content
stringlengths
0
129k
মাহমুদ (১৯৯০-৯৬)
অক্টো. ১১, ২০১৫ @ ১:১৫ অপরাহ্ন
১ম হওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতায় গিয়ে ১ম কমেন্ট ছোট করে ফেলেছিলাম 😀
কাঁঠাল চুরি আমাদের কলেজেও একটা বিশাল বিনোদনের ব্যাপার ছিল
সেটা ছিল মসজিদের আশেপাশে
আর আমাদেরও কাঁঠাল চিরু এবং রুমভর্তি কাঁঠাল হাপিশ করে দিয়ে তদন্ত কমিটিকে বোকা বানানোর দুর্দান্ত এক কাহিনী
যদিও এই অধম এহেন কুকর্মে সরাসরি যুক্ত হওয়ার মতো সৌভাগ্যবান ছিলনা
, .-
মুজিব (১৯৮৬-৯২)
অক্টো. ১২, ২০১৫ @ ১২:২১ অপরাহ্ন
নিঃসন্দেহে দারুন মজার হবে কাহিনীটা
কোন ব্যাপার না মাহমুদ, লিখে ফেল সেই কাহিনী
আমরা একটু মজা পাই, পাশাপাশি বর্ত্তমান ক্যাডেটরা একটু অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করুক
গৌড় দেশে জন্ম মোর - নিখাঁদ বাঙ্গাল, তত্ত্ব আর অর্থশাস্ত্রের আজন্ম কাঙ্গাল
জাত-বংশ নাহি মানি - অন্তরে-প্রকাশে, সদাই নিজেতে খুঁজি, না খুঁজি আকাশে
টিটো মোস্তাফিজ
অক্টো. ১১, ২০১৫ @ ৫:১০ অপরাহ্ন
এটা কি হল মুজিব? চরম উত্তেজনার সময় বিজ্ঞাপন বিরতি ::
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
মুজিব (১৯৮৬-৯২)
অক্টো. ১২, ২০১৫ @ ১২:২৩ অপরাহ্ন
গৌড় দেশে জন্ম মোর - নিখাঁদ বাঙ্গাল, তত্ত্ব আর অর্থশাস্ত্রের আজন্ম কাঙ্গাল
জাত-বংশ নাহি মানি - অন্তরে-প্রকাশে, সদাই নিজেতে খুঁজি, না খুঁজি আকাশে
খায়রুল আহসান (৬৭-৭৩)
অক্টো. ১৯, ২০১৫ @ ৯:০৬ অপরাহ্ন
চমৎকার বলেছো হে, মোস্তাফিজ!
লুৎফুল (৭৮-৮৪)
অক্টো. ১১, ২০১৫ @ ৭:২৬ অপরাহ্ন
আমাদীর ছিলো ডাব-নারকেল আর খেজুরের রস চুরির কারবার
তা প্রথম যেদিন গেলাম ... আচ্ছা থাক পুরো কিচ্ছা এখানে কুলাবে না
এক রাতে পাঁচটা গাছে উঠে মোট ১০৯ খানা ডাব-নারকেল পেরেছিলাম রেকর্ড করবার মানসে
আমার সাথের জন পেরেছিলো ২২ টা
সব এনে জমা করা হলো আমাদের হাউসের রিক্রিয়েশন রুমে
বিপত্তি হলো এই যে এতোগুলো খাবে কে ! আমাদের আবার এমন খালি কাবার্ডের সুবিধা ছিলো না
আমাদের হাউসে আমাদের ক্লাসকে ওঠানো হলো ঘুম থেকে
তারপর বাকী তিন হাউসে আমাদের ক্লাসের সবাইকে পারলে ঘুম থেকে উঠিয়ে টেনে আনার চেষ্টা
এর পর শুধু আমাদের হাউসে আমাদের পরের ক্লাস, তারপর তার পরের, তারপর তার পরের ... পুরো হাউস
শর্ত খাও সবাই যতো খুশী
নিতে পারবে না
পরের কাহিনী আছে কিছু ... আরো ...
আর খেজুরের রস ! ওটার জন্যে রেকর্ড করবো যেদিন ঠিক করেছিলাম সেদিন কটা গাছে উঠেছিলাম ওই দিনো গুনে দেখিনি
তবে, এমন করে অনেককে খাওয়াবার পরও দুই বালতি ছিলো
তো রিক্রিয়েশন রুমের সামনে হাউসের খাবার পানি যে কল লাগানো ড্রামে থাকতো সেটার সব পানি ফেলে তাতে ঢেলে রেখে দিয়েছিলাম
ভোর হলেই পিটিতে যাবার জন্য ফল ইন হতে গিয়ে যারাই পানি খেতে গিয়েছে ভিমিরি খেয়েছে
আর খবর পেয়ে ফল ইন করা বাদ দিয়ে সব পানি খেতে লাইন দিচ্ছিলো ...
কতো কি যে মনে পড়লো বান্দ্রামির গল্প এই লেখা পড়ে !
