলির কাকিমা
নির্মাণ
উৎপাদন পূর্ববর্তী
রাজ চক্রবর্তী দ্বিতীয় ওয়েব সিরিজ হিসেবে ‘বাবলি’র চিত্রগ্রহণ শুরু হয়।
চিত্রগ্রহণ
২০২৪ সালের ২৫শে ফেব্রুয়ারি ছবির শুভ মহরৎ অনুষ্ঠিত হয়। ডুয়ার্সের চালসা, সামসিং, মূর্তি নদী, ধূপঝোড়া অঞ্চলে হয়েছে 'বাবলি'র চিত্রগ্রহণ করা হয়েছে।
উৎপাদন পরবর্তী
২০২৪ সালের ১৪ই এপ্রিল নববর্ষে উপলক্ষে চলচ্চিত্রের টিজার প্রকাশ করা হয়।
সঙ্গীত
চলচ্চিত্রের সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত । থাকবে পাঁচটি প্রেমের গান। বারিশ "ডুবে আছি" ও "এলোমেলো রাত" গানের গীতিকার । মিনার রহমান প্রথম গানে ও শ্রেয়া ঘোষাল দ্বিতীয় গানে কন্ঠ দিয়েছেন। "ভালোবেসে ফেলেছি তোমায়" গানটি ৩১ জুলাই প্রকাশ করা হয়, এই গানটি গেয়েছেন রূপম ইসলাম এবং গানের কথা লিখেছেন সৈকত কুণ্ডু ও ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত।
মুক্তি
চলচ্চিত্রটি প্রথমদিকে ২০২৪ সালের ৩০শে আগস্ট মুক্তির কথা থাকলেও পরে তা ১৫ই আগস্ট ভারতের স্বাধীনতা দিবসে সৃজিত মুখোপাধ্যায় পরিচালিত মৃনাল সেনের জীবনীমূলক পদাতিক চলচ্চিত্রের সাথে সংঘর্ষে পশ্চিমবঙ্গের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
২০২৪-এর চলচ্চিত্র
২০২৪-এর প্রণয়ধর্মী চলচ্চিত্র
বাংলা ভাষার ভারতীয় চলচ্চিত্র
২০২০-এর দশকের বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র
রাজ চক্রবর্তী পরিচালিত চলচ্চিত্র
বুদ্ধদেব গুহের সৃষ্টিকর্মের রূপান্তর
ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত সুরারোপিত চলচ্চিত্র | https://en.wikipedia.org/wiki/Babli_(film) | Babli (film) | Babli is a 2024 Bengali period romantic adventure drama film co-written and directed by Raj Chakraborty, based on Buddhadeb Guha's novel of the same name. This film was released on 15 August 2024 under the banner of Raj Chakraborty Entertainment Productions. |
1465400 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%8F. | হানাবিএ. | হানাবিএ. (জাপানি: 花冷え。) টোকিওর একটি জাপানি রক ব্যান্ড যার গঠন ২০১৫ সালে হয়। এই ব্যান্ড টি "হারাজুকু-কোর" শৈলীর জন্য বিখ্যাত। এই দলটির গানে মেটালকরে , হার্ডকোর পাঙ্ক এবং নিউ মেটালের মিশ্রনের সঙ্গে হিপ-হপ এবং ইলেক্ট্রনিক চাপ দেখা যায়। ব্যান্ডের বর্তমান সদস্যরা হলেন গায়িকা ইউকিনা, গিটারিস্ট মাতসুরি, বেসিস্ট হেতসু এবং ড্রামার চিকা। এই দোল টি সনি মিউসিক জাপানর সঙ্গে যুক্ত। ব্যান্ডটির 2টি অ্যালবাম এবং একটি ইপি প্রকাশ হয়েছে।
তথ্যসূত্র
জাপানি ভাষার লেখা থাকা নিবন্ধ | https://en.wikipedia.org/wiki/Hanabie. | Hanabie. | Hanabie. (Japanese: 花冷え。Stylized: HANABIE.) is a Japanese nu metalcore band from Tokyo, formed in 2015. The band consists of vocalist Yukina, guitarist Matsuri, bassist Hettsu and drummer Chika. They are known for combining loud and heavy music with contrasting Harajuku aesthetics in a style self-described as "Harajuku-core". Their songs incorporate elements of metalcore, hardcore punk, and nu metal, with a blend of hip hop and electronica.
The band was formed by four high school friends due to their shared admiration of Maximum the Hormone, as a part of their light music club activities. Initially a cover band, they soon transitioned into writing original music, self-producing their first single in 2016. After a period as an independent band, during which they released an album and an EP, they were signed by Epic Records Japan, a subsidiary of Sony Music Japan in 2023. In the same year, their second album Reborn Superstar! was released, ranking 24th on Billboard Japan's weekly album charts. The success of the album led to international recognition and appearances at various music festivals outside Japan.
The band name Hanabie. (花冷え。, "chilly spring weather"), is a reference to the birthdays of the four founding members, all of whom were born during winter or spring. The " 。" signifies progress and was adopted from the name of another band the members were fans of during their middle school years. Their music has featured on DMM TV drama Kenshiro ni Yoroshiku and Japanese variety show Kannai Devil.
|
1465402 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8E%20%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE | সৎ বাবা | সৎ বাবা বা স্টেপ ডেড হলেন একজন জৈবিকভাবে সম্পর্কহীন পুরুষ পিতামাতা যে তার পূর্বে বিদ্যমান পিতামাতার সাথে বিবাহিত।
একজন সৎ শ্বশুর হল একজনের দাম্পত্য সঙ্গীর সৎ পিতা। তার দাম্পত্য সঙ্গীর পূর্ববর্তী শিশুরা তার সৎ সন্তান হিসাবে পরিচিত।
কল্পকাহিনীতে
যদিও সাহিত্যে অতি সরলীকৃত চিত্র বা ধারণা দুষ্ট সৎমাদের তুলনায় সাধারণ কম, তবে দুষ্ট সৎ পিতার ঘটনাও রয়েছে, যেমন রূপকথার গল্পে দ্য গোল্ড-বিয়ার্ড ম্যান (একটি প্লটে সাধারণত একজন নিষ্ঠুর পিতার বৈশিষ্ট্য রয়েছে) এবং দ্য লিটল বুল-কাল্ফ -এ। এই ধরনের গল্পের মধ্যে একজন পরাজিত ভিলেনকে দেখানো হয়েছে যে নায়কের মাকে বিয়ে করার জন্য জোর দেয়, যাতে সে নায়ককে পরাজিত করতে পারে। এই ধরনের গল্পগুলির মধ্যে রয়েছে দ্য প্রিন্স অ্যান্ড দ্য প্রিন্সেস ইন দ্য ফরেস্ট এবং দ্য ব্লু বেল্ট, যদিও এই ধরণের গল্পগুলিতে একটি ভিন্ন মহিলা সম্পর্কের বৈশিষ্ট্যও থাকতে পারে, যেমন দ্য থ্রি প্রিন্সেস অ্যান্ড দেয়ার বিস্ট -এ সৎ বোন।
তথ্যসূত্র
পুরুষ পরিভাষা
সন্তান পালন
সৎ পরিবার | https://en.wikipedia.org/wiki/Stepfather | Stepfather | A stepfather or stepdad is a biologically unrelated male parent married to one's preexisting parent.
A stepfather-in-law is a stepfather of one's spouse. Children from his spouse's previous unions are known as his stepchildren.
|
1465403 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8E%20%E0%A6%AE%E0%A6%BE | সৎ মা | সৎমা বা স্টেপমম হল একজন মহিলা অ-জৈবিক পিতা-মাতা যে তার পূর্বে বিদ্যমান পিতামাতার সাথে বিবাহিত। তার দাম্পত্য সঙ্গীর পূর্ববর্তী শিশুরা তার সৎ সন্তান হিসাবে পরিচিত। একজন সৎ শাশুড়ি একজনের দাম্পত্য সঙ্গীর সৎ মা।
সংস্কৃতি
"দুষ্ট সৎ মা" চরিত্রকে ঘিরে কলঙ্কের কারণে সৎ পিতামাতারা (প্রধানত সৎ মা) কিছু সামাজিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে পারে। মোরেলো উল্লেখ করেছেন যে অতীতে "দুষ্ট সৎমা" চরিত্রের পরিচয় আজ সৎ পিতামাতার জন্য সমস্যাযুক্ত, কারণ এটি সৎ মাদের প্রতি কলঙ্ক তৈরি করেছে। এই কলঙ্কের উপস্থিতি সৎ মাদের আত্মসম্মানে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এবং অংশীদারদের প্রাক্তন দ্বারা স্থায়ী হতে পারে, তাদের সন্তানের জীবনে অগ্রসর হতে এবং নতুন পিতামাতাকে গ্রহণ করতে অস্বীকার করে।
কল্পকাহিনী
তথ্যসূত্র
নারী পরিভাষা
সন্তান পালন
সৎ পরিবার | https://en.wikipedia.org/wiki/Stepmother | Stepmother | A stepmother, stepmum or stepmom is a female non-biological parent married to one's preexisting parent. Children from her spouse's previous unions are known as her stepchildren. A stepmother-in-law is a stepmother of one's spouse. |
1465407 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A8%20%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2 | নিতিন আগরওয়াল | নিতিন আগরওয়াল কেরালা ক্যাডারের একজন ১৯৮৯- ব্যাচের ভারতীয় পুলিশ সার্ভিস (আইপিএস) অফিসার এবং বর্তমানে ১২ জুন ২০২৩ সাল থেকে ভারতের বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্সের ৩১তম মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন
জীবনের প্রথমার্ধ
আগরওয়াল ১৯৬৩ সালে ভারতের দিল্লিতে জন্মগ্রহণ করেন।
কর্মজীবন
আগরওয়াল এর আগে তার চাকরিতে কেন্দ্রীয় সরকারের সংস্থাগুলিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন এবং তিনি বর্তমানে দিল্লিতে সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স (সিআরপিএফ) সদর দফতরে অপারেশনের অতিরিক্ত মহাপরিচালক হিসাবে পোস্ট করেছেন।
কেরালার বিভিন্ন বিভাগে কাজ করার পাশাপাশি, নীতিন আগরওয়াল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের (MHA) প্রধানও হয়েছেন।.