মুজিব (১৯৮৬-৯২)
অক্টো. ১২, ২০১৫ @ ১২:৩০ অপরাহ্ন
ভাইরে! আপনাদের তুলনায় আমরা তো দেখছি নিস্পাপ শিশু ছিলাম! 🙂
কেন জানিনা, আমাদের সময়ে কেউ খেজুররস চুরিতে আগ্রহ পাইনি
আহাদ ভাইএর পিটুনি খাবার কাহিনী হয়তো এত বছর পরেও আমাদের অবচেতনে সক্রিয় ছিল
গৌড় দেশে জন্ম মোর - নিখাঁদ বাঙ্গাল, তত্ত্ব আর অর্থশাস্ত্রের আজন্ম কাঙ্গাল
জাত-বংশ নাহি মানি - অন্তরে-প্রকাশে, সদাই নিজেতে খুঁজি, না খুঁজি আকাশে
মাহবুব (৭৮-৮৪)
অক্টো. ১৩, ২০১৫ @ ৮:৩৫ অপরাহ্ন
ব্রুটাস তুমিও!
লুৎফুল (৭৮-৮৪)
অক্টো. ১৪, ২০১৫ @ ১:০৯ পূর্বাহ্ন
পারভেজ (৭৮-৮৪)
অক্টো. ১১, ২০১৫ @ ৯:৫২ অপরাহ্ন
আবু সাইদ বিশ্বাস স্যারকে দিয়ে এই পর্বের ইতি
দেখি আগামী পর্বে কোথায় পৌছে
প্রিন্সিপাল কে ছিল, কর্নেল এমদাদ নাকি কর্নেল মোশারফ?
.
মুজিব (১৯৮৬-৯২)
অক্টো. ১২, ২০১৫ @ ১২:৩৮ অপরাহ্ন
ঠিক ধরেছেন, ওটা সাইদ বিশ্বাস স্যারের গলা ছিল!
প্রিন্সিপ্যাল ছিলেন কর্নেল মোশাররফ
গৌড় দেশে জন্ম মোর - নিখাঁদ বাঙ্গাল, তত্ত্ব আর অর্থশাস্ত্রের আজন্ম কাঙ্গাল
জাত-বংশ নাহি মানি - অন্তরে-প্রকাশে, সদাই নিজেতে খুঁজি, না খুঁজি আকাশে
রাজীব (১৯৯০-১৯৯৬)
অক্টো. ১১, ২০১৫ @ ১০:০২ অপরাহ্ন
বরশালের ডাব গাছ গুলো ভালোই উচু ছিলো
কিন্তু আমাদের ক্লাসের জোবায়েদ আর ববিন গাছ বাওয়াতে ওস্তাদ ছিলো তাই কখনো ডাব খেতে কষ্ট করতে হয় নি
ওরা উপর থেকে ডাব মুচড়ে মুচড়ে নিচে ফেলতো আর আমি ক্যাচ ধরতাম যাতে শব্দ না হয়
কি এক সময় ছিলো আমাদের/////
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো
(১২০) - হুমায়ুন আজাদ
মুজিব (১৯৮৬-৯২)
অক্টো. ১২, ২০১৫ @ ১২:৪৮ অপরাহ্ন
আমাদের জন্য উঁচু গাছে ওঠা নিরাপদ ছিল না
যতবারই কেউ এরকম গাছে উঠেছে প্রায় ততবারই নেমে আসার দেড় সেকেন্ডের মাথায় পিছন থেকে শুনতে পেয়েছে, "এই! এখানে তোমরা কি কর? কি কর তোমরা এখানে!!!" - কলেজের কেয়ারটেকার আদম আলির গলা
২৪/৭ সদা জাগ্রত সে এক মুর্তিমান অভিশাপ
আগামী তে কোন এক সময়ে এই আদম কাকাকে নিয়ে লিখব আশা রাখি
গৌড় দেশে জন্ম মোর - নিখাঁদ বাঙ্গাল, তত্ত্ব আর অর্থশাস্ত্রের আজন্ম কাঙ্গাল
জাত-বংশ নাহি মানি - অন্তরে-প্রকাশে, সদাই নিজেতে খুঁজি, না খুঁজি আকাশে
নূপুর কান্তি দাশ (৮৪-৯০)
অক্টো. ১৩, ২০১৫ @ ৭:০৪ পূর্বাহ্ন
"এই! আপনাঁরা এখানে কীঁ করশেন ষ্যার?"
এই মিয়া, এমন ঘ্যাচাং করে ব্রেক মারা কি ঠিক হল?
পরের পর্ব নামাও জলদি!
বেড়ে লিখেছ ভাই
এখনকার পোলাপানের জীবন তামাতামা করে দিচ্ছ, বুঝতে পার?
ইদানীং আবার প্রিন্সিপালও এক্স-ক্যাডেট আছেন কেউ কেউ
মুজিব (১৯৮৬-৯২)
অক্টো. ১৩, ২০১৫ @ ১২:২৭ অপরাহ্ন
নির্মাণ কাজ চলিতেছে 😉
হা হা হা নুপুরদা, আমাদের সময়ে সেলিম ভাইকে পেয়েছিলাম এডজুটেন্ট হিসেবে
তার উপর তিনি জেসিসিরই এক্স ক্যাডেট! বুঝুন ঠ্যালা! তাই আমি জানি, আমার এই লেখার কারনে এক্স ক্যাডেট প্রিন্সিপ্যাল বা এডজুটেন্ট দের অভিজ্ঞতার ভান্ডারে নতুন কিছুই যোগ হবেনা
কিন্তু ভাবছি নন-এক্স ক্যাডেট যাঁরা আছেন তাদেরকে নিয়ে