শিক্ষা
আগরওয়াল ১৯৮৩ থেকে ১৯৮৭ সালে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউশন অফ টেকনোলজি (দিল্লি) থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে B.Tech এবং ১৯৮৭ থেকে ১৯৮৯ সালে IIT দিল্লি থেকে M.Tech সম্পন্ন করেছেন এবং আগরওয়াল সামাজিক বিজ্ঞানে এম.ফিল ডিগ্রি অর্জন করেছেন। পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।
পুরস্কার
আগরওয়াল তার কর্মজীবনে অবিশ্বাস্য সেবার জন্য কেন্দ্রীয় সরকার কর্তৃক প্রদত্ত নিম্নলিখিত পুরস্কারের প্রাপক।
ভারতীয় পুলিশ পদক কেন্দ্রীয় সরকার দ্বারা মেরিটোরিয়াস সার্ভিস (২০০৭) এবং বিশিষ্ট পরিষেবার জন্য রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (২০১৫)।
তথ্যসূত্র
আইআইটি দিল্লির প্রাক্তন শিক্ষার্থী
সর্বভারতীয় পরিষেবা
ভারতীয় পুলিশ কর্মকর্তা
ভারতীয় বেসামরিক কর্মচারী
জীবিত ব্যক্তি
১৯৬৬-এ জন্ম | https://en.wikipedia.org/wiki/Nitin_Agarwal_(civil_servant) | Nitin Agarwal (civil servant) | Nitin Agarwal ( born 27 July 1966) is an 1989 batch Indian Police Service (IPS) officer from Kerala cadre and served as the 31st Director General of the Border Security Force of India since 12 June 2023 till 31 July 2024. |
1465408 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A8 | কাজিন | কাজিন একজন আত্মীয় যে পিতামাতার ভাইবোনের সন্তান; এটি আরও নির্দিষ্টভাবে প্রথম কাজিন হিসাবে উল্লেখ করা হয়।
আরও সাধারণভাবে, ইংরেজি-ভাষী বিশ্বে ব্যবহৃত আত্মীয়তা পদ্ধতিতে, কাজিন হল এক ধরনের আত্মীয়তার সম্পর্ক যেখানে আত্মীয়রা তাদের সাম্প্রতিক সাধারণ পূর্বপুরুষ থেকে দুই বা ততোধিক প্রজন্ম দূরে থাকে। এই সংজ্ঞার জন্য ডিগ্রী ও নিরসন সম্পর্কটিকে আরও নির্দিষ্ট করতে ব্যবহৃত হয়।
ডিগ্রী পরিমাপ করে যে সম্পর্কটি সাম্প্রতিকতম সাধারণ পূর্বপুরুষ(গুলি) থেকে কতটা দূরে। যদি কাজিন একই প্রজন্ম থেকে না আসে তবে নিরসন নির্দিষ্ট করা হয়, কারণ নিরসন দুটি কাজিনের মধ্যে প্রজন্মের পার্থক্য পরিমাপ করে। যখন নিরসন নির্দিষ্ট করা হয় না, কোন নিরসন অনুমান করা হয় না।
বিভিন্ন সরকারী আইনী সত্ত্বা ব্যবহারের জন্য পদ্ধতি স্থাপন করেছে যা অতীতে যেকোন প্রজন্মের সাধারণ পূর্বপুরুষদের সাথে আত্মীয়তাকে সুনির্দিষ্টভাবে নির্দিষ্ট করতে পারে; উদাহরণস্বরূপ, ঔষধ ও আইনে, একজন প্রথম কাজিন হল এক ধরণের তৃতীয়-ডিগ্রী আত্মীয়।
মৌলিক সংজ্ঞা
আরো দেখুন
কাজিনের বিয়ে
পরিবার
ভাইবোন
তথ্যসূত্র
বাহ্যিক লিঙ্ক
ইউরোপীয় আত্মীয়তা ব্যবস্থা
বিভিন্ন কাজিনদের Genealogy.com সংজ্ঞা
Genealogy.com: কি কাজিন করে?
জেনেটিক জিনিয়ালজি
আত্মীয়তা ও বংশোদ্ভব
পরিবার | https://en.wikipedia.org/wiki/Cousin | Cousin | A cousin is a relative that is the child of a parent's sibling; this is more specifically referred to as a first cousin.
More generally, in the kinship system used in the English-speaking world, a cousin is a type of relationship in which relatives are two or more generations away from their most recent common ancestor. For this definition degrees and removals are used to further specify the relationship.
Degree measures how distant the relationship is from the most recent common ancestor(s). If the cousins do not come from the same generation, removal is specified, as removal measures the difference in generations between the two cousins. When the removal is not specified, no removal is assumed.
Various governmental entities have established systems for legal use that can precisely specify kinship with common ancestors any number of generations in the past; for example, in medicine and in law, a first cousin is a type of third-degree relative. |
1465409 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%88%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%80%20%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE | অঈশ্বরবাদী ধর্ম | অঈশ্বরবাদী ধর্ম হলো ধর্মীয় প্রেক্ষাপটের মধ্যে চিন্তার ঐতিহ্য যেখানে অঈশ্বরবাদী ধর্মীয় বিশ্বাস প্রচলিত। হিন্দু, বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মে অঈশ্বরবাদ প্রয়োগ করা হয়েছে এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যদিও ধর্মের অনেক পন্থা সংজ্ঞা দ্বারা অঈশ্বরবাদকে বাদ দেয়, ধর্মের কিছু অন্তর্ভুক্তিমূলক সংজ্ঞা দেখায় যে কীভাবে ধর্মীয় অনুশীলন ও বিশ্বাস কোনও দেবতার উপস্থিতির উপর নির্ভর করে না।
তথ্যসূত্র
ধর্ম
ধর্মবিদ্যা
ধর্ম ও রাজনীতি | https://en.wikipedia.org/wiki/Nontheistic_religion | Nontheistic religion | Nontheistic religions (not to be confused with atheism) are traditions of thought within a religious context—some otherwise aligned with theism, others not—in which nontheism informs religious beliefs or practices. Nontheism has been applied and plays significant roles in Hinduism, Buddhism, and Jainism. While many approaches to religion exclude nontheism by definition, some inclusive definitions of religion show how religious practice and belief do not depend on the presence of a god or gods. For example, Paul James and Peter Mandaville distinguish between religion and spirituality, but provide a definition of the term that avoids the usual reduction to "religions of the book":
Religion can be defined as a relatively-bounded system of beliefs, symbols and practices that addresses the nature of existence, and in which communion with others and Otherness is lived as if it both takes in and spiritually transcends socially-grounded ontologies of time, space, embodiment and knowing.
|
1465419 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%A8 | ভাইবোন | ভাইবোন হল এমন এক আত্মীয় যে অন্তত একজন পিতামাতা অন্য ব্যক্তির সাথে ভাগ করে নেয়। একজন পুরুষ ভাইবোন একজন ভাই, এবং একজন মহিলা ভাইবোন একজন বোন। ভাইবোন নেই এমন কেউ একমাত্র সন্তান।
যদিও কিছু পরিস্থিতিতে ভাইবোনদের আলাদাভাবে বেড়ে উঠতে পারে (যেমন পালক যত্ন ), বেশিরভাগ সমাজে ভাইবোন একসাথে বেড়ে ওঠে। এটি দৃঢ় মানসিক বন্ধনের বিকাশ ঘটায়, ভাইবোনকে একটি অনন্য ধরণের সম্পর্ক হিসাবে বিবেচনা করা হয়। ভাইবোনদের মধ্যে মানসিক বন্ধন প্রায়ই জটিল হয় এবং পিতামাতার চিকিত্সা, জন্মের আদেশ, ব্যক্তিত্ব এবং পরিবারের বাইরে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার মতো কারণগুলির দ্বারা প্রভাবিত হয়।
চিকিৎসাগতভাবে, একজন পূর্ণ-ভাই একজন প্রথম ডিগ্রি আত্মীয় এবং অর্ধ-ভাই একজন দ্বিতীয় ডিগ্রি আত্মীয় কারণ তারা যথাক্রমে ৫০% এবং ২৫% দ্বারা সম্পর্কিত।
সংজ্ঞা
তথ্যসূত্র
আরও পড়া
বাহ্যিক লিঙ্ক
আত্মীয়তা ও বংশোদ্ভব
পরিবার
ভাইবোন | https://en.wikipedia.org/wiki/Sibling | Sibling | A sibling is a relative that shares at least one parent with the other person. A male sibling is a brother, and a female sibling is a sister. Somebody with no siblings is an only child.
While some circumstances can cause siblings to be raised separately (such as foster care), most societies have siblings grow up together. This causes the development of strong emotional bonds, with siblinghood considered a unique type of relationship. The emotional bond between siblings is often complicated and is influenced by factors such as parental treatment, birth order, personality, and personal experiences outside the family.
Medically, a full-sibling is a first-degree relative and a half-sibling is a second-degree relative as they are related by 50% and 25%, respectively. |
1465421 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE.%20%E0%A6%86%E0%A6%B6%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8 | মহা. আশরাফুজ্জামান | মহা. আশরাফুজ্জামান হলেন একজন বাংলাদেশি পুলিশ কর্মকর্তা এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) প্রধান। তিনি ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার হিসেবে লজিস্টিক, ফিন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্টের দায়িত্বে ছিলেন।
কর্মজীবন
তিনি বিসিএস ১৭ ব্যাচের কর্মকর্তা। ডিএমপির লজিস্টিকস, ফিন্যান্স বিভাগের আগে তিনি পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার খুলনার কমান্ড্যান্ট (ডিআইজি) এবং ডিএমপির ট্রাফিক দক্ষিণ বিভাগের যুগ্ম পুলিশ কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
তথ্যসূত্র
বাংলাদেশী পুলিশ কর্মকর্তা | null | null | null |
1465422 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF | আন্টি | আন্টি হলেন একজন নারী যিনি পিতামাতার ভাইবোন বা পিতামাতার ভাইবোনের সাথে বিবাহিত। মাসিরা যারা জন্মগতভাবে সম্পর্কিত তারা দ্বিতীয়-ডিগ্রী আত্মীয়। বয়স এবং প্রজন্মের ব্যবধানের কারণে অন্যান্য সংস্কৃতি এবং পরিবারের শিশুরা তাদের পিতামাতার কাজিনকে খালা বা চাচা হিসাবে উল্লেখ করতে পারে।
একটি খালার পুরুষ সমকক্ষ একটি চাচা, এবং পারস্পরিক সম্পর্ক একটি ভাগ্নে বা ভাগ্নির সাথে। লিঙ্গ-নিরপেক্ষ শব্দটি পিবলিং, পিতামাতার ভাইবোনের একটি সংক্ষিপ্ত রূপ, এটি খালা বা চাচাকে বোঝাতে পারে।
প্রকারভেদ
অর্ধেক আন্ট বাবার সৎ বোন।
খালা একজনের মায়ের বোন।
ফুফু একজনের বাবার বোন।
শ্বশুর-শাশুড়ি একজনের দাম্পত্য সঙ্গীর আন্ট।
পিতামাতার প্রথম চাচাত ভাইকে দ্বিতীয় খালা বলা যেতে পারে।
একজন বড়-খালা বা গ্র্যান্ডআন্ট (কখনও কখনও লেখা হয় দাদা-খালা ) হল একজনের দাদা-দাদির বা নানা-নানীর বোন।
বংশ-গতিবিদ্যা ও সঙ্গতি
জন্মসূত্রে আন্টিরা (একজন পিতামাতার বোন) তাদের ভাগ্নি এবং ভাগ্নেদের সাথে ২৫% সম্পর্কিত। যেহেতু অর্ধ-আন্টিরা অর্ধ-বোনদের মাধ্যমে সম্পর্কিত, তারা তাদের ভাগ্নে এবং ভাগ্নেদের সাথে ১২.৫% সম্পর্কিত। রক্তের সম্পর্কহীন আন্টি (একজন আত্মীয়ের নারী দাম্পত্য সঙ্গী) জিনগতভাবে তাদের ভাতিজি এবং ভাগ্নেদের সাথে সম্পর্কিত নয়।
সাংস্কৃতিক বৈচিত্র
তথ্যসূত্র
আত্মীয়তা ও বংশোদ্ভব
নারী পরিভাষা
পরিবার | https://en.wikipedia.org/wiki/Aunt | Aunt | An aunt is a woman who is a sibling of a parent or married to a sibling of a parent. Aunts who are related by birth are second-degree relatives. Alternate terms include auntie or aunty. Children in other cultures and families may refer to the cousins of their parents as aunt or uncle due to the age and generation gap. The word comes from Latin: amita via Old French ante and is a family relationship within an extended or immediate family.
The male counterpart of an aunt is an uncle, and the reciprocal relationship is that of a nephew or niece. The gender-neutral term pibling, a shortened form of parent's sibling, may refer to either an aunt or an uncle. |
1465430 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0 | পুত্র | পুত্র একটি পুরুষ সন্তান; একটি ছেলে বা পুরুষ তার পিতামাতার সাথে সম্পর্কযুক্ত। নারী প্রতিপক্ষ কন্যা। জৈবিক দৃষ্টিকোণ থেকে, একটি পুত্র একটি প্রথম ডিগ্রি আপেক্ষিক গঠন করে।
সামাজিক বিষয়
প্রাক-শিল্প সমাজে এবং কৃষি-ভিত্তিক অর্থনীতির কিছু বর্তমান দেশে, একটি উচ্চ মূল্য ছিল, এবং এখনও রয়েছে, কন্যাদের চেয়ে ছেলেদের জন্য বরাদ্দ বেশি করা হয়েছিল, পুরুষদের উচ্চ সামাজিক মর্যাদা দেয়, কারণ পুরুষরা শারীরিকভাবে শক্তিশালী ছিল এবং আরও কার্যকরভাবে কৃষিকাজ সম্পাদন করতে পারত। .
চীনে, দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২০১৫ সাল পর্যন্ত এক সন্তান নীতি কার্যকর ছিল। নীতিটি আইনে আনার পর থেকে সরকারি জন্ম রেকর্ডে পুরুষ জন্মের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। এটি বেশ কয়েকটি কারণের জন্য দায়ী করা হয়েছিল, যার মধ্যে যৌন-নির্বাচিত গর্ভপাতের অবৈধ অনুশীলন এবং নারী জন্মের ব্যাপক কম-প্রতিবেদন সহ।
পুরুষতান্ত্রিক সমাজে, পুত্ররা প্রথাগতভাবে কন্যাদের আগে একটি সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হবে।
কিছু সংস্কৃতিতে, বড় ছেলের বিশেষ সুযোগ রয়েছে। উদাহরণ স্বরূপ, বাইবেলের সময়ে, প্রথমজাত পুরুষকে তার পিতার কাছ থেকে সবচেয়ে বেশি জিনিসপত্র দান করা হয়েছিল। জ্যেষ্ঠ পুত্রের সাথে জড়িত কিছু জাপানি সামাজিক নিয়মগুলি হল: "যে পিতামাতারা তাদের জ্যেষ্ঠ সন্তানের সাথে বসবাস করার সম্ভাবনা বেশি থাকে যদি তাদের বড় সন্তান একটি পুত্র হয়" এবং "যে পিতামাতারা তাদের বড় ছেলের সাথে বসবাস করার সম্ভাবনা বেশি থাকে যদিও সে বড় সন্তান নাও হয়।"।
খ্রিস্টান প্রতীকবাদ
তথ্যসূত্র
পুরুষ পরিভাষা
পরিবার | https://en.wikipedia.org/wiki/Son | Son | A son is a male offspring; a boy or a man in relation to his parents. The female counterpart is a daughter. From a biological perspective, a son constitutes a first degree relative. |
1465437 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%20%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0 | ম্যাক্স থেইলার | ম্যাক্স থেইলার (৩০ জানুয়ারী ১৮৯৯ - ১১ আগস্ট ১৯৭২) হলেন একজন দক্ষিণ আফ্রিকান-আমেরিকান ভাইরোলজিস্ট এবং চিকিৎসক। ১৯৩৭ সালে পীতজ্বরের বিরুদ্ধে টিকা আবিস্কারের জন্য ১৯৫১ সালে প্রথম আফ্রিকান বংশোদ্ভূত হিসাবে তিনি চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
জন্ম ও প্রাথমিক জীবন
থেইলার ১৮৯৯ সালের ৩০ জানুয়ারী তৎকালীন দক্ষিণ আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রের রাজধানী (বর্তমানে দক্ষিণ আফ্রিকা) প্রিটোরিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা আর্নল্ড থেইলার ছিলেন একজন ভেটেরিনারি ব্যাকটিরিওলজিস্ট। তিনি প্রিটোরিয়া বয়েজ হাই স্কুল, রোডস ইউনিভার্সিটি কলেজ এবং কেপ টাউন বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল স্কুলে পড়াশোনা করেন ও ১৯১৮ সালে স্নাতক হন। সেন্ট থমাস হসপিটাল মেডিকেল স্কুল, কিংস কলেজ লন্ডন এবং লন্ডন স্কুল অফ হাইজিন অ্যান্ড ট্রপিক্যাল মেডিসিনে পড়ার জন্য তিনি দক্ষিণ আফ্রিকা ছেড়ে লন্ডনে যান। ১৯২২ সালে তিনি হাইজিন অ্যান্ড ট্রপিক্যাল মেডিসিনে ডিপ্লোমা লাভ করেন; তিনি লন্ডনের রয়্যাল কলেজ অভ ফিজিশিয়ান্সের লাইসেন্সপ্রাপ্ত এবং রয়্যাল কলেজ অভ সার্জনস অভ ইংল্যান্ড- এর সদস্য পদ লাভ করেন।
আরও দেখুন
চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল বিজয়ীদের তালিকা।
তথ্যসূত্র
অতিরিক্ত পঠন
Charles, C.W., Jr. "Theiler, Max". American National Biography Online, February 2000.
"Theiler, Max". A Dictionary of Scientists. Oxford University Press, 1999.
বহিঃসংযোগ
including the Nobel Lecture, 11 December 1951 The Development of Vaccines against Yellow Fever
১৮৯৯-এ জন্ম
১৯৭২-এ মৃত্যু
চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী | https://en.wikipedia.org/wiki/Max_Theiler | Max Theiler | Max Theiler (30 January 1899 – 11 August 1972) was a South African-American virologist and physician. He was awarded the Nobel Prize in Physiology or Medicine in 1951 for developing a vaccine against yellow fever in 1937, becoming the first African-born Nobel laureate.
Born in Pretoria, Theiler was educated in South Africa through completion of his degree in medical school. He went to London for postgraduate work at St Thomas's Hospital Medical School and at the London School of Hygiene and Tropical Medicine, earning a 1922 diploma in tropical medicine and hygiene. That year, he moved to the United States to do research at the Harvard University School of Tropical Medicine. He lived and worked in that nation the rest of his life. In 1930, he moved to the Rockefeller Foundation in New York, becoming director of the Virus Laboratory. |
1465444 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%95%20%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6%20%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%A8 | তারেক মাহম্মুদ সুমন | তারেক মাহম্মুদ সুমন (জন্ম: ০২ এপ্রিল, ১৯৯৫) একজন বাংলাদেশী পরিচালক, প্রযোজক এবং চিত্রনাট্যকার। তিনি প্রধানত টেলিভিশন বিজ্ঞাপন নির্মাণের জন্য পরিচিত।
প্রাথমিক জীবন
তারেক ১৯৯৫ সালের ২ এপ্রিল ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিজ্ঞান স্কুল থেকে মাধ্যমিক, ঢাকা কমার্স কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক এবং ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জার্নালিজম এন্ড ম্যাস কমিউনিকেশনে উচ্চতর ডিগ্রী লাভ করেন।
ব্যক্তিগত জীবন
তারেক মাহম্মুদ সুমন তার শৈশব থেকেই ঢাকাতে তার বাবা-মায়ের সাথে বসবাস করেন। তার বাবা মোঃ নাজির আহমেদ একজন ব্যবসায়ী এবং মা পারভীন আহমেদ একজন গৃহিনী।
কর্মজীবন
তারেক মাহম্মুদ সুমন ২০১৬ সালে বিখ্যাত নাটক পরিচালক ইমরাউল রাফাত (সিনেমাস্কোপ) এর সাথে সহকারী পরিচালক হিসাবে তার যাত্রা শুরু করেন। পরবর্তীতে তিনি ইফতেখার মাহমুদ ওশিন (ফুলস্ক্রিন ফিল্মস) এর সাথে ২০১৯ সাল থেকে বিজ্ঞাপন নির্মাতা হিসাবে যাত্রা শুরু করেন।
সেন্টারব্যাক
তারেক মাহম্মুদ সুমন তার নিজস্ব ভিন্নধর্মী চিন্তা-ভাবনা থেকে বিজ্ঞাপন এবং চলচ্চিত্র নির্মাণের তাগিদে তৈরি করেন "সেন্টারব্যাক প্রোডাকশনস" নামে একটি সংগঠন এবং তিনিই এই সংগঠনের প্রধান ব্যক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠানকে পরিচালনা করে আসছেন।
বিজ্ঞাপন
তারেক মাহম্মুদ সুমনের পরিচালনা ও প্রযোজনায় বহু দেশীয় ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন নির্মান করেছেন। যার মধ্যে অন্যতম:
সেপটেক্ট- এসিআই লিমিটেড
প্যারাসুট নারিকেল তেল
পন্ডস
আইপিডিসি ফাইন্যান্স
অপো (অভিনয়ে: এনামুল হক বিজয় সহ অন্যান্য)
নোকিয়া
হারপিক (অভিনয়ে: নুসরাত ইমরোজ তিশা সহ অন্যান্য)
টেলিটক
নগদ (অভিনয়ে: তামিম ইকবাল সহ অন্যান্য)
প্যারাগন গ্রুপ
ব্রুভানা
এশিয়ান পেইন্টস (অভিনয়ে: মুমতাহিনা টয়া সহ অন্যান্য)
প্রথম আলো
কারকুমা
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক
IDRA UMP
আশ্রয়ন প্রকল্প
মাহিন্দ্রা
Real Café
গ্রামীনফোন
টুয়েলভ ক্লথিং
জ্যাক বাংলাদেশ
Bangladesh Edible Oil Limited
এর মধ্যে তিনি ভিন্নধর্মী গল্প নিয়ে নোকিয়া’র বিজ্ঞাপন করে দারুন খ্যাতি অর্জন করেছেন যা বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে।
চলচ্চিত্র
এর মধ্যে তাইওয়ানের চিয়াই ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ২০২৩ সালে তিন মিনিট ফিল্ম ক্যাটাগরিতে প্রশংসিত হয়েছে বাংলাদেশের চলচিত্র ‘ডায়ালেকটিক্স’ যা বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রচারিত হয়েছে।
পুরষ্কার ও সম্মাননা
তথ্যসূত্র
বাংলাদেশী বিজ্ঞাপন নির্মাতা
বিজ্ঞাপন পরিচালক
বিজ্ঞাপন
পরিচালক
প্রযোজক | null | null | null |
1465453 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%95%20%E0%A6%A4%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BE%20%E0%A6%93%20%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%20%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%B0%20%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97 | আনুপূর্বিক তসলিমা ও অন্যান্য স্পর্শকাতর প্রসঙ্গ | আনুপূর্বিক তসলিমা ও অন্যান্য স্পর্শকাতর প্রসঙ্গ বাংলাদেশের অগ্রণী লেখক ও চিন্তাবিদ আহমদ ছফা বিরচিত একটি প্রবন্ধগ্রন্থ। গ্রন্থটি ১৯৯৪ সালে বাংলা একাডেমির বইমেলায় স্টুডেন্ট ওয়েজ থেকে প্রকাশিত হয়েছিল। এ গ্রন্থে আহমেদ ছফা তার বিরুদ্ধে তসলিমা নাসরিনের করা বিভিন্ন বিরুপ মন্তব্যের জবাব ও ব্যাখ্যা, পাশাপাশি সমালোচনা করেছেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
আহমদ ছফা
প্রবন্ধ সংকলন
প্রবন্ধ | null | null | null |
1465459 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%A1%20%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A5%E0%A6%B0 | হলিউড পাথর | হলিউড পাথর আয়ারল্যান্ডের কাউন্টি উইকলর গ্রাম হলিউডের কাছে ১৯০৮ সালে আবিষ্কৃত একটি বড় পাথর। এটি বর্তমানে কাউন্টি উইকলোর গ্লেনডালোফে একটি যাদুঘরে প্রদর্শিত হচ্ছে।
বর্ণনা
গ্রানাইটের বড় পাথরটির পরিমাপ প্রায় ১.২ মিটার X ০.৯ মিটার। পাথরের উপরের পৃষ্ঠে একটি গোলকধাঁধার নকশা খোদাই করা আছে, যার ব্যাস ৭০ সেন্টিমিটার। নকশার ধরন থেকে বোঝা যায় যে এটি মধ্যযুগে খোদাই করা হয়েছিল। পাথরের সামান্য অংশ ভেঙ্গে যাওয়ায় গোলক ধাঁধার একটি অংশ অনুপস্থিত।
আবিষ্কার
১৯০৮ সালে হলিউড, কাউন্টি উইকলোর কাছে একটি শিকারীর দল একটি স্টোট (বেজি সদৃশ্য প্রাণী) তাড়া করার সময় আবিষ্কার হয়েছিল। ১৯২৫ সালে পাথরটির মূল অবস্থান থেকে সরানো হয় এবং ১৯৮০-এর দশকের শেষের দিকে ডাবলিনের জাতীয় জাদুঘরে প্রদর্শনের আগ পর্যন্ত সংরক্ষণাগারে রাখা হয়েছিল। এটি প্রায় ২০ বছর ডাবলিনে রাখার পর কাউন্টি উইকলোর গ্লেনডালফের যাদুঘরে স্থানান্তর করা হয়।
তথ্যসূত্র
একক শিলা | https://en.wikipedia.org/wiki/Hollywood_Stone | Hollywood Stone | The Hollywood Stone is a large boulder discovered in 1908 near Hollywood, County Wicklow, Ireland. It is currently on display in a museum in Glendalough, County Wicklow. |
1465462 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%20%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A7%E0%A6%B8%20%2C%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%AA | বয়নাড় ভূমিধস ,২০২৪ | ৩০ জুলাই ২০২৪-এ, ভারতের কেরালার বয়নাড় জেলায় একাধিক ভূমিধস ঘটেছে, যেখানে ২৭০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে এবং ১৯৫ জন আহত হয়েছে। এটি কেরালার ইতিহাসে সবচেয়ে মারাত্মক ভূমিধস। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে ভারতে যে কয়েকটি চরম আবহাওয়ার ঘটনা ঘটেছে তার মধ্যে এই ভূমিধস অন্যতম। | null | null | null |
1465466 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%8F%E0%A6%A8%E0%A7%AD%E0%A7%A6%E0%A7%AB%20%28%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%29 | এন৭০৫ (বাংলাদেশ) | দাশুড়িয়া-ঈশ্বরদী-রূপপুর পুরাতন সেকশন বা পাবনা-ঈশ্বরদী মহাসড়ক বা পাবনা-রাজশাহী মহাসড়ক বাংলাদেশের একটি মহাসড়ক। এই মহাসড়কের দৈর্ঘ্য ।
তথ্যসূত্র
বাংলাদেশের মহাসড়ক
পাবনা জেলার পরিবহন | null | null | null |
1465473 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%20%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%99 | ভোজ্য ব্যাঙ | ভোজ্য ব্যাঙ ( Pelophylax kl. esculentus ) সাধারণ ইউরোপীয় ব্যাঙের একটি প্রজাতি, যা সাধারণ জলের ব্যাঙ বা সবুজ ব্যাঙ নামেও পরিচিত ( এই পরবর্তী শব্দটি উত্তর আমেরিকার প্রজাতি রানা ক্ল্যামিটানদের জন্যও ব্যবহৃত হয়) .
এটি খাবারের জন্য ব্যবহার করা হয়, বিশেষ করে ফ্রান্সের পাশাপাশি জার্মানি এবং ইতালিতে, সুস্বাদু ব্যাঙের পায়ের জন্য। মহিলা ব্যাং গুলি লম্বায় এর মধ্যে হয় ৷পুরুষ ব্যাং গুলি লম্বায় এর মধ্যে হয়।
এই বহুল প্রাপ্ত সাধারণ ব্যাঙের অনেকগুলি সাধারণ নাম রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ইউরোপীয় কালো দাগযুক্ত পুকুর ব্যাঙ এবং ইউরোপীয় কালো দাগযুক্ত ব্যাঙ ।
তথ্যসূত্র
ব্যাঙ | https://en.wikipedia.org/wiki/Edible_frog | Edible frog | The edible frog (Pelophylax kl. esculentus) is a hybrid species of common European frog, also known as the common water frog or green frog (however, this latter term is also used for the North American species Rana clamitans).
It is used for food, particularly in France as well as Germany and Italy, for the delicacy frog legs. Females are between 5 and 9 cm (2.0 and 3.5 in) long, males between 6 and 11 cm (2.4 and 4.3 in).
This widespread and common frog has many common names, including European dark-spotted frog, European black-spotted pond frog, and European black-spotted frog. |
1465474 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%88%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95%20%E0%A6%B6%E0%A7%82%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6 | নৈতিক শূন্যবাদ | নৈতিক শূণ্যবাদ (একে নৈতিক নিহিলিজমও বলা হয়) হল পরা-নৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি যে কোনো কিছুই নৈতিকভাবে সঠিক বা নৈতিকভাবে ভুল নয় এবং নৈতিকতার অস্তিত্ব নেই।
নৈতিক শূন্যবাদ নৈতিক আপেক্ষিকতা থেকে আলাদা, যা একটি নির্দিষ্ট সংস্কৃতি বা ব্যক্তির সাপেক্ষে ক্রিয়াকর্মকে ভুল হতে দেয়। এটি অভিব্যক্তিবাদ থেকেও আলাদা, যে অনুসারে আমরা যখন নৈতিক দাবি করি, "আমরা বিশ্ব যেভাবে আছে তা বর্ণনা করার চেষ্টা করছি না ... আমরা আমাদের আবেগ প্রকাশ করছি, অন্যদেরকে নির্দিষ্ট উপায়ে কাজ করার নির্দেশ দিচ্ছি, বা কর্ম পরিকল্পনা প্রকাশ করছি"।
নৈতিক শূণ্যবাদ বর্তমানে ব্যাপকভাবে ত্রুটি তত্ত্বের রূপ নেয়: দৃষ্টিভঙ্গিটি মূলত জেএল ম্যাকি তার ১৯৭৭ সালের বই এথিক্স: ইনভেনটিং রাইট অ্যান্ড রং- এ লিখেছিলেন। ত্রুটি তত্ত্ব এবং শূন্যবাদ বিস্তৃতভাবে উদ্দেশ্যমূলক নীতি নৈতিকতার অস্তিত্ব সম্পর্কে একটি নেতিবাচক দাবির রূপ নেয়। ঐতিহ্যগত দৃষ্টিভঙ্গিতে নৈতিক বৈশিষ্ট্য বা পদ্ধতি রয়েছে যা কিছু অর্থে বস্তুনিষ্ঠভাবে আমাদের আনুষঙ্গিক স্বার্থের বাইরে থাকে যা নৈতিকভাবে আমাদের কাজ করতে বাধ্য করে। ম্যাকি এবং অন্যান্য ত্রুটি তাত্ত্বিকদের মতে, এই ধরনের বৈশিষ্ট্য বাস্তবে বিদ্যমান নেই, এবং সেইজন্য বস্তুনিষ্ঠ তথ্যের রেফারেন্স দ্বারা কল্পনা করা নৈতিকতা অবশ্যই বাস্তবে বিদ্যমান থাকবে না। অতএব, ঐতিহ্যগত নৈতিকতার অস্তিত্ব নেই।
যাইহোক এ থেকে বোঝায় না যে নৈতিক বা নৈতিক ভাষা ব্যবহার করা ছেড়ে দেওয়া উচিত; কিছু নিহিলিস্ট দাবি করেন যে নীতি নৈতিকতাএকটি দরকারী হাতিয়ার । প্রকৃতপক্ষে ম্যাকি এবং ত্রুটি তত্ত্বের অন্যান্য সমসাময়িক সমর্থক, যেমন রিচার্ড জয়েস, নৈতিক বা নৈতিক কথাবার্তা এবং কর্মের ব্যবহারকে সমর্থন করেন এমনকি তাদের মৌলিক মিথ্যা হিসেবে জানা সত্ত্বেও। এই কার্যকলাপের বৈধতা দর্শনে বিতর্কের বিষয়। | https://en.wikipedia.org/wiki/Moral_nihilism | Moral nihilism | Moral nihilism (also called ethical nihilism) is the meta-ethical view that nothing is morally right or morally wrong and that morality does not exist.
Moral nihilism is distinct from moral relativism, which allows for actions to be wrong relative to a particular culture or individual. It is also distinct from expressivism, according to which when we make moral claims, "We are not making an effort to describe the way the world is ... we are venting our emotions, commanding others to act in certain ways, or revealing a plan of action".
Moral nihilism today broadly tends to take the form of an Error Theory: The view developed originally by J.L. Mackie in his 1977 book Ethics: Inventing Right and Wrong. Error theory and nihilism broadly take the form of a negative claim about the existence of objective values or properties. Under traditional views there are moral properties or methods which hold objectively in some sense beyond our contingent interests which morally obligate us to act. For Mackie and the Error Theorists, such properties do not exist in the world, and therefore morality conceived of by reference to objective facts must also not exist. Therefore, morality in the traditional sense does not exist.
However, holding nihilism does not necessarily imply that one should give up using moral or ethical language; some nihilists contend that it remains a useful tool. In fact Mackie and other contemporary defenders of Error Theory, such as Richard Joyce, defend the use of moral or ethical talk and action even in knowledge of their fundamental falsity. The legitimacy of this activity is a subject of debate in philosophy. |
1465478 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%9C%20%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%82 | পঙ্কজ কুমার সিং | পঙ্কজ কুমার সিং (জন্ম ১০ ডিসেম্বর ১৯৬২) ছিলেন BSF- এর ২৯তম মহাপরিচালক এবং ১৯৮৮ ব্যাচের একজন ভারতীয় পুলিশ সার্ভিস অফিসার। তিনি বিএসএফের প্রাক্তন ডিজি প্রকাশ সিং- এর ছেলে। তিনি ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে ভারতের উপ-জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে ২ বছরের জন্য নিযুক্ত হয়েছেন।
শিক্ষা
পঙ্কজ কুমার সিং দিল্লি ইউনিভার্সিটি, হিন্দু কলেজ থেকে বিএসসি (অনার্স) পদার্থবিদ্যার ডিগ্রি, এম.ফিল। চেন্নাই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে, এলএল. দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি, এবং আইআইএম আহমেদাবাদ থেকে ব্যবসায় প্রশাসনে পিজি ডিপ্লোমা।
ব্যক্তিগত জীবন
তিনি বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্সের প্রাক্তন মহাপরিচালক, প্রকাশ সিং- এর ছেলে, যিনি ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত বিএসএফ-এর ডিজি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন
পুরস্কার
তিনি বেশ কয়েকটি ডিজি ডিস্ক এবং প্রশংসায় ভূষিত হয়েছেন। এছাড়াও তিনি জাতিসংঘ শান্তি পদক (বার), মেধাবী সেবার জন্য পুলিশ পদক এবং বিশিষ্ট সেবার জন্য রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক লাভ করেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
'বিএসএফ সমান্তরাল পুলিশ বাহিনী হবে না': ডিজি পঙ্কজ কুমার সিং
পঙ্কজ কুমার সিং বিএসএফের নতুন ডিজি নিযুক্ত হয়েছেন
নিযুক্তি: পঙ্কজ কুমার সিংহ হবেন BSF কে নিউ ডিজি, সঞ্জয় অরোड़ा ने
রাজস্থান কেডারের সিনিয়র আইপিএস পঙ্কজ সিং বিএসএফের নতুন ডিজি, জয়পুরের মহানায়ক হিসেবে কাজ করেছেন
সর্বভারতীয় পরিষেবা
ভারতীয় পুলিশ কর্মকর্তা
ভারতীয় বেসামরিক কর্মচারী
জীবিত ব্যক্তি
১৯৬২-এ জন্ম | https://en.wikipedia.org/wiki/Pankaj_Kumar_Singh | Pankaj Kumar Singh | Pankaj Kumar Singh (born 19 December 1962) was the 29th Director General of BSF, and an Indian Police Service officer of 1988 batch. He is the son of Ex BSF DG Prakash Singh. He has been appointed as Deputy National Security Advisor of India in January 2023 for a period of 2 years. |
1465480 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8E%20%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%A8 | সৎ ভাইবোন | সৎ ভাইবোন হল দুটি ভিন্ন পরিবারে জন্মগ্রহণকারী সন্তান যারা বিবাহের মাধ্যমে যুক্ত হয়েছে। একজন পুরুষ সৎ ভাইবোন একজন সৎ ভাই এবং একজন মহিলা একজন সৎ বোন। সৎ-ভাইবোনের সম্পর্ক আইনের মাধ্যমে সংযুক্ত এবং রক্তের সম্পর্ক নয়।
সৎ ভাইবোনকে কখনও কখনও সংক্ষেপে অনানুষ্ঠানিকভাবে স্টেপসিবস বলা হয়।
সংস্কৃতি
অনেক রূপকথায়, কেন্দ্রীয় চরিত্রের একটি সৎ মা আছে এবং সৎ ভাইবোনরা তাদের মায়ের সম্প্রসারণ হিসাবে কাজ করে। সিন্ডারেলা এবং মা হুলদা দুষ্ট সৎবোনদের দেখায় যারা তাদের বাবা-মায়ের দেখাশোনা করে। কেট ক্র্যাকারনাটস গল্পটি একটি পাল্টা উদাহরণ হিসাবে কাজ করে যেখানে দুষ্ট সৎ বাবার কন্যা একটি প্রেমময় সৎ বোন।
অনেক রোম্যান্স উপন্যাসে নায়কদের বৈশিষ্ট্য রয়েছে যারা নায়িকার সৎ ভাই। সৎ-সম্পর্ক সাধারণত একটি বিবাহ থেকে উদ্ভূত হয় যখন নায়ক এবং নায়িকা কমপক্ষে তাদের কৈশোরে থাকে।
তথ্যসূত্র
বাহ্যিক লিঙ্ক
ভাইবোন
সৎ পরিবার | https://en.wikipedia.org/wiki/Stepsibling | Stepsibling | Step-siblings are children born of two different families who have been joined by marriage. A male step-sibling is a stepbrother and a female is a stepsister. The step-siblings relationship is connected through law and is not a blood relation.
Step-siblings are sometimes abbreviated informally as stepsibs.
|
1465481 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8E%20%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8 | সৎ সন্তান | সৎ সন্তান হল একজনের দাম্পত্য সঙ্গীর সন্তান, কিন্তু তার নিজের সন্তান নয়, জৈবিকভাবে বা দত্তক নেওয়ার মাধ্যমে।
সৎ শিশুরা বিভিন্ন উপায়ে একটি পরিবারে আসতে পারে। একটি সৎ সন্তান পূর্ববর্তী সম্পর্ক থেকে একজনের দাম্পত্য সঙ্গীর সন্তান হতে পারে, অথবা বিকল্পভাবে, একটি দত্তক গ্রহণের ফলাফল হতে পারে, এই ক্ষেত্রে সন্তানের পিতামাতার সাথে কোন জৈবিক সম্পর্ক থাকবে না। কেউ কেউ অ-হেফাজত সম্পর্কের ক্ষেত্রেও ঢিলেঢালাভাবে এই শব্দটি প্রয়োগ করে যেখানে "সৎস্পর্শী" এমন একটি পিতামাতার অংশীদারকে নির্দেশ করতে পারে যার সাথে সন্তান থাকে না।
সৎ শিশুরা তাদের পিতামাতা এবং ভাইবোনদের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অনেক ক্ষেত্রে, সৎ সন্তানদের একটি পরিবারে স্বাগত জানানো হয় এবং জৈবিক শিশুদের মতো একই অধিকার এবং দায়িত্ব সহ তাদের পূর্ণ সদস্য হিসাবে বিবেচনা করা হয়। যাইহোক, কিছু ক্ষেত্রে, সৎ সন্তানরা তাদের পিতামাতা বা ভাইবোনদের সাথে তাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ বা অসুবিধার সম্মুখীন হতে পারে এবং পরিবারে সম্পূর্ণরূপে একত্রিত বোধ করার জন্য অতিরিক্ত সমর্থন এবং নির্দেশনা প্রয়োজন হতে পারে।
আরো দেখুন
সৎ পরিবার
তথ্যসূত্র
সৎ পরিবার | https://en.wikipedia.org/wiki/Stepchild | Stepchild | A stepchild is the offspring of one's spouse, but not one's own offspring, either biologically or through adoption.
Stepchildren can come into a family in a variety of ways. A stepchild may be the child of one's spouse from a previous relationship, or alternatively, be the result of an adoption, in which case the child would have no biological relationship with either parent. Some also apply the term loosely to non-custodial relationships where “stepparent" can refer to the partner of a parent with whom the child does not live.
Stepchildren play a significant role in the lives of their parents and siblings. In many cases, stepchildren are welcomed into a family and are treated as full members, with the same rights and responsibilities as biological children. However, in some cases, stepchildren may face challenges or difficulties in their relationships with their parents or siblings, and may require additional support and guidance in order to feel fully integrated into the family. |
1465483 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%20%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A7%80 | দাম্পত্য সঙ্গী | বিবাহের ক্ষেত্রে একজন দাম্পত্য সঙ্গী একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। 'দাম্পত্য সঙ্গী' শব্দটি কেবল তখনই ব্যবহার করা যেতে পারে যখন কোনো দম্পতি বৈধভাবে বা সাধারণ আইনে বিবাহিত হয়। একজন পুরুষ দাম্পত্য সঙ্গীকে স্বামী বলা হয় এবং একজন নারী দাম্পত্য সঙ্গীকে স্ত্রী বলা হয়।
বিবাহিত
একজন দম্পত্য সঙ্গীর আইনগত মর্যাদা এবং সেই মর্যাদার সাথে সম্পর্কিত নির্দিষ্ট অধিকার এবং বাধ্যবাধকতা বিশ্বের বিচারব্যবস্থার মাঝে উল্লেখযোগ্যভাবে পরিবর্তিত হয়। এই প্রবিধানগুলি সাধারণত পারিবারিক আইন সংবিধিতে বর্ণিত হয়। যাইহোক, বিশ্বের অনেক জায়গায়, যেখানে নাগরিক বিবাহের প্রচলন নেই, সেখানে প্রথাগত বিবাহ রয়েছে, যা সাধারণত সম্প্রদায় দ্বারা অনানুষ্ঠানিকভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়। বিশ্বের অনেক জায়গায়, স্বামী-স্ত্রীর অধিকার এবং বাধ্যবাধকতা কনের মূল্য, যৌতুক বা যৌতুক প্রদানের সাথে সম্পর্কিত। ঐতিহাসিকভাবে, অনেক সমাজ পুরুষ বৈবাহিক অংশীদারদের অধিকার এবং বাধ্যবাধকতার সেট দিয়েছে যা নারী বৈবাহিক অংশীদারদের দেওয়া অধিকার এবং বাধ্যবাধকতার সেট থেকে খুব আলাদা। বিশেষ করে, বৈবাহিক সম্পত্তির নিয়ন্ত্রণ, উত্তরাধিকারের অধিকার, এবং বিবাহের সন্তানদের কার্যক্রম পরিচালনা করার অধিকার, সাধারণত পুরুষ বৈবাহিক অংশীদারদের দেওয়া হয়েছে। যাইহোক, বিংশ শতাব্দীতে অনেক দেশে এই অভ্যাসটি অনেকাংশে কমানো হয়েছিল, এবং আরও আধুনিক আইনগুলি লিঙ্গের উল্লেখ ছাড়াই স্ত্রীর অধিকার এবং কর্তব্যগুলিকে সংজ্ঞায়িত করে। বিবাহে পূর্ণ লিঙ্গ সমতা প্রতিষ্ঠাকারী সর্বশেষ ইউরোপীয় দেশগুলির মধ্যে ছিল সুইজারল্যান্ড। ১৯৮৫ সালে, একটি গণভোট বিবাহের মধ্যে পুরুষদের সাথে মহিলাদের আইনি সমতা নিশ্চিত করে। নতুন সংস্কারগুলি ১৯৮৮ সালের জানুয়ারিতে কার্যকর হয় যদিও ফ্রান্সে বিবাহিত মহিলারা ১৯৬৫ সালে তাদের স্বামীর অনুমতি ছাড়াই কাজ করার অধিকার পেয়েছিলেন, এবং ১৯৭০ সালে তার পরিবারের উপর একজন পুরুষের পিতৃত্বের কর্তৃত্ব শেষ হয়ে গিয়েছিল (এর আগে পিতামাতার দায়িত্ব কেবলমাত্র পিতারই ছিল যিনি সমস্ত আইনি সিদ্ধান্ত নিতেন। শিশুদের বিষয়ে), এটি শুধুমাত্র ১৯৮৫ সালে একটি আইনি সংস্কারের মাধ্যমে এই শর্তটি বাতিল করা হয়েছিল যে স্বামীর সন্তানদের সম্পত্তি পরিচালনা করার একমাত্র ক্ষমতা ছিল। ১৯৮০ সালে বিশ্বের বিভিন্ন বিবাহ আইনে, তবে, স্বামীর কর্তৃত্ব অব্যাহত রয়েছে; উদাহরণ স্বরূপ ইরানের সিভিল কোডের ১১০৫ ধারায় বলা হয়েছে: "স্বামী ও স্ত্রীর সম্পর্কের ক্ষেত্রে; পরিবারের প্রধানের অবস্থান স্বামীর একচেটিয়া অধিকার"।
সর্বনিম্ন বয়স
তথ্যসূত্র
দাম্পত্য সঙ্গী
পরিবার | https://en.wikipedia.org/wiki/Spouse | Spouse | A spouse is a significant other in a marriage. The word 'spouse' can only ever be used when a couple is married legally or by common law. A male spouse is called a husband while a female spouse is called a wife. |
1465485 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%B2%20%E0%A6%A5%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0 | পরিমল থিয়েটার | পরিমল থিয়েটার কুষ্টিয়ার একটি নাট্যমঞ্চ। এটি ১৯১২ সালের ১২ই জানুয়ারি কুষ্টিয়ায় প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯১২ সালে এখানে কাজী নজরুল ইসলামকে সংবর্ধনা দেয়া হয়েছিল। পরিমল থিয়েটারে কুষ্টিয়ার নাট্য ব্যক্তিরা অভিনয় করে খ্যাতি অর্জন করেছেন। তৎকালীন সময়ে পরিমল থিয়েটারের শিল্পীরা প্রায়ই কলকাতা যেয়ে আধুনিক নাটক দেখে অনুপ্রাণিত হতেন এবং মঞ্চে ঐ মানের নাটক মঞ্চায়নের চেষ্টা করতেন। এই গোষ্ঠীর নিজস্ব নাট্যকার সানোয়ার উদ্দীন রিন্টু-এর রচনা ‘ক্ষাপারা সব’, ‘৭১ এর আসামী’, ‘ফাল্গুনের অধিকার’ সহ আরো নাটক রচনা করেছেন। পরিমল থিয়েটার এখনও বিভিন্ন নাট্য উৎসবে অংশগ্রহণ করে থাকে।
তৎকালীন নাট্যকার
পরিমল থিয়েটারে কলকাতার নামিদামী নাট্যশিল্পীরা অভিনয় করেছেন। এরা হলেন-
গ্রন্থপঞ্জি
তথ্যসূত্র
কুষ্টিয়া
কুষ্টিয়ার ইতিহাস
১৯১২-এ প্রতিষ্ঠিত
কুষ্টিয়া সদর উপজেলা
১৯১২-এ ব্রিটিশ ভারতে প্রতিষ্ঠিত | null | null | null |
1465489 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%20%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B8%20%28%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8%20%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%29 | মা দিবস (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) | মা দিবস হল মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পালিত একটি বার্ষিক ছুটির দিন। মা দিবস সাধারণভাবে মা, মাতৃত্ব এবং মাতৃত্বের বন্ধন, সেইসাথে তাদের পরিবার এবং সমাজে তাদের ইতিবাচক অবদানকে স্বীকৃতি দেয়। এটি আনা জার্ভিস দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, ১০ মে, ১৯০৮ সালে পশ্চিম ভার্জিনিয়ার গ্রাফটনের সেন্ট অ্যান্ড্রু'স মেথডিস্ট চার্চে উপাসনার মাধ্যমে প্রথম মা দিবস উদযাপন করা হয়েছিল জনপ্রিয় উদযাপনের মধ্যে রয়েছে হলিডে কার্ড এবং উপহার দেওয়া, গির্জায় যাওয়া প্রায়ই কার্নেশন বিতরণ এবং পারিবারিক নৈশভোজের সাথে থাকে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, মা দিবস পরিবারের সদস্যদের সম্মানে অনুরূপ উদযাপনের পরিপূরক, যেমন বাবা দিবস, ভাইবোন দিবস এবং দাদা-দাদি দিবস।
আন্তর্জাতিকভাবে, অনেক মা দিবস উদযাপনের বিভিন্ন উত্স এবং ঐতিহ্য রয়েছে, কিছু এই সাম্প্রতিক মার্কিন ঐতিহ্য দ্বারা প্রভাবিত। আন্তর্জাতিক উদযাপনের জন্য, মা দিবস দেখুন।
ইতিহাস
আরো দেখুন
বাবা দিবস
জাতীয় দাদা-দাদি দিবস
তথ্যসূত্র
উদ্ধৃতি
বাহ্যিক লিঙ্ক
মা দিবসের গঠন ও উদযাপনের ইতিহাস
মে উদ্যাপন
১৯০৮-এ প্রতিষ্ঠিত পুনরাবৃত্ত ঘটনা
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি ছুটির দিন
মেক্সিকোতে সরকারি ছুটির দিন
কানাডায় সরকারি ছুটির দিন
মা দিবস
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রসূতি
১৯০৮-এ পশ্চিম ভার্জিনিয়ায় প্রতিষ্ঠিত | https://en.wikipedia.org/wiki/Mother%27s_Day_(United_States) | Mother%27s_Day_(United_States) | null |
1465490 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%20%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B8 | পিতা-কন্যা দিবস | পিতা-কন্যা দিবস (কখনও কখনও জাতীয় পিতা-কন্যা দিবস বলা হয়) হল একটি ছুটির দিন যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অক্টোবরের দ্বিতীয় রবিবারে বার্ষিক স্বীকৃত হয়, যা একজন পিতা ও কন্যার মধ্যে সম্পর্ককে সম্মান করে। মা দিবস এবং বাবা দিবসের বিপরীতে, এটি ফেডারেলভাবে স্বীকৃত নয়।
ইতিহাস
আরো দেখুন
মার্কিন শুভেচ্ছা
তথ্যসূত্র
অক্টোবর উদ্যাপন
পরিবারের সদস্যদের পালনযোগ্য ছুটির দিন
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি ছুটির দিন
২০১৭-এ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠিত
রবিবারের উদ্যাপন
পিতৃত্ব
মার্কিন সংস্কৃতি
২০১৭-এ প্রতিষ্ঠিত পুনরাবৃত্ত ঘটনা | https://en.wikipedia.org/wiki/Father%E2%80%93Daughter_Day | Father%E2%80%93Daughter_Day | null |
1465493 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC-%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%80%E0%A6%AF%E0%A6%BC%20%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6 | সর্ব-ইউরোপীয় জাতীয়তাবাদ | ইউরোপীয় জাতীয়তাবাদ বা সর্ব-ইউরোপীয় জাতীয়তাবাদ প্যান-ইউরোপীয় পরিচয়ের উপর ভিত্তি করে প্যান-জাতীয়তাবাদের একটি রূপ। ১৯৭০-এর দশকে ইউরোপের জাতীয় পার্টি ভেঙে যাওয়ার পর থেকে এটিকে গৌণ বলে মনে করা হয়।
এটি প্রো-ইউরোপীয়বাদ থেকে আলাদা, যা প্রাথমিকভাবে উদারনৈতিক মূল্যবোধ দ্বারা আবদ্ধ, ভাগ করা ইতিহাস এবং সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ সহ শ্বেতাঙ্গ খ্রিস্টানদের একটি মহাদেশ হিসাবে ইউরোপের একটি সভ্যতাগত বোঝার উপর ভিত্তি করে এবং সাধারণত ইউরোপীয় ইউনিয়নের বর্তমান রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে রূপান্তর করতে চায়। | https://en.wikipedia.org/wiki/Pan-European_nationalism | Pan-European nationalism | European nationalism (sometimes called pan-European nationalism) is a form of pan-nationalism based on a pan-European identity. It is considered minor since the National Party of Europe disintegrated in the 1970s.
It is distinct from Pro-Europeanism, which is primarily underpinned by liberal values, in being based on a civilizational understanding of Europe as a continent of white Christians with shared histories and cultural values and usually seeking to transform the current political system of European Union. |
1465498 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A0%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%20%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A6%BE | অধিষ্ঠাত্রী দেবতা | অধিষ্ঠাত্রী দেবতা বা অভিভাবক দেবতা হলো এমন দেবতা বা আত্মা যিনি নির্দিষ্ট স্থান, ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য, ব্যক্তি, বংশ, জাতি, সংস্কৃতি বা পেশার অভিভাবক, পৃষ্ঠপোষক বা রক্ষাকর্তা। অধিষ্ঠাত্রী এর ব্যুৎপত্তি সুরক্ষা এবং এইভাবে অভিভাবকত্বের ধারণাকে প্রকাশ করে।
প্রাচীন গ্রীক ও রোমান ধর্মে, এক ধরণের অধিষ্ঠাত্রী দেবতা, প্রতিভা, জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত একজন ব্যক্তির অধিষ্ঠাত্রী দেবতা বা অপদেবতা হিসাবে কাজ করে। ব্যক্তিগত অধিষ্ঠাত্রী আত্মার আরেকটি রূপ হলো ইউরোপীয় লোককাহিনীর লৌকিকতাবর্জিত আত্মা।
তথ্যসূত্র
তুলনামূলক পুরাকথা
পৌরাণিক প্রত্নতত্ত্ব | https://en.wikipedia.org/wiki/Tutelary_deity | Tutelary deity | A tutelary (; also tutelar) is a deity or a spirit who is a guardian, patron, or protector of a particular place, geographic feature, person, lineage, nation, culture, or occupation. The etymology of "tutelary" expresses the concept of safety and thus of guardianship.
In late Greek and Roman religion, one type of tutelary deity, the genius, functions as the personal deity or daimon of an individual from birth to death. Another form of personal tutelary spirit is the familiar spirit of European folklore.
|
1465506 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BE%20%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%86%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A6 | শাহজাদা মিয়া আজাদ | জিবনী
শাহজাদা মিয়া আজাদ
অনেকবার প্রেসক্লাব চত্বরে এসেছেন। প্রতিদিন পত্রিকায় পাতায় চোখ বুলিয়ে দেখেছেন খবরের এপাশ ওপাশ। সাংবাদিকতার ত্রিশ বছরে ধরে তুলে ধরেছেন সমস্যা, সম্ভাবনা ও উন্নয়নের কথা। লিখেছেন দেশ, সমাজ ও মানুষের জন্য। প্রেসক্লাবে আসতেন আবার বিদায়ও নিতেন। কিন্তু হঠাৎ ব্রেইন স্টোক করার পর আর নিয়মিত আসা হয়নি প্রেসক্লাবের বারান্দায়।
দীর্ঘদিন দেশে বিদেশে চিকিৎসা নেয়ার পর কিছুটা সুস্থ হয়েছিলেন। কারো সাথে দেখা হলে বিদায় বেলায় সুস্থতার জন্য দোয়া চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু আজ যখন প্রেসক্লাব চত্বরে এলেন, তখন কোন শব্দ নেই তার মুখে। নির্বাক হয়ে চোখ দুটো বন্ধ করে শুয়ে ছিলেন কফিনে।
বলছিলাম সাংবাদিক শাহাজাদা মিয়া আজাদের কথা। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার রংপুরের নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন। বাংলাদেশ বেতার রংপুর কেন্দ্রের জনপ্রিয় নাট্যকার ও অভিনেতা হিসেবেও খ্যাতি ছিলো তার। যেমন কলম সৈনিক হিসেবে সমাজ পরিবর্তনের কথা বলেছেন, তেমনি নাটকেও তার ক্ষুরধার সংলাপ রচনায় ছিলো ঈর্শ্বনীয় পারদর্শিতা। প্রিয় এই মানুষটির মৃত্যুতে শোকাহত তার সহকর্মীরা রংপুরের বিভিন্ন মহল।
বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) দুপুর সোয়া এগারোটায় সাদা কাপড়ে মোটানো শাহাজাদা মিয়া আজাদের মরদেহ প্রেসক্লাব চত্বরে নিয়ে আসা হয়। একনজর দেখা ও শ্রদ্ধা জানাতে ছুটে আসেন দীর্ঘদিনের সাংবাদিকতায় তার সহযোদ্ধা সহকর্মীরা। শ্রদ্ধা জানিয়ে সমবেদনা জ্ঞাপন করে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নেতারা। দুপুর ১২টায় সেখানে প্রথম নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
বাদ যোহর মাহিগঞ্জ তালতলা জামে মসজিদে দ্বিতীয় নামাজের জানাজা শেষে মাহিগঞ্জ কবর স্থানে তাকে সমাহিত করা হয়। এতে অংশ নেন প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক, অনলাইন মিডিয়ায় কর্মরত রংপুরের সাংবাদিকরাসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ মানুষ। জানাজা শেষে আজাদের বিদায় যাত্রায় বেলায় কান্নায় ভেঙে পড়েন তার সহকর্মী-শুভাকাঙ্খীরা। অশ্রুসিক্ত ভালোবাসায় কফিনের পাশে নিরবতা পালন করেন সবাই।
এদিকে সাংবাদিক শাহাজাদা মিয়া আজাদের মৃত্যুতে মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছে রংপুর জেলা প্রশাসন, রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ, আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, বিএনপি, জাসদ, বাসদ, ওয়াকার্স পার্টিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠন, বাংলাদেশ বেতার রংপুর কেন্দ্র, সাংবাদিকদের সংগঠন প্রেসক্লাব, রিপোর্টার্স ক্লাব, সিটি প্রেসক্লাব, বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন, ভিডিও জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন, রিপোর্টার্স ইউনিটি, সাংবাদিক ইউনিয়ন, নেতৃবৃন্দ। জানাজার আগে মরহুমের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষে পুষ্পস্তবক অর্পন করা হয়।
উল্লেখ্য,গতকাল বুধবার রাতে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শাহাজাদা মিয়া আজাদ মারা গেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৭ বছর। তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে সন্তানসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
শাহাজাদা মিয়া আজাদ শুধু সাংবাদিক হিসেবে নয়, ছিলেন নাট্যকার ও নাট্যশিল্পী হিসেবেও পরিচিত। আশির দশকে কারমাইকেল কলেজে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িয়ে ছিলেন তিনি। কাকসু ছাত্রসংসদে নাট্য ও সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। ধান-চাল শুকানোর চালাত ব্যবসার সময়ে লেখালেখির অভ্যাস থেকে দৈনিক যুগের আলো পত্রিকা দিয়ে তার সাংবাদিকতার হাতেখড়ি। এরপর বিভিন্ন সময়ে দৈনিক দাবানলসহ ঢাকার কাগজে লিখেছেন। সবশেষ তিনি জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বিডিনিউজ২৪ ও দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন-এ রংপুরের নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন। দীর্ঘ ত্রিশ বছরের সাংবাদিকতায় নির্ভীক কলম সৈনিক হিসেবে একাধিক পুরষ্কার অর্জনের পাশাপাশি তিনি অগণিত মানুষের প্রসংশাও কুড়িয়েছেন। | null | null | null